ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আবূ সাঈদ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত।
عَنْ أَبِي سَعِيدٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " يَقُولُ الرَّبُّ عَزَّ وَجَلَّ مَنْ شَغَلَهُ الْقُرْآنُ وَذِكْرِي عَنْ مَسْأَلَتِي أَعْطَيْتُهُ أَفْضَلَ مَا أُعْطِي السَّائِلِينَ وَفَضْلُ كَلاَمِ اللَّهِ عَلَى سَائِرِ الْكَلاَمِ كَفَضْلِ اللَّهِ عَلَى خَلْقِهِ " . قَالَ هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ .
তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মহান ও বরকতময় রাব্বুল আলামীন ইরশাদ করেন, কুরআন নিয়ে ব্যস্ততা যাকে আমার যিকর এবং আমার কাছে প্রার্থনা করা থেকে বিরত রাখে আমি তাকে (প্রার্থনাকারীদেরকে) যা দিয়ে থাকি তদপেক্ষা উত্তম প্রতিদান দিব। সব কালামের উপর আল্লাহর কালামের মর্যাদা সেরূপ যেরূপ সকল সৃষ্টি উপর আল্লাহর মর্যাদা বিদ্যামান। (সুনানে তিরমিযি-২৯২৬)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
মাদরাসার পড়াতে কুরআন হাদীসের তরজমা শিক্ষা দেয়া হয়ে থাকে। কুরআন হাদীসের আলোকে মাস'আলা শিক্ষা দেয়া হয়ে থাকে, তাই আপনি আপাতত যিকির আযকারের চেয়ে মাদরাসার শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দিবেন। অতি অল্প যিকির আযকার করে বাদবাকী সময় কুরআন শিক্ষায় ব্যায় করবেন। কুরআন হাদীস শিক্ষা করাও যিকিরের অন্তর্ভুক্ত।