ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
ثَامِنًا: التَّصْوِيرُ لِلْمَصْلَحَةِ كَالتَّعْلِيمِ وَغَيْرِهِ:
لَمْ نَجِدْ أَحَدًا مِنَ الْفُقَهَاءِ تَعَرَّضَ لِشَيْءٍ مِنْ هَذَا، عَدَا مَا ذَكَرُوهُ فِي لُعَبِ الأَْطْفَال: أَنَّ الْعِلَّةَ فِي اسْتِثْنَائِهَا مِنَ التَّحْرِيمِ الْعَامِّ هُوَ تَدْرِيبُ الْبَنَاتِ عَلَى تَرْبِيَةِ الأَْطْفَال كَمَا قَال جُمْهُورُ الْفُقَهَاءِ، أَوِ التَّدْرِيبُ وَاسْتِئْنَاسُ الأَْطْفَال وَزِيَادَةُ فَرَحِهِمْ لِمَصْلَحَةِ تَحْسِينِ النُّمُوِّ كَمَا قَال الْحَلِيمِيُّ، وَأَنَّ صِنَاعَةَ الصُّوَرِ أُبِيحَتْ لِهَذِهِ الْمَصْلَحَةِ، مَعَ قِيَامِ سَبَبِ التَّحْرِيمِ، وَهِيَ كَوْنُهَا تَمَاثِيل لِذَوَاتِ الأَْرْوَاحِ. وَالتَّصْوِيرُ بِقَصْدِ التَّعْلِيمِ وَالتَّدْرِيبِ نَحْوُهُمَا لاَ يَخْرُجُ عَنْ ذَلِكَ.
শিক্ষা ইত্যাদির স্বার্থে ফটোর বিধানঃ
খেলনার পুতুলের ব্যাপারে কৃত আলোচনা ছাড়া
আমরা ফুকাহায়ে কেরামদের কাউকে এ বিষয়ে মন্তব্য করতে দেখিনি।মুর্তির হারাম বিধান থেকে খেলনার পুতুল কে এজন্য বের করা হয়েছে যে,যাতে করে তাদের শিশুকাল থেকেই সন্তান লালনপালনের অভিজ্ঞতা হয়ে উঠে। এবং শিশুদের কে সামাজিক মিলমিশ বা হাসিখুশী রাখতে সহায়ক হয়।যা কি-না শিশুদের শরীরকে বাড়াতে সহায়তা করে।যেমনটা হালিমী রাহ বলেছেন।এ স্বার্থেই হারামের কারণ সমূহ বিদ্যমান থাকা সত্বেও খেলনার পুতুল কে বৈধ বলা হয়েছে।পুতুল বলতে প্রাণ বিশিষ্ট প্রাণীর অবয়ব(মুর্তির মত) তৈরী করা।শিক্ষা এবং অভিজ্ঞতার স্বার্থে ফটো ভাস্কর্য এ হেকমতের বাহিরে যাবে না।(আল-মাওসুআতুল ফেকহিয়্যাহতুল কোয়েতিয়্যাহ-১২/১২২) এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/320
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
শিক্ষার স্বার্থে ফটো বা ছবি অঙ্কন জায়েয বলে কিছু সংখ্যক উলামায়ে কেরাম বলে থাকেন। তবে এক্ষেত্রে শরীর ও মাতার মধ্যে স্পষ্টভাবে কর্তন রেখা অঙ্কন করে দেয়াই সবচেয়ে বেশী নিরাপদ।