বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১) যে কোনো নফল ইবাদতের সম্মান রেখে যদি নফসের তাড়নায় গোনাহ করার সময় মনে পড়ে, অতঃপর গোনাহ করে নেয়া হয়, তাহলে ইমানে কোনো সমস্যা হবে না। তবে গোনাহ থেকে বেচে থাকা ফরয ছিলো।
(২)যদি মনে থাকে যে আল্লাহ পাক যদি না চায় কেউ আমার ক্ষতি করতে পারবে না, এবং উপকার করতে পারবে না। জিন থেকে বাচার চেষ্টা করতে সাথে আগুন রাখা যাবে। হিন্দুরা বিশ্বাস করে যে আগুন থাকলে জিন কাছে আসেনা তাদের ধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী না উপরের বিশ্বাস অনুযায়ী যদি রাখা হয, তাহলে ইমানে সমস্যা হবে না। তবে জ্বীন থেকে বেচে থাকার জন্য সূরা নাস ও সূরা ফালাককেই যথেষ্ট মনে করা অপরিহার্য।
(৩) দাড়ি রাখলে বুড়া দেখা যায় তাদের ইমানে সমস্যা হবে না। তবে ঈমানে দুর্বলতা রযেছে।
(৪) আমার আকিদা হলো দাড়ি রাখলে যে রকমই দেখা যাক দাড়ি রাখা ভালো, না রাখা খারাপ। এ আকিদা সঠিক।
(৫)কেউ যদি দাঁড়িকে সম্মান রেখে দাড়ি ছোট করে রাখে, তাহলে সে পুরোপুরি রসুল সাঃ এর মহব্বত পাওয়ার যোগ্য হবে না।
(৬)আল্লাহ পাক এর সমকক্ষ কাউকে মনে করাই শিরক।
বিঃদ্রঃ
আপনার শরীয়তের বেসিক জ্ঞানের ঘাটতি রয়েছে। আপনি নেককার লোকদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলবেন। অথবা তাবলীগে সময় লাগাবেন।