السلام عليكم ورحمة الله وبركاته.
বিয়ের ক্ষেত্রে কোন মেয়ের বংশ মর্যাদা ছাড়া (বিখ্যাত বংশ না হলেও মোটামুটি ভালো) বাকি তিনটি দিকই রয়েছে।তাই তার অভিভাবক যোগ্য দ্বীনদার পাত্রকেও ফিরিয়ে দিচ্ছে গরিব বলে,বারংবার আরো উত্তমের আশায় সব যোগ্য পাত্রকে ফিরিয়ে দিচ্ছে,মেয়েকে নিয়ে এবং স্টেটাস নিয়ে বেশি অহংকার করে। কিন্তু পাত্রী সেরকম নয়,তিনি আল্লাহ তায়ালার যেকোন ফায়সালায় সন্তুষ্ট হোন এবং আল্লাহ তায়ালার শিখানো, সূরা ফুরকানের ৭৪ নং আয়াত অনুযায়ী জীবনসঙ্গী প্রত্যাশী।যেহেতু মেয়েকে নিয়ে অভিভাবকের অতি অহংবোধ রয়েছে।তাই এর কোন প্রভাব মেয়েটির বিয়ের ক্ষেত্রে পড়বে?অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালা নারাজ হয়ে, এমন কাউকে জীবনসঙ্গী দিল যিনি মেয়েটির দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য অকল্যাণকর!?বা এর শাস্তি স্বরূপ মেয়েকেই এমন জীবনসঙ্গী দিলেন যিনি দুনিয়ায় বিভোর, বেদ্বীন,বদকার!
[বিঃদ্রঃ মেয়েটি পরিবারকে অনেক বুঝিয়েছে সে কিরকম জীবন সঙ্গী চাই,কিন্তু তারা পাত্রের সৌন্দর্য, বাড়ি, স্টেটাস,পেশা এগুলো চায়,তাদের জন্য দ্বীনদারিতা না থাকলেও চলবে এরকম।একারণে বিবাহযোগ্য হয়ে মেয়েটির বিয়ে হচ্ছে না।এবং সে নফসের প্রভাবে ভাবে যে,হায় আফসোস! তার পরিবারে যদি দ্বীনদারিতা ছাড়া অন্যকিছু না থাকতো তাহলে সে একজন দ্বীনদার পরহেজগার জীবনসঙ্গী পেয়ে যেত হয়তো!]
جزاك الله خيرا