ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১) প্রশ্নটি অস্পষ্ট। দয়া করে স্পষ্টকরে কমেন্টে জানিয়ে দিবেন। তখন আমরা জবাব লিখার চেষ্টা করবো।
(২) সিজদার সময় কপাল ও হাত কার্পেটের বাহিরে থাকুক বা ভিতরে , এতে নামাযে কোনো প্রভাব পড়বে না।
(৩) নামাজে যদি মনে মনে কিছু তিলাওয়াত করা হয়, আর বলতে গিয়ে যদি জিহ্বা নড়ে,নাক দিয়ে শ্বাস বের হয় এবং ঠোঁট নড়াচড়া করে, তাহলে নামাযে কোনো সমস্যা হবে না
(৪) নামাজে এক সূরা তিলাওয়াত করা শুরু করার পর ঐ সূরা বাদ দিয়ে অন্য কোনো সূরা শুরু করলে নামাজ হবে। এবং নামাজের বাহিরে তেলাওয়াতের ক্ষেত্রেও একই বিধান প্রযোজ্য হবে। তবে উত্তম হল, সম্পূর্ণ সূরাকে সমাপ্ত করা।
(৫) নামাজে এমনভাবে আল্লাহু আকবার বলা যে, জিহ্বা নড়েছে তবে এর আওয়াজ শুনা যাচ্ছে না, তাহলেও নামায হয়ে যাবে।
(৬) যদি সিজদার সময় কপালে জমিনের শক্ততা অনুভূত না হয়, তাহলে নামায হবে না।