بسم الله الرحمن الرحيم
জবাব,
https://ifatwa.info/44805/
নং
ফাতওয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে যে অন্যর মাল তার
অন্তরের সন্তুষ্টি ব্যতীত কারো জন্য হালাল হয় না।বিদায় এসব পরিত্যাজ্য।
কেননা আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
ﻳَﺎ ﺃَﻳُّﻬَﺎ
ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺁﻣَﻨُﻮﺍْ ﻻَ ﺗَﺄْﻛُﻠُﻮﺍْ ﺃَﻣْﻮَﺍﻟَﻜُﻢْ ﺑَﻴْﻨَﻜُﻢْ ﺑِﺎﻟْﺒَﺎﻃِﻞِ ﺇِﻻَّ ﺃَﻥ
ﺗَﻜُﻮﻥَ ﺗِﺠَﺎﺭَﺓً ﻋَﻦ ﺗَﺮَﺍﺽٍ ﻣِّﻨﻜُﻢْ ﻭَﻻَ ﺗَﻘْﺘُﻠُﻮﺍْ ﺃَﻧﻔُﺴَﻜُﻢْ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠّﻪَ
ﻛَﺎﻥَ ﺑِﻜُﻢْ ﺭَﺣِﻴﻤًﺎ
তরজমাঃ-হে ঈমানদারগণ!
তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করো না। কেবলমাত্র তোমাদের পরস্পরের সম্মতিক্রমে
যে ব্যবসা করা হয় তা বৈধ। আর তোমরা নিজেদের কাউকে হত্যা করো না। নিঃসন্দেহে আল্লাহ
তা’আলা তোমাদের প্রতি দয়ালু। (সূরা নিসা(২৯)
এবং হযরত ইবনে
আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত,
عن ابن عباس
قال;قال رسول اللّٰه صلى اللّٰه عليه و سلم ﻻ ﻳﺤﻞ ﻣﺎﻝ ﺍﻣﺮﺉ ﻣﺴﻠﻢ ﺇﻻ ﺑﻄﻴﺐ ﻧﻔﺲ ﻣﻨﻪ "
নবী কারীম সাঃ
বলেনঃ"কোন মুসলমানের জন্য অন্য কোনো মুসলমানের
মাল তার অন্তরের সন্তুষ্টি ব্যতীত হালাল হবে না। (তালখিসুল হাবীর-১২৪৯)আরো জানুন- https://www.ifatwa.info/3747
★সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
প্রশ্নে উল্লেখিত
ছুরতে যখনই এই অবৈধ গ্যাস ব্যবহার করে খানা পাকানো হবে,
তখনই সেই খাবার হারাম মিশ্রিত হবে। তবে সেই খাবারে হালালের আধিক্যতার
কারনে আপনার দোয়া ইবাদত কবুল হবে, ইনশাআল্লাহ। আপনার জন্য
করনীয় হলো যেভাবেই হোক অবৈধ গ্যাস ব্যবহার বন্ধ করা।
এই অবৈধ গ্যাস ব্যবহার করে যেই খাবার রান্না
করা হয়েছে,ব্যবহৃত
সেই পরিমান গ্যাসের টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হবে।
জমা দেয়া সম্ভবপর না হলে আপনি সেই পরিমান
টাকা গরিব মিসকিনকে দান করে দিবেন।
সুতরাং হেকমতের সাথে উক্ত ব্যক্তির কল্যাণ কামনা
করে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষকে
তার অবৈধ লাইনের বিষয়ে অবগত অবগত করা জায়েয আছে।