আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
34 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (5 points)
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহ উস্তাদ।উস্তাদ আমার কয়েকটা প্রশ্ন আছে।

১.উস্তাদ আমার আব্বু দুইটা বিয়ে করেছেন।প্রথম পক্ষের আমরা তিন বোন এবং দ্বিতীয় পক্ষের দুই বোন। তাহলে আমরা পাঁচ বোন হলাম মোট। যখন আমাকে কেও প্রশ্ন করে আপনারা কয় ভাই বোন,তো আমি আগের মতো বলে ফেলি যে আমরা তিন বোন।প্রকৃতপক্ষে আমরা তো পাঁচ বোন। বিষয়টা এমন না আলহামদুলিল্লাহ যে আমি আমার বাকি বোনদের সাথে হিংসা করে বলতেছি না যে আমরা পাঁচ বোন।
এক্ষেত্রে আমার কি গুনাহ হচ্ছে উস্তাদ?তিনবোন বললে কি মিথ্যা কথা বলা হবে? নাকি পাঁচ বোনের কথাই বলতে হবে কেউ জিজ্ঞেস করলে?

২.

আমার পরিচিত একজনের বাচ্চ া হয় না।উনি বললেন একটা আমল করেন যাতে করে বাচ্চা হয় উনার।আমলটা এরকম যে, প্রতি মাসে হায়েজ ভালো হওয়ার পর  রাতের বেলা মারইয়াম  ফুল পানিতে ভিজিয়ে রাখে সেই পানি টুকু শেষ রাতে তাহাজ্জুদের নামাহ পড়ে পান করেন।এভাবে প্রতি মাসে হায়েজের পর তিনদিন করতে হবে বাচ্চা হওয়ার নিয়তে।
এখন আমার প্রশ্ন হলো এভাবে আমল করাটা কি শরীয়ত সম্মত নাকি বিদআত হয়ে যাচ্ছে?

৩.একজন বিধর্মী জানতে চেয়েছেন,উনার একটা আড়াই বছরের মেয়ে বাচ্চা আছে ।বাচ্চাটাকে উনি এখনো ব্রেস্ট ফিডিং করান।উনি বলতেছিলেন তোমাদের ইসলাম ধর্মে কেন বাচ্চাদের দুই বছর বয়স পর্যন্ত ব্রেস্ট ফিডিং এর কথা বলা হয়েছে। এবং এটা না মানলে গুনাহ হবে বলা হয়েছে।মা তো মা ই। মা কি বাচ্চাকে কষ্ট দিতে পারে কোনোভাবে?এর কারণ টা কোনো আলেমের কাছ থেকে জেনে নিয়ে উনাকে বলতে বলেছেন।কি বলবো উনাকে উস্তাদ?

৪.

আমরা অনেক সময় বাচ্চারা দুষ্টমি করলে বলে থাকি, শয়তানি করো না,বা শয়তান ছেলে বলে গালি দিয়ে ফেলি।।

আবার অনেক সময় কিছু মহিলা থাকে এতো ঝগড়াটে, সবার সাথে শুধু ঝগড়া করে,তাদের বলে  (প্রকাশ্যে বা মনে মনে)ফেলি শয়তান মহিলা।
এভাবে কোনো মানুষকে শয়তান ডাকাটা  কি ঠিক উস্তাদ??

1 Answer

0 votes
by (583,020 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

(০১)
কেউ যদি আপনাকে প্রশ্ন করে যে আপনারা কয় ভাই বোন? তখন আপনি যদি আগের মতো বলে ফেলেন যে আমরা তিন বোন।
এমতাবস্থায় যদি মনে মনে নিয়ত রাখেন যে আমার নিজের বোন তিনজন,তাহলে এটি মিথ্যা হবেনা। আপনার গুনাহ হবেনা।

