ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
হযরত আমর বিন শুয়াইব তার সুত্রে বর্ণনা করেন,
ﻋَﻦْ ﻋَﻤْﺮِﻭ ﺑْﻦِ ﺷُﻌَﻴْﺐٍ ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻴﻪِ ﻋَﻦْ ﺟَﺪِّﻩِ ﻗَﺎﻝَ ﻗَﺎﻝَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ : ( ﻣُﺮُﻭﺍ ﺃَﻭْﻟَﺎﺩَﻛُﻢْ ﺑِﺎﻟﺼَّﻠَﺎﺓِ ﻭَﻫُﻢْ ﺃَﺑْﻨَﺎﺀُ ﺳَﺒْﻊِ ﺳِﻨِﻴﻦَ ، ﻭَﺍﺿْﺮِﺑُﻮﻫُﻢْ ﻋَﻠَﻴْﻬَﺎ ﻭَﻫُﻢْ ﺃَﺑْﻨَﺎﺀُ ﻋَﺸْﺮٍ ، ﻭَﻓَﺮِّﻗُﻮﺍ ﺑَﻴْﻨَﻬُﻢْ ﻓِﻲ ﺍﻟْﻤَﻀَﺎﺟِﻊِ ) .
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন, তোমরা তোমাদের সন্তানাদিকে নামাযের আদেশ দাও যখন তারা সপ্ত বর্ষে উপনীত হয়।নামায না পড়ার ধরুণ তাদেরকে প্রহার করো যখন তারা দশম বৎসরে উপনীত হয়।এবং সাথে সাথে তাদের শয়নস্থল কে পৃথক করে দাও।(সুনানু আবি-দাউদ-৪১৮) এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/757
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
কোনো ভাই যদি তার আপন বোনকে বাজে উদ্দেশ্য নিয়ে ঘুমের সুযোগে বুকে স্পর্শ করে, তাহলে সেই ভাই-বোনের মধ্যে এখন পর্দা করাটা জরুরী। এজন্য যদিও উক্ত ভাই গায়রে মাহরাম হবে না, তবে ফিতনা থেকে বেঁচে থাকতে বোনের জন্য নিরাপদ দূরত্বে থাকা ও যথাসম্ভব পর্যাবৃত হয়ে থাকা জরুরী।
তাছাড়া যদি কোনো বোন তার আপন ভাইয়ের গোপনাঙ্গকে স্পর্শ করে, তাহলে এক্ষেত্রেও ভাইয়ের জন্য নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান করাটা জরুরী।
বিঃদ্রঃ
অবশ্যই উক্ত ভাই এবং বোন, তারা অতিদ্রুত তাওবাহ করবে।এবং সামর্থ্য থাকলে তারা বিয়ে করে নিবে।