মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ
وَقَضَى رَبُّكَ أَلاَّ تَعْبُدُواْ إِلاَّ إِيَّاهُ وَبِالْوَالِدَيْنِ إِحْسَانًا إِمَّا يَبْلُغَنَّ عِندَكَ الْكِبَرَ أَحَدُهُمَا أَوْ كِلاَهُمَا فَلاَ تَقُل لَّهُمَآ أُفٍّ وَلاَ تَنْهَرْهُمَا وَقُل لَّهُمَا قَوْلاً كَرِيمًا
তোমার পালনকর্তা আদেশ করেছেন যে, তাঁকে ছাড়া অন্য কারও এবাদত করো না এবং পিতা-মাতার সাথে সদ্ব-ব্যবহার কর। তাদের মধ্যে কেউ অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়; তবে তাদেরকে ‘উহ’ শব্দটিও বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না এবং বল তাদেরকে শিষ্ঠাচারপূর্ণ কথা।(সূরা বনি ঈসরাইল-২৩)
وَاخْفِضْ لَهُمَا جَنَاحَ الذُّلِّ مِنَ الرَّحْمَةِ وَقُل رَّبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَانِي صَغِيرًا
তাদের সামনে ভালবাসার সাথে, নম্রভাবে মাথা নত করে দাও এবং বলঃ হে পালনকর্তা, তাদের উভয়ের প্রতি রহম কর, যেমন তারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন।(সূরা বনি ঈসরাইল-২৪)
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী বোন,
সন্তানের দায়িত্ব হচ্ছে,মাতাপিতার সাথে সর্বদা উত্তম বাক্য ব্যবহার করা।তাদের সাথে সদ্ব্যবহার করার পরও যদি তারা সন্তানের সাথে উচ্ছবাক্য করে,তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে,তারপরও সন্তানের দায়িত্ব হচ্ছে,ধৈর্য্যের সাথে অপেক্ষা করা ও সদ্ব্যবহার চালিয়ে যাওয়া।
★প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনি আপনার বাবাকে কষ্ট দিয়েছেন। সুতরাং আপনার জন্য করণিয় হল,বাবার কাছে ক্ষমা চাওয়া।