আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
725 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (8 points)
edited by

https://ifatwa.info/113807/,হুজুর আপনি বলছেন এই টাকা অনুমতি না নিয়ে ব্যবহার করা জায়েজ হবে না তো আমি যদি অনুমতি না নিয়ে ফোন কিনি তাহলে ওই ফোন কি আমার জন্য ব্যবহার করা জায়েজ হবে না ❓এবং আমার দুলাভাই এর বোন এর জামাই(মানে বোন এর স্বামী)হচ্ছে flat এর আসল মালিক তো আমি যদি দুলাভাই এর বোন এর থেকে আমার মা কে দিয়ে অনুমতি নি এতে কি হবে ❓

হুজুর আমি তো আমার মা থেকে টাকা নিবো টাকা তো আমানত ওনার কাছে আমি মা কে বলছি আম্মু বলছে অনুমতি না নিয়ে ব্যবহার করতে আমি এইটা বলছি এইটা আমানত এইভাবে অনুমতি না নিয়ে ব্যবহার করা জায়েজ না আম্মু বলছে তুই তো আমার থেকে নিবি বা আমি তো ওনার থেকে নিবো আর আমানত তো আমার কাছে তুই তো আবার টাকা পরিশোধ করে দিবি মানে টাকা তো আমি দিয়ে দিবো বলছি আবার তাই আম্মু বলছে অনুমতি নিবে না এখন মা যেহেতু অনুমতি নিবে না আর আমি তো আমার মা এর থেকে টাকা নিচ্ছি তাহলে আমি যদি ফোন কিনি তাহলে তো এই ফোন ব্যবহার করা আমার জন্য জায়েজ হবে প্লিজ আমাকে পরামর্শ দেন আমি confuse।

বি.দ্র: আমি আমার মা এর সাথে এই নিয়ে কথা বলছি আপনার জবাব পাওয়ার পরে তাই পুনরায় ওই অনুযায়ী আমি যতটুকু পারছি কথা গুলা বলার চেষ্টা করছি। 

⚠️আমার মা এর কাছে যেহেতু টাকা টা আমানত আমি তো অনার থেকে নিবো তো অনি যদি অনুমতি না নেই সে ক্ষেত্রে তো ওনার গুনাহ হবে এবং ওনার গুনাহ হবে এইটা ও বলছি বলছে টাকা নিয়ে জামেলা চলতাছে ইত্যাদি এমন বা এই ধরনের কথা বলছে তো যেই কারনেই হোক অনুমতি যদি না নেই এইখানে আমার তো গুনাহ হওয়ার কথা না কি ঠিক উস্তাদ তো আমার ফোন কিনা এবং ব্যবহার করা তে কোন গুনাহ বা সমস্যা হবে না মানে ফোন কিনে সেইটা ব্যবহার করা নাজায়েজ হবে না ঠিক বলছি কারন আমি তো আমার মা এর থেকে টাকা নিবো আর আমি ও তো টাকা টা দিয়ে দিবো পরে আমার মা এর সাথে কথা হয়েছে এই নিয়ে তো আমার কাছে যদি ওনাদের টাকা টা আমানত থাকতো তাহলে গিয়ে অনুমতি না নিয়ে ব্যবহার করলে সেইটা নাজায়েজ হতো মানে জায়েজ হতো না।আমার পুরা কথাটা পড়ে সঠিক পথ দেখান উস্তাদ। 

 

আরেকটা প্রশ্ন নামাজ নিয়ে :

দুই সিজদাহ এর মাঝে যখন বসা হয় তখন আমি এইটা পড়ি আল্লাহুম্মাগ ফিরলি ওয়ারহামনি ওয়ারযকুনি ওয়াদিনি গতকালকে ইন্সটাগ্রাম এ এক রিলস ভিডিও তে দেখি আল্লাহুম্মাগ ফিরলি ওয়ারহামনি ওয়াদিনি ওয়াফিনি ওরযুকনি তো আমার কথা হচ্ছে এইখানে কোন টা সঠিক হবে ❓

by (8 points)
edited by
হুজুর মুলত আমি তো আমার অভিভাবক থেকে টাকা নিবো এবং সময় করে পরে  টাকাটা দিয়ে ও দিবো তাহলে আমার তো ফোন কিনে ব্যবহার করতে কোন অসুবিধা বা সমস্যা নেই আমি বিষয় টা নিয়ে কি করবো বুজতাছিনা আমাকে সমাধান দেন। 
কারন আমানত তো আমার অভিভাবক এর কাছে টাকা টা আমার কাছে তো টাকা টা আমানত না যে আমাকে অনুমতি নিতে হবে এবং যার কাছে এখন টাকাটা আমানত ওনি তো এখন এই টাকার দায়িত্বে আছেন এবং আমি তো ওনার থেকে টাকা টা নিবো।

1 Answer

0 votes
by (641,010 points)


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলমানকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনের মধ্যে আসা কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলম-জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাস'আলা মাসায়েল বা ফাতাওয়া অধ্যায়ের প্রশ্ন-উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে।
বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না ।
এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপর ভরসা রেখে বলছি, যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন।
আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। আল্লাহ তা'আলা  আমাদেরকে সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুক।আমীন।চুম্মা আমীন। https://courses.iom.edu.bd/courses/waswasa

বিঃদ্র
ওয়াসওয়াসা কোর্স সম্পন্ন করার পর অফিস থেকে একটি কোড দেয়া হবে, সেই কোড উল্লেখ পূর্বক পোষ্ট করতে হবে।নতুবা ওয়াসওয়াসা রোগীদের কোনো প্রশ্নের জবাব দেয়া হবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...