যুবকদের অনেকেই দ্বীনি জ্ঞান অর্জনের প্রতি আগ্রহী, কিন্তু এর জন্য সময় দিতে গিয়ে বিয়ে করার বয়স কিছুটা বেড়ে যায়। এদিকে যৌবনের চাহিদাগুলোও বসে থাকে না, যা কখনো কখনো অস্থিরতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অন্যদিকে, যারা উপার্জনের দিকে মনোযোগ দেয়, তারা দ্বীনি জ্ঞান অর্জন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
আমার প্রশ্ন হলো:
দ্বীনি জ্ঞান অর্জন ও হালাল উপার্জনের মধ্যে কীভাবে ভারসাম্য আনা সম্ভব,যাতে একজন যুবক সময়মতো বিয়েও করতে পারে এবং যৌবনকে হারাম কাজ থেকে রক্ষা করতে পারে? ইসলাম এ বিষয়ে কী নির্দেশনা দেয় এবং যুবকদের জন্য কী ধরনের বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা থাকতে পারে?
এই প্রশ্ন কেন গুরুত্বপূর্ণ?
এটি যুবকদের দ্বীনি ও দুনিয়াবি জীবনের ভারসাম্য রক্ষার বাস্তব সংকটকে তুলে ধরে।
যৌবন ও বিয়ের মতো প্রাসঙ্গিক বিষয়ে আলেমদের গভীর দিকনির্দেশনা পাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করে।
দ্বীন ও দুনিয়ার চাহিদাকে একইসঙ্গে সামলানোর একটি কার্যকর পদ্ধতির অন্বেষণ।