ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন:
قَالَ: «فَإِنَّ دِمَاءَكُمْ، وَأَمْوَالَكُمْ، وَأَعْرَاضَكُمْ، بَيْنَكُمْ حَرَامٌ، كَحُرْمَةِ يَوْمِكُمْ هَذَا، فِي شَهْرِكُمْ هَذَا، فِي بَلَدِكُمْ هَذَا، لِيُبَلِّغِ الشَّاهِدُ الغَائِبَ، فَإِنَّ الشَّاهِدَ عَسَى أَنْ يُبَلِّغَ مَنْ هُوَ أَوْعَى لَهُ مِنْهُ»
“নিশ্চয় তোমাদের রক্ত, তোমাদের ধন-সম্পদ, তোমাদের ইজ্জত-আব্রু তোমাদের পরস্পরের জন্য হারাম (পবিত্র) যেমনিভাবে তোমাদের এই দিনটি তোমাদের এই মাসে ও এই দেশে হারাম (পবিত্র)। এখানে উপস্থিত ব্যক্তি যেন অনুপস্থিত ব্যক্তির নিকট এসব কথা পৌঁছে দেয়।”[সহিহ বুখারী (৬৭) ও সহিহ মুসলিম (১৬৭৯)] এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/8713
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
কারো অন্তরের সন্তুষ্টি ব্যতিত তার হক বা অধিকার কখনো হালাল হবে না। যার ৬০ টাকা জরিমানা ছিলো, সে যেহেতু স্যারের অনুপস্থিতিতে বলেছিলো যে,
"আমার ৬০ ৳ আমি নিয়ে নেই(স্যার ক্লাসে ছিলেন না)" তাই এ টাকা তাকেই দিতে হবে। এ টাকা অন্য কারো জন্য হালাল হবে না। তাছাড়া হিন্দু মেয়েটি জরিমানা দিয়েছিলো কি না? সেটা যেহেতু নিশ্চিত নয়, তাই ঐ হিন্দু মেয়েকে জিজ্ঞাসা করে নিতে হবে। সে টাকা দিয়েছিলো কি না? এবং কত দিয়েছিলো? সে যত টাকা দিবে, তাকে তার টাকা ফেরত দিয়ে দিতে হবে। তার অস্তরের সন্তুষ্টি ব্যতিত তার টাকা অন্য কারো জন্য হালাল হবে না।