ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
قُلۡ يَٰعِبَادِيَ ٱلَّذِينَ أَسۡرَفُواْ عَلَىٰٓ أَنفُسِهِمۡ لَا تَقۡنَطُواْ مِن رَّحۡمَةِ ٱللَّهِۚ إِنَّ ٱللَّهَ يَغۡفِرُ ٱلذُّنُوبَ جَمِيعًاۚ إِنَّهُۥ هُوَ ٱلۡغَفُورُ ٱلرَّحِيمُ-
‘হে আমার বান্দারা যারা নিজেদের ওপর যুলম করেছো তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ সকল গুনাহ মাফ করবেন। তিনি ক্ষমাশীল দয়ালু।’ (সূরা আয-যুমার, আয়াত: ৫৩)
এ আয়াতটি মহান পালনকর্তার অনুগত ও আজ্ঞাবহ তাওবাকারীদের জন্য সুসংবাদস্বরূপ।
আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেন:
وَمَن يَعۡمَلۡ سُوٓءًا أَوۡ يَظۡلِمۡ نَفۡسَهُۥ ثُمَّ يَسۡتَغۡفِرِ ٱللَّهَ يَجِدِ ٱللَّهَ غَفُورٗا رَّحِيمٗا-
‘যে গুনাহ করে কিংবা নিজের ওপর যুলম করে অতঃপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে তখন সে আল্লাহকে ক্ষমাশীল ও করুণাময় পাবে।’ (সূরা আন-নিসা, আয়াত: ১১০)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইলে আল্লাহ অবশ্যই ক্ষমা করে দিবেন। তবে শর্ত এই রকম গর্হিত কাজ না করা এবং ভবিষ্যতে না করার দৃঢ় সংকল্প করা।
(২) এখনই নামায পড়া শুরু করে দিতে হবে। প্রাথমিকভাবে কারো কাছ থেকে সরাসরি অফলাইনে নামায শিক্ষা করে এখনই নামায পড়া শুরু করে দিতে হবে।
(৩) যখনই মনে এরকম চিন্তাভাবনা আসবে, সাথে সাথেই আউযুবিল্লাহ পড়ে বাম দিকে থুথু নিক্ষেপ করে দু রাকাত নামায পড়ে নিবেন।
(৫) সে অতীতের কোনো গোনাহকে কখনো স্পর্শ করবে না।