আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
65 views
in ব্যবসা ও চাকুরী (Business & Job) by (2 points)
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লহি ওয়া বারকাতুহ,
আমি একটি কোম্পানি তে ইনভেস্ট করতে চাচ্ছি। তারা আমাকে বলেছে, কোনো ফিক্সড এমাউন্ট প্রফিট দিবেনা কিন্তু সেলের উপরে ডিপেন্ড করে প্রফিট দিবে। এবং এটাও বলেছে তাদের প্রোডাক্ট সেল না হইলে আমার মুলধন কমবেনাহ। যা আছে তাই -ই থাকবে। শুধু তাদের প্রোডাক্ট সেল হলে আমি প্রফিট পাবো।

তাদের বিনিয়োগ সিস্টেম টা নিম্নরুপ:::

★★★★

#সাইলেন্ট বিনিয়োগ।

 আমাদের মূলত শোরুম ও কাস্টমাইজ  রিলেটেড ব্যবসা।
আমরা আমাদের আটটি শোরুম ও কাস্টমাইজ থেকে ম্যান্স, লেডিস,কিডস আইটেমের প্রোডাক্ট বিক্রি করে থাকি,,আমরা আমাদের শোরুম  ও কাস্টমাইজ সেক্টর গুলো থেকে প্রতি সিজনে ৬০০০ থেকে ৭০০০ পিস প্রোডাক্ট বিক্রি করে থাকি।
আমাদের আইটেম গুলো হচ্ছে ম্যান্স ( টি শাট,পোলো টি শাট,ক্যাজুয়াল শার্ট,ফরমাল শার্ট,ডেনিম প্যান্ট,গেবাইডিন প্যান্ট, পান্জাবি, টাওজার,মোবাইল পেন্ট,ব্লেজার, শীতে সব  ম্যান্স চায়না আইটেম,

লেডিস  ( টপস, ওয়ান পিস,লেডিস জিন্স,কুর্তি,লেডিস্ ডেনিম জেকেট,প্রিমিয়াম সুয়েটার,টি শার্ট,লেডিস হুডি,
কিডস( টি শার্ট,পোলো,শার্ট,ডেনিম পেন্ট, পেডিং জেকেট, ডেনিম জেকেট)
কাস্টমাইজ সেক্টর : ভার্সিটি ও বিভিন্ন অর্গানাইজেসনাল কাস্টমাইজ রিলেটেড অর্ডার।
সাইলেন্ট পার্টনার বলতে আপনি শুধু ইনভেস্ট করবেন ।প্রতি মাস শেষে এসে কোম্পানী হিসেব বুঝে প্রফিট বুঝে নিবেন।

সাইলেন্ট পার্টনার আপনি মিনিমাম ২- ১০% শেয়ার হিসেবে নিতে পারবেন।
প্রতি লাখে  মাসে প্রফিট মিনিমাম ২,০০০ -৪,০০০ হাজার টাকা
প্রতি পার্সেন্ট শেয়ার ১লাখ করে ১০% শেয়ার ১০ লাখ টাকা।
প্রতি ১০লাখে মাসে ২০,০০০-৪০,০০০ মিনিমাম থাকবে।।
আর ৫ লাখে  মাসে ১০,০০০-২০,০০০ মিনিমাম থাকবে।।
আর সিকিউরিটি হিসেবে উকিল কতৃক নোটারি করে ডিড করা হবে & পাশাপাশি ব্যাংক চেক ও থাকবে & মালিকের ন্যাশনাল আইডি কার্ড কপি দেয়া হবে।।।এছাড়া কোম্পানী লাইসেন্স, টিন সার্টিফিকেট ও বিন সার্টিফিকেট দেয়া যাবে।।।
চুক্তি মিনিমাম ৬ মাসের জন্য হবে।ছয় মাস  পর চাইলে ডিড রিনিউ করতে পারেন বা টাকা তুলে ফেলতে পারবেন। ডিড এর অরিজিনাল কপি ও ব্যাংক চেক জমা দিয়ে।।
মিনিমাম ইনভেস্ট ২ লাখ টাকা।
মানুষিকতা এমন রাখতে হবে সেল কম হলে প্রফিট কম নিতে হবে।বেশি হলে বেশি।।।ফিক্সড কোন এম্যাউন্টে নেই।
বিঃদ্রঃ- এখানে কোন প্রকার সুদ সিস্টেমে প্রফিট দেয়া হয়না।সরাসরি ব্যবসায়িক প্রফিট শেয়ার করা হয়।।
সুদমুক্ত থাকুন,নিজস্ব ইনকাম হালাল করে বাচুন।★★★

এখন আমার প্রশ্ন হলো, এই সিস্টেমে আমি বিনিয়োগ করার পর, সেই মাসে তাদের কোনো প্রোডাক্ট সেল যদি না হয়, তাহলে কি ইসলামি শরীয়ত মতে আমাকেও লসের ভাগীদার হতে হবে?
তার আউটলেট শোরুম ভাড়া, বিদুৎ বিল এসব কি আমাকেও দিতে হবে?
তাহলে মাসিক যে খরচ হয় সেটাকি আমার মুলধন থেকে কেটে রেখে দিবে?

নাকি প্রোডাক্ট সেল না হইলে আমার কোনো লস হবেনাহ? আর কোম্পানি তার  শোরুম ভাড়া এবং বিদ্যুৎ বিল নিজে বহন করবে?

বিষয় টি জানালে ভালো হয়।  আর এগুলো যদি লসের পর্যায়ে না পড়ে থাকে,  তাহলে কিরকম লস হলে সেই লসের ভাগীদার আমাকে হতে হবে?
আমি আসলে বুঝতেছিনা, কোনো এক মাসে তাদের কোনো প্রোডাক্ট সেল না হলে সেই মাসে ইসলামি শরীয়াহ মতে আমার কিরকম লস হবে?

1 Answer

0 votes
by (574,050 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

ব্যবসার ক্ষেত্রে এক পক্ষের মাল,অপর পক্ষের শ্রম দেওয়াকে মুদারাবা বলা হয়।
এটি জায়েজ আছে। 
,
মুদারাবার ক্ষেত্রে শরীয়তের উসুল হলো যাহা লাভ হবে,তাহা শতকরা হারে উভয়ের মাঝে বন্টন করার চুক্তি করতে হবে।
কোনো নির্দিষ্ট টাকার চুক্তি করা যাবেনা,লোকসান হলে আগে লাভের টাকা থেকে সেটা পূরন করা হবে,অতঃপর মূলধন থেকে পূরন করা হবে।
,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ     
بَاب الشَّرِكَةِ وَالْمُضَارَبَةِ
حَدَّثَنَا أَبُو السَّائِبِ، سَلْمُ بْنُ جُنَادَةَ حَدَّثَنَا أَبُو دَاوُدَ الْحَفَرِيُّ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ أَبِي عُبَيْدَةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ اشْتَرَكْتُ أَنَا وَسَعْدٌ، وَعَمَّارٌ، يَوْمَ بَدْرٍ فِيمَا نُصِيبُ فَلَمْ أَجِئْ أَنَا وَلاَ عَمَّارٌ بِشَىْءٍ وَجَاءَ سَعْدٌ بِرَجُلَيْنِ .
শারীকাত (অংশিদারী) ও মুদারাবা ব্যবসা
আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, বদর যুদ্ধের দিন সাদ (রাঃ) , আম্মার (রাঃ) ও আমি গানীমাতের মালের ব্যাপারে অংশীদার হই (এই মর্মে যে, আমরা যা পাবো তা তিনজনে ভাগ করে নিবো)। আম্মার ও আমি কিছুই আনতে পারিনি। অবশ্য সাদ (রাঃ) দু’জন যুদ্ধবন্দী নিয়ে আসেন।
নাসায়ী ৪৬৯৭, আবূ দাউদ ৩৩৮৮, বায়হাকী ফিস সুনান ৪/১৯৪, ইরওয়া ১৪৭৪। 

 مَالِك وَجْهُ الْقِرَاضِ الