আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
60 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (1 point)
যুবকদের অনেকেই দ্বীনি জ্ঞান অর্জনের প্রতি আগ্রহী, কিন্তু এর জন্য সময় দিতে গিয়ে বিয়ে করার বয়স কিছুটা বেড়ে যায়। এদিকে যৌবনের চাহিদাগুলোও বসে থাকে না, যা কখনো কখনো অস্থিরতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অন্যদিকে, যারা উপার্জনের দিকে মনোযোগ দেয়, তারা দ্বীনি জ্ঞান অর্জন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
আমার প্রশ্ন হলো:
দ্বীনি জ্ঞান অর্জন ও হালাল উপার্জনের মধ্যে কীভাবে ভারসাম্য আনা সম্ভব,যাতে একজন যুবক সময়মতো বিয়েও করতে পারে এবং যৌবনকে হারাম কাজ থেকে রক্ষা করতে পারে? ইসলাম এ বিষয়ে কী নির্দেশনা দেয় এবং যুবকদের জন্য কী ধরনের বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা থাকতে পারে?
এই প্রশ্ন কেন গুরুত্বপূর্ণ?
এটি যুবকদের দ্বীনি ও দুনিয়াবি জীবনের ভারসাম্য রক্ষার বাস্তব সংকটকে তুলে ধরে।
যৌবন ও বিয়ের মতো প্রাসঙ্গিক বিষয়ে আলেমদের গভীর দিকনির্দেশনা পাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করে।
দ্বীন ও দুনিয়ার চাহিদাকে একইসঙ্গে সামলানোর একটি কার্যকর পদ্ধতির অন্বেষণ।

1 Answer

0 votes
by (633,150 points)
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রাযি-থেকে বর্ণিত তিনি বলেন- 
ﻋَﻦْ ﻋَﺒْﺪِ اﻟﻠَّﻪِ ﺑْﻦِ ﻋَﻤْﺮٍﻭ ﺭَﺿِﻲَ اﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻨْﻬُﻤَﺎ ﻗَﺎﻝَ: ﻗَﺎﻝَ ﺭَﺳُﻮﻝُ اﻟﻠَّﻪِ - ﺻَﻠَّﻰ اﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ -( «ﻛَﺘَﺐَ اﻟﻠَّﻪُ ﻣَﻘَﺎﺩِﻳﺮَ اﻟْﺨَﻼَﺋِﻖِ ﻗَﺒْﻞَ ﺃَﻥْ ﻳَﺨْﻠُﻖَ اﻟﺴَّﻤَﺎﻭَاﺕِ ﻭَاﻷَْﺭْﺽَ ﺑِﺨَﻤْﺴِﻴﻦَ ﺃَﻟْﻒَ ﺳَﻨَﺔٍ)ﺭَﻭَاﻩُ ﻣُﺴْﻠِﻢٌ.
আল্লাহ তা‘আলা প্রত্যেক মানুষের তাক্বদীর লিপিবদ্ধ করেছেন আসমান-যমীন সৃষ্টির ৫০ হাজার বছর পূর্বে এবং তিনি যার ভাগ্যে যা লিপিবদ্ধ করেছেন তাই ঘটবে।(ছহীহ মুসলিম, মিশকাত হাদীস নং/৭৯)। 
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/58

সু-প্রিয় পাঠকবর্গ ও প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
যখন মানুষকে আখেরাতকে প্রায়োরিটি দিবে, তখন পড়াশোনা, জব,বিয়ে, ইবাদত সবকিছুতে ভারসাম্য বজায় রাখা সম্ভব । 





(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...