বিসমিল্লা-হির রহমা-নির রহীম।
জবাবঃ
https://ifatwa.info/92379/
নং ফাতওয়ায় উল্লেখ রয়েছে যে,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
عَنْ
أَبِي الدَّرْدَاءِ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ
وَسَلَّمَ: إِنَّكُمْ تُدْعَوْنَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ بِأَسْمَائِكُمْ،
وَأَسْمَاءِ آبَائِكُمْ، فَأَحْسِنُوا أَسْمَاءَكُمْ
আবূ দারদা রা. সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন- কিয়ামাতের দিন তোমাদেরকে, তোমাদের ও তোমাদের
পিতাদের নাম ধরে ডাকা হবে। তাই তোমরা তোমাদের সুন্দর নামকরণ করো। [সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৪৯৪৮, সুনানে দারিমী, হাদীস নং-২৭৩৬, সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৫৮২৭]
ভালো নাম রাখা পিতা-মাতার সর্বপ্রথম দায়িত্ব। আবদুল্লাহ ইবনে
আব্বাস রা. ও আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-
من
حق الولد على الوالد أن يحسن اسمه ويحسن أدبه.
অর্থ: সন্তানের সুন্দর নাম রাখা ও তার উত্তম তারবিয়াতের ব্যবস্থা
করা বাবার উপর সন্তানের হক। (মুসনাদে বাযযার,আলবাহরুয যাখখার-৮৫৪০)
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী
দ্বীনী ভাই/বোন!
১. মেয়ের নাম "আদিবা হাসিন বা হোসেন" এই নাম টা রাখা যাবে। তবে এতে ‘হাসিন
বা হোসেন’ শব্দ নাম রাখা নিয়ে ভবিষ্যতে আলোচনা সমালোচনা হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে উক্ত
শব্দটি বাদ দিতে পারেন।
আরো জানুনঃ-
https://ifatwa.info/91343/
২. কামরুন নাহার নাম রাখা
যাবে। আরো জানুন - https://ifatwa.info/64332/