আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
40 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (14 points)

২মাস আগে অলি উল্লাহ হুজর কে whatsapp ইনবক্সে এই নিচের প্রশ্নটা দি এখন পর্যন্ত কয়েকবারি বললাম কিন্ত হুজুর উত্তর দিলো না ওয়াস ওয়াসার প্রশ্নের উত্তর দেয়া যাবেনা তাই তো আমি তাই সাইট এ প্রশ্নটা করলাম মনে করি এইবার হুজর রা উত্তর টা দিবেন সামান্য জবাব চাচ্চি। নিচে হবুহু প্রশ্নটা অলি উল্লাহ হুজুর এর ইনবক্স থেকে কপি করে এনে উল্লেখ করলাম শুধু কিছুটা এডিট করি বা নতুন কথা যুক্ত করি আর নিচে ৩/৪ দিন কথা টা তখন যে প্রশ্ন করসি যেইদিন ওই হিসাবেই লেখসি তাই ওইটা যেমন আছে তেমনি উল্লেখ করসি যেহেতু বল্লামি কপি করে এনে এইখানে পেস্ট করি : 

আমি আসলে একজন এর সাথে whatsapp ইনবক্সে কিছু কথা বলতাছিলাম তখন আমি তাকে এই মেসেজ দি :

(আপনি না [হুজুর এর নাম টা আর সাইট এ এইখানে উল্লেখ করলাম না কিন্ত ওলি উল্লাহ হুজুর এর ইনবক্সে উল্লেখ করসি] তো এখন আপাতত ধরেন 'ক' হুজুর কে কিছু জিজ্ঞাসা করবেন হুজুর না বলসে উত্তর দিলে আপনাকে কিছু conditions দিবে এর পরে আর প্রশ্ন করসেন আজকে বাদে)

মনে যা আছে বলার চেষ্টা করি তা হল,এইখানে বাদে কথা টা লেখার সময় বা লেখার আগে বা পরে 

(কিন্ত বাক্যটা লেখার আগে আমি অবশ্যই ভাবসি বাদে কথা টা লেখব যেমন - উপরে bold লেখা গুলাই আছে আজকে বাদে, তো তাও এমন সন্দেহ আর চিন্তা হচ্চে এমন না আন্দাযি লেখসি এইটা, আন্দাযি বাকি কথা গুলার সাথে আজকে বাদে এই বাক্যটা মিলানর জন্যই casually ও চিন্তায় আস্তে পারে আল্লাহ ভাল জানে যেহেতু ৩/৪ দিন বা কয়েকদিন আগের কথা যা মনে ছিল বললাম এখন) 

আমার মনে হচ্চিল আমি আমার বউ কে উদ্দেশ্য করে বলতাসি বা আমার মনে তালা''''' সংক্রান্ত বা নিয়ে কোন চিন্তা আছিল নাকি আর যদি চিন্তা থেকে ও থাকে এটাকে তো আর নিয়ত বলা বা উদ্দেশ্য বলা যাবে না, তাই আমি জিজ্ঞাসা করলাম যে এই বাদে বাক্যটা কিনায়া নাকি কিনায়া না হলে তো তালা'"'' হওয়ার ও কোন সম্বাভনা থাকবে না এখন মনে যাই থাকুক না কেন চিন্তা বা নিয়ত।

1 Answer

0 votes
by (606,150 points)

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলমানকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনের মধ্যে আসা কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলম-জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাস'আলা মাসায়েল বা ফাতাওয়া অধ্যায়ের প্রশ্ন-উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে।
বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না ।
এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপর ভরসা রেখে বলছি, যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন।
আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। আল্লাহ তা'আলা  আমাদেরকে সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুক।আমীন।চুম্মা আমীন। https://courses.iom.edu.bd/courses/waswasa

বিঃদ্র
ওয়াসওয়াসা কোর্স সম্পন্ন করার পর অফিস থেকে একটি কোড দেয়া হবে, সেই কোড উল্লেখ পূর্বক পোষ্ট করতে হবে।নতুবা ওয়াসওয়াসা রোগীদের কোনো প্রশ্নের জবাব দেয়া হবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (14 points)
প্রশ্নটা কি উস্তাদ ওয়াস ওয়াসার ছিলো হয়ত তাই উত্তর দেন নাই কমেন্ট এ যদি বলে দিতেন আমার জবাব টা প্রশ্নের রিকুয়েষ্ট করতাসি প্লিস

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...