(০২)
মরিয়ম ফুলের ফজিলত সংক্রান্ত কোনো হাদীস নেই।
এর কোনো ফজিলত হাদীসে আছে বলে দাবী করা মিথ্যার শামিল।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ عَوْنٍ، أَخْبَرَنَا خَالِدٌ، ح وحَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا خَالِدٌ الْمَعْنَى، عَنْ بَيَانِ بْنِ بِشْرٍ، قَالَ: مُسَدَّدٌ أَبُو بِشْرٍ: عَنْ وَبَرَةُ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ عَامِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الزُّبَيْرِ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ: قُلْتُ لِلزُّبَيْرِ: مَا يَمْنَعُكَ أَنْ تُحَدِّثَ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَمَا يُحَدِّثُ عَنْهُ أَصْحَابُهُ، فَقَالَ: أَمَا وَاللَّهِ لَقَدْ كَانَ لِي مِنْهُ وَجْهٌ وَمَنْزِلَةٌ، وَلَكِنِّي سَمِعْتُهُ يَقُولُ: مَنْ كَذَبَ عَلَيَّ مُتَعَمِّدًا، فَلْيَتَبَوَّأْ مَقْعَدَهُ مِنَ النَّارِ صحيح

আব্দুল্লাহ ইবনুস যুবায়র (রাঃ)-এর সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি যুবায়র (রাঃ)-কে বললাম, আপনি অন্যান্য সাহাবীদের মতো রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর হাদীস বর্ণনা করেন না কেন? তিনি বললেন, আল্লাহর কসম! আমি তাঁর নৈকট্য লাভ করেছি, তাঁর সাহচর্যে থেকেছি। কিন্তু আমি তাঁকে বলতে শুনেছিঃ যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে আমার প্রতি মিথ্যা আরোপ করলো, সে (জাহান্নামের) আগুনে তার বাসস্থান নির্দিষ্ট করে নিলো।
(আবু দাউদ ৩৬৫১,বুখারী)
,
حَدَّثَنَا مَحْمُودُ بْنُ غَيْلاَنَ، حَدَّثَنَا أَبُو دَاوُدَ، أَنْبَأَنَا شُعْبَةُ، عَنْ سِمَاكِ بْنِ حَرْبٍ، قَالَ سَمِعْتُ عَبْدَ الرَّحْمَنِ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ، يُحَدِّثُ عَنْ أَبِيهِ، قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " إِنَّكُمْ مَنْصُورُونَ وَمُصِيبُونَ وَمَفْتُوحٌ لَكُمْ فَمَنْ أَدْرَكَ ذَلِكَ مِنْكُمْ فَلْيَتَّقِ اللَّهَ وَلْيَأْمُرْ بِالْمَعْرُوفِ وَلْيَنْهَ عَنِ الْمُنْكَرِ وَمَنْ كَذَبَ عَلَىَّ مُتَعَمِّدًا فَلْيَتَبَوَّأْ مَقْعَدَهُ مِنَ النَّارِ " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ .

আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছিঃ  তোমরা অবশ্যই সাহায্যপ্রাপ্ত হবে, বিপদগ্ৰস্তও হবে এবং তোমাদের মাধ্যমে অনেক জায়গা বিজিতও হবে। তোমাদের মধ্যে কেউ যদি সেই যুগ পায় তাহলে সে যেন আল্লাহ্ তা'আলাকে ভয় করে এবং সৎকাজের আদেশ দেয় ও অসৎ কাজে বাধা প্রদান করে। আর যে লোক ইচ্ছাকৃত ভাবে আমার উপর মিথ্যারোপ করে সে যেন জাহান্নামেই তার থাকার জায়গা তৈরী করে নেয়।

(সহীহ, তিরমিজি ২২৫৭ সহীহাহ (১৩৮৩), দেখুন হাদীস নং (২৮০৯)।)

আবূ ঈসা রহঃ বলেন, এ হাদীসটি হাসান সহীহ।
,
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন, 
https://ifatwa.info/12656/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ- 
একটি পদ্বতি হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানভী (রহ.) থেকে বর্ণিত হয়েছে। তিনি গর্ভপাত আসন্ন নারীদের বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ দিতে গিয়ে বলেন, সাড়ে দশ মাশা (প্রায় ১০গ্রাম) পরিমান গোলাপ ফুলের পাঁপড়ি ১২৫ গ্রাম পরিমান পানিতে ভিজিয়ে রেখে, ছাকার প্রয়োজন না হয় এমন ভাবে পিশে তার সঙ্গে মিসরি বা মিষ্টি জাতীয় কিছু মিশিয়ে সকালে শ্বাস বন্দ করে পান করালে গর্ভবতী নারীর দুই তিন গুন শক্তি বৃদ্বি পায়, ফলে সহজে ডেলিভারি হয়। (বেহেস্তি যেওর খন্ড: ৯, পৃষ্ঠা: ৫৪)।
,
আশা করা যায়, উক্ত পদ্বতি অবলম্বন করলে আল্লাহ তায়ালা গর্ভপাত সহজ করবেন ইনশাআল্লাহ! কারণ তিনি প্রত্যেক জিনিসকে বিভিন্ন গুন দিয়ে সৃষ্টি করেছেন। যা বর্ণনা করার অপেক্ষা রাখে না।
,
বিভিন্ন তথ্যসূত্র থেকে জানা যায় যে,   মরু অঞ্চলের ক্ষণজন্মা উদ্ভিদ মরিয়ম ফুল। মধ্যপ্রাচ্য ও সাব-সাহারার বিস্তীর্ণ মরুময় অঞ্চলে বছরের পর বছর শুকনো গাছ মাটি আঁকড়ে থাকে। মরুভূমির অসহনীয় গরমের মধ্যে থাকা শুকনো এই গাছ এবং নির্জীব পাথরের মধ্যে কোন পার্থক্য খুঁজে পাওয়া যায় না। কখনও বৃষ্টির পরশ পেলে জীবন ফিরে পায় এবং এর বংশ বিস্তার ঘটে। এই গাছের ফুলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, দস্তা এবং লোহা। বিশেষত, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম একসঙ্গে পেশী সংকোচন নিয়ন্ত্রণ করে। এর কোন নেতিবাচক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। প্রসবকালীন সময় এই ফুল বিশেষ প্রক্রিয়ায় ব্যবহার করতে হয়। এতে প্রসূতি মায়ের প্রসব বেদনা লাঘব হয় এবং দ্রুত ও সহজে ডেলিভারী সম্পন্ন হয় বলে কথিত আছে । সুতরাং ঔষধি গাছ হিসাবে চিকিৎসার জন্য এই ফুল থেকে উপকার গ্রহণ করা যাবে।
.
যেহেতু এই গাছের ফুলে আছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, দস্তা ও লোহা। বিশেষত, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম একসঙ্গে পেশি সংকোচন নিয়ন্ত্রণ করে। তাই ঔষধি গাছ হিসেবে চিকিৎসার জন্য এই ফুল থেকে উপকৃত হতে বাধা নেই।

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন, 
উপরোক্ত আমলের কথা কুরআন হাদীসের কোথাও নেই। কোনো বুযুর্গ ব্যাক্তি এমন আমলের কথা অভিজ্ঞতার আলোকে বলতে পারে।

সুতরাং দ্বীনের অংশ মনে না করে আবশ্যকীয় মনে না করে উক্ত আমল করা যাবে। পাশাপাশি বিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চলারও পরামর্শ থাকবে। 

(০৩)
https://ifatwa.info/6845/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছে, 
ইসলামী শরীয়তে শিশুকে চান্দ্রমাসের হিসাবে সর্বোচ্চ দুই বছর (২৪ মাস) পর্যন্ত দুধ পান করানো যাবে। দুই বছরের অধিক দুধ পান করানো যাবে না। 

আল্লাহ তাআলা বলেন,
وَ الْوَالِدٰتُ یُرْضِعْنَ اَوْلَادَهُنَّ حَوْلَیْنِ كَامِلَیْنِ لِمَنْ اَرَادَ اَنْ یُّتِمَّ الرَّضَاعَةَ
মায়েরা তাদের সন্তানদের পূর্ণ দু বছর দুধ পান করাবে। এ সময়কাল তাদের জন্য, যারা দুধ পান করানোর মেয়াদ পূর্ণ করতে চায়। (সূরা বাকারা ২৩৩)

উক্ত নির্ধারিত সময় পার হবার পরেও কেউ যদি নিজ সন্তানকে দুধ খাওয়ায় তাহলে তা জায়েয হবে না এবং সন্তানের জন্য উপকারী হবে না। কেননা যেটা সন্তানের জন্য উপযোগী সেটাই আল্লাহু তাআলা বিধান দিয়েছেন।

বিশুদ্ধ মত অনুযায়ী সন্তানকে দুধ পান করানোর মেয়াদ চান্দ্র বছর হিসেবে দুই বছর। 

কারন কুরআন মজীদে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, (তরজমা) আর মায়েরা তাদের সন্তানদের পূর্ণ দুই বছর দুধ পান করাবে। (এ বিধান) তার জন্য যে দুধ পানের (মেয়াদ) পূর্ণ করতে চায়। -সূরা বাকারা : ২৩৩

আরেক আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, আর তার (সন্তান) দুধ ছাড়ানো হয় দু বছরে। -সূরা লুকমান : ১৪


لو استغني في حولین حل الإرضاع بعدہا إلی نصف ولا تأثم… ومستحب إلی حولین وجائز إلی حولین ونصف۔ (شامي ۳؍۲۱۱ کراچی)
যদি কঠিন প্রয়োজনে দুই বছর পর দুধ পান করায়,তাহলে আড়াই বছরে আগ পর্যন্ত গুনাহ হবেনা।,,   

এই মাসয়ালা নিয়ে যেহেতু ইসলামী স্কলারদের মতবিরোধ রয়েছে, তাই হুকুমের মধ্যে কিছুটা শিথিলতা চলে আসবে।
সুতরাং যদি দুই বছরের মধ্যে বাচ্চাকে দুধ ছাড়ানো কোনোভাবেই সম্ভব না হয়,তাহলে বিশেষ প্রয়োজনে তারপরেও দুধ পান করানো হলে সেটিকে হারাম বলা হবেনা।
তবে কোনোভাবেই যেনো আড়াই বছর পার না হয়।
আড়াই বছরের পর দুধ পান করা হারাম।

বিস্তারিত উপরের লিংক দ্রষ্টব্য।

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন, 
আল্লাহ তায়ালা মানব সম্প্রদায়কে উক্ত আদেশ করেছেন,তিনি এটিই সন্তানের জন্য কল্যানকর বলে বিধান জানিয়েছেন। তিনি স্রষ্টা,সুতরাং বিধান দেয়ার দেয়ার ক্ষমতাও তার,তিনি বান্দার জন্য যাহা কল্যাণকর,সেটির ফায়সালা দেন।

সুতরাং এটি নিয়ে প্রশ্ন তোলা বা যুক্তি খোঁজার কোনো সুযোগ নেই।

উল্লেখ্য, যদি দুই বছরের মধ্যে বাচ্চাকে দুধ ছাড়ানো কোনোভাবেই সম্ভব না হয়,তাহলে বিশেষ প্রয়োজনে তারপরেও দুধ পান করানো হলে সেটিকে হারাম বলা হবেনা।
তবে কোনোভাবেই যেনো আড়াই বছর পার না হয়।
আড়াই বছরের পর দুধ পান করানো হারাম।

(০৪)
এটা গালি।
আর গালি দেয়া যেহেতু ইসলামে জায়েজ নেই।
সুতরাং উক্ত গালি দেয়াও জায়েজ হবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...