১/ সম্মানিত শায়েখ আহমাদুল্লাহ, উনাকে একজন প্রশ্ন করেছিলেন রিযিক যদি আল্লাহর পক্ষ থেকে আসে তাহলে মানুষ না খেয়ে মারা যায় কেনো?তিনি উত্তরে বলছেন, আমরা যে শ্বাস নিচ্ছি এটাও একটা রিযিক।তাহলে কেউ যদি আমাকে প্রশ্ন করে যদি সুস্হতাই রিযিক হয়ে থাকে এবং একজন মানুষ সুস্থ কিন্তু তার যদি অন্য দিক ঠিক না থাকে।যেমন:কারও সারাদিন রিযিক অন্বেষন করতে গিয়ে মাত্র ২০০/৩০০ টাকা ইনকাম হয়।অনেকে তো আরও মানবেতর জীবনযাপন করে।কারও ২ /৩ জন বাচ্চা স্বামীও তাদের দেখাশুনা করে না অথবা মারা গেছে ।ফলে তাদের খাবার জোগাড় করতেই তারা হিমসিম খায়।এক্ষেত্রে তারা আল্লাহর ইবাদত করতে পারে না।এক্ষেত্রে আল্লাহ কী তাদের ক্ষমা করবেন?
২/ অনেকের এমনও প্রশ্ন থাকে যারা বলেন তারা অনেক ভাই বোন, এবং তারা দরিদ্র হওয়ার কারণে বাড়িতে পর্দার পরিবেশ নেই। এমনকি বেশ কয়েকজন বোন থাকার কারণে আলাদা বাসস্থান না থাকার কারণে একই বিছানায় থাকতে হয়।আলাদা ঘুমানো সম্ভব হয় না।এক্ষেত্রে কেমন হবে? আল্লাহ কী এক্ষেত্রে ছাড় দিবেন ঠিকভাবে পর্দা না করতে পারার জন্য?
অবশ্যই কুরআন সত্য ধর্ম। আমরা আমাদের দিক থেকে কুরআনকে ব্যাখ্যা করলে হবে না।অবশ্যই আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূল যেভাবে অনুধাবন করেছেন আমাদেরকে সেভাবেই বুঝতে হবে।যা আমাদের সাধারণ মানুষের পক্ষে বুঝা সম্ভব নয়।কিন্তু বিজ্ঞ আলেমগণ হয়তো আমাদেরকে এর সঠিক ব্যাখ্যা দিতে পারবেন।
৩/ খুব কম সংক্ষক মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যায় তারা আগে স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে তারা বলে তাদের মাথায় কিছু যাচ্ছে না,তার মন নেই। তার দ্বারা কিছু সম্ভব নয়। সে একটা অপদার্থ ইত্যাদি।
কথাগুলো এমন যে তাকে ভালো মন্দ কোন কিছু বললে সে কিছুই অনুভব করতে পারতেছে না।
এমনটা হওয়ার কারণ কী?
অনেকটা মনে হয় তার অন্তর মোহরাঙ্কিত।
এ থেকে উত্তরনের উপায় বেশি বেশি ইস্তেগফার করা।
এটা বললে যদি সে বলে আমার মন নেই।আমার ভিতর কিছু প্রবেশ করতেছে না।আর মন থেকে ইস্তেগফার করতে চাইলেও মনে হচ্ছে সব যেনো বাহির থেকেই বলা হচ্ছে। মনের সাথে কোনভাবেই কোন কিছু সংযোগ হচ্ছে না।মন দিয়ে কোন কিছু অনুভবও করতে পারতেছে না।
কিন্তু সে চায় তার কথাগুলো যেনো মনের সাথে সংযোগ হয়।কায়োমনো বাক্যে সে যেনো রবের কাছে প্রার্থনা করতে পারে....এখন তার কারণীয় কী?
বলে রাখা ভালো সে শরীরের আঘাত বুঝে কিন্তু মনের আঘাত বুজে না।তার এক কথাই তার মন নেই। কাজেই সে মনের সাথে সম্পর্কিত কোন কিছু বুঝে না এমনকি অনুভবও করতে পারে না।তবে সে চায় তার যেনো মন বলতে একটা বিষয় থাকে এবং সে যেনো ভালো মন্দ বুঝতে পারে,তার আচরণে যেনো কেউ কষ্ট না পায়।
এক্ষেত্রে সে কিভাবে এটা করতে পারে?
খাস দিলে তওবা করলে হয়তো আল্লাহ মাফ করবেন।কিন্তু সে বলে তার মনের সাথে কোনককিছু সংযোগ হচ্ছে না,ভেতর থেকে সে অনুভব করতে পারতেছে না।তাহলে মনে সাথে সংযোগ না হলে আল্লাহ কী তাকে ক্ষমা করবে?কিবাবে সে নিজেকে ঠিক করতে পারে?
এব এক্ষেত্রে তার পরিবারের ভূমিকা কী হতে পারে?
khadija-৪
৪/ একটি নাপাক শুকনো কাপড়,নাপাকি শুকিয়ে গেছে,ওইটার উপর আরেকটি ভালো কাপড় পরছে, তো ভালো কাপড়টি কি নাপাক হইছে নাকি হয় নাই।
প্রশ্নটা হলো জায়গা বা কাপড় যাইহোক যদি নাপাক থাকে আর তা শুকিয়ে যায় তারপরও ওই জায়গায় কোন কাপড় পড়ে যায় তাহলে কি কাপড়টা নাপাক হবে ?
৫/ আল্লাহর অশেষ রহমতে রবিবার সন্ধ্যা ৫:০৭ এ আমার পুত্র সন্তান হয়েছে এখন ওর ৭দিন কখন ধরবো?
আকিকার জন্য!
আলোর মায়াবতী ৩
৬/ আমাকে বর্তমানে আমার নানুর কাছে থাকতে হবে তো আমার নানুর ভরণপোষণ দেন আমার দুই মামা আর খালামুনি। এদের মধ্যে একজন এনজিওতে জব করে। আর যেহেতু আমার সেখানে থাকতে গেলে ওই মামার টাকায় আনা বাজার খেতে হবে এক্ষেত্রে আমার করণীয় কি?
৭/ আসসালামু আলাইকুম সকাল থেকে কিছু না খেয়ে ৭-৮ টার দিকে জদি সে রোজা রাখার নিয়ত করে তাহলে কি রোজা হবে
২