আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
68 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (7 points)
closed by

আসসালামু আলাইকুম হুজুর, 

হুজুর আমি কার সাথে কথা বলতে বা মেসেজ এ বা কোথাও এক এই বাক্য টা সংখ্যায় আর এক এইভাবে বাক্যে লেখতে বা লেখার সময় বা লেখার পরে আমার মধ্যে চিন্তা হওয়া শুরু হয় এইটা বলার বা লেখার সময় বা লেখার আগে বা বলার আগে মনে তালা'''' এর কোন চিন্তা ভাবনা ছিল নাকি কথা হচ্চে হুজুর নিয়ত আর চিন্তা ভাবনা থাকা বা গুরপাক খাওয়া সেটা মনে বা মাথায় হোক একি জিনিস না তা বুজেনি তাই আমাকে বলবেন আমার মনে যদি এক এই বাক্য আর সংখ্যায় ১ বলার সময় বা লেখার সময় বা লেখার বা বলার আগে তালা""" এর চিন্তা ভাবনা থেকে ও থাকে বা গুরপাক খাই মনে বা মাথায় তাতে কোন সমস্যা হবে না তো !!!!  

তালা'''' এর নিয়ত না কিন্ত, (আমার মাসালা জানা তাই আমি নিয়ত নিয়ে এমন কোন বাক্য বলব না কখনো তা নিয়ে সাবধান থাকার ও চেষ্টা করি) বললাম যদি তালা'''" নিয়ে বা তালা'''' সংক্রান্ত কোন চিন্তা ভাবনা থাকে বা গুরপাক খাই।

আরেকটা কথা আমি এইগুলা নিয়ে একটা জিনিস নোটিশ করি হুজুর  এক/১ এইটা বলার সময় বা বলার আগে বা লেখার আগে বা লেখার সময় এত কিছু ভেবে এইটা লেখি না যদি এত কিছু ভেবে এই এক/১ বাক্য আর সংখ্যা বলতাম/লেখতাম তাহলে আর প্রশ্ন করতাম না নিশ্চিত থাকতাম মনে কোন তালা''' বিষয় চিন্তা ভাবনা ছিল নাকি তালা'''এর কোন নিয়ত ছিল তাইনা। কিন্ত বলে ফেলার বা লেখে ফেলার পরেই এই জিনিসটা নিয়ে চিন্তা হওয়া শুরু হয় আর সন্দেহ এই থেকে মনের মধ্যে একটু করে পেরেশানি ও হতে লাগে বা শুরু হয়। ''বাদ"" প্রায় একি সমস্যা এই বাক্য নিয়ে ও উপরে এক/ এইটা নিয়ে যেমন তাই আর এইটা নিয়ে নতুন করে বিস্তারিত কিছু না বললে ও হবে মনে করি অহেতুক প্রশ্ন বা কথা গুলা বড় করা। হুজুর যেমন যদি মনে তালা''' এর নিয়ত করল আর মুখ দিয়ে বলে বা লেখে এইভাবে লেখল যে এক/১ নয় বা না বা তালা'''' না তালা""" দিলাম না এমন এই অবস্তায় কোন তালা''' হবে না তাইনাহ । আমি এক/১ আর বাদ এই বাক্য গুলা বলার সময় আরো কথা যুক্ত করেই বলি শুধু যে এই বাক্য গুলা লেখি বা বলি তা না যেমন আমি আমার বন্দু কে গত কালকে বলি তুই বাদ দে আমার তখন কিছুটা সন্দেহ হয় মনে আবার তালা''' এর চিন্তা ভাবনা বা কোন নিয়ত বিষয় পরজন্ত কোন কিছু ছিল না (যদি তালা'''' এর নিয়ত থেকে ও থাকে আমি তো আমার বন্দুকে উদ্দেশ্য করে আমার বউ কে উদ্দেশ্য করে বা বউ আর সাথে কথা হচ্চে তখন এমন বাদ বাক্য বলসি তাও তো না) তো আমি তখন বেশি এইটাকে গুরুত্ব দিনাই আবার আমার বন্দু আজকে ফজর সময় আমাকে বলে কোন মসজিদে নামাজ পরবি আমি বলি এক টাই পরলেই হয় এমন বলার পরে আবার কিছুটা সন্দেহ শুরু হয় এর পরে আমি আবারও মনের তাসাল্লির জন বলি এক মসজিদে গেলেই হয় বা এক্টাই গেলেই হয় ঠিক কোন টা বা কিভাবে বলসি খেয়াল আস্তাছে না কিন্ত ২য় বার আমার মন এর তাসাল্লির জন্য আমি এক বাক্য টা বলি কিন্ত সাথে আরও কথা ও বলি। এক্টা বেপারে আপনাকে জিজ্ঞাসা করলাম যেহেতু আর বাদ বাক্যটা নিয়েও সমস্যা প্রায় বলতে গেলে একি তাই বললাম এইটা নিয়ে ও।মুফতি সাহেব আমি ১/৩টা উদাহরণ দিয়ে ও বুজালাম আমার প্রশ্ন বা কথা গুলা হুবহু সব বলা তো অহেতুক হবে মনে করি তাই মুল বিষয় গুলা আর বুজার সুবিধায় ১/২ টা উদাহরণ ও দিলাম আশা করি আমাকে উত্তর দিবেন, 

যে এইসব এর জন্য আমার বৈবাহিক জীবন/বিবাহিত সম্পর্কে কোন সমস্যা হবে না তো?

সব কথার লাইন by লাইন বলা তো দরকারি না সেগুলা স্বাভাবিক ভাবে বুজে নি, তাই যা যা বলার দরকার বা যে যে মুল বিষয় টা তুলে ধরার দরকার তাই তুলে দরলাম আরকি যেতটুকু পারলাম। যদি কথা গুলা বা প্রশ্ন গুলা দেখে হুজুর কোন কথা অহেতুক বা বেহুদা লাগে যা না বললে ও কোন সমস্যা হবে না আর বললে ও কোন সমস্যা হবে না তার জন্য মাফি চেয়ে নিচ্চি আগেই। আমাকে অন্তত সমাধান দিবেন আমার বিবাহিত সম্পর্কে কোন সমস্যা নেই তো। আমাকে উত্তর টা দিলে আমি চিন্তা মুক্ত হবো হুজুর এই বিষয় নিয়ে। 

closed

1 Answer

0 votes
by (589,140 points)
selected by
 
Best answer
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলিমকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনে আসা  কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলমে জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে ওসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাসলা মাসায়েল বা ফতোয়ার প্রশ্নের উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে। 
বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না । 
এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপরে ভরসা রেখে বলছি যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন। 
আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। আল্লাহ আমাদের সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুন https://courses.iom.edu.bd/courses/waswasa


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (7 points)
ইমদাদুল হুজুর আপনার কাছে অনুরোধ আমাকে উত্তর টা দিয়ে দেন,
যে এইসব এর জন্য আমার বৈবাহিক জীবন/বিবাহিত সম্পর্কে কোন সমস্যা হবে না তো?
by (589,140 points)
আপনার বৈবাহিক জীবনে কোনো সমস্যা হবে না।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...