ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
যদি কম বেশী কিছু অতিরিক্ত দেয়ার শর্তে ঋণ দেওয়া,তাহলে কম হোক আর বেশী হোক যাই অতিরিক্ত উসূল করা হবে সবই রিবার অন্তর্ভুক্ত হয়ে হারাম হবে।হ্যা যদি কাউকে কোনো প্রকার শর্তারোপ ছাড়া এমনিতেই ঋণ প্রদাণ করা হয়,অতঃপর ঐ বিচারা ঋণ পরিশোধের সময় অতিরিক্ত কিছু দিয়ে দেয় তাহলে তা বৈধ হবে, রিবা হবে না।বিস্তারিত জানুন- 4267
সু-প্রিয় পাঠকবর্গ ও প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
যদি জোরজবরদস্তি করে বা চুরি করে কারো টাকাকে আত্মসাৎ করা হয়ে থাকে,তাহলে ঐ টাকার বর্তমান ভ্যালু অনুযায়ী পরিশোধ করতে হবে।যেমন আপনার বিবরণ অনুযায়ী ১৯৪ টাকা পরিশোধ করতে হবে।তবে যদি পারস্পারিক সম্মতিতে অনুষ্টিত কোনো লেনদেন বা করযে হাসানার কোনো টাকা কারো নিকট বাকী থাকে,তাহলে বর্তমানে পরিশোধের সময়,উভয় লেনদেনকারী নিজ নিজ সম্মতিতে কমবেশ করে সমাধা করতে হবে।যেমন আপনার বিবরণ অনুযায়ী ১৪৫ বা তার চেয়ে কমবেশ করে উভয়ের সম্মতিতে পরিশোধ করতে হবে।কিন্তু যদি বেশকম এক তৃতীয়াংশের বেশী না হয়,অর্থাৎ ১০০টাকা টি ১৩৩ বা তার থেকে বেশী বাজারমূল্য না হয়,তাহলে পরিশোধের সময় হবহু সেই টাকাকে অর্থাৎ ১০০টাকাকে পরিশোধ করতে হবে।
বিঃদ্রঃ উক্ত শেষোক্ত মাযহাব ও ব্যখ্যা বর্তমান পরিবেশ ও পরিস্থিতির জন্য বেশ মাননসই মনে হচ্ছে। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/7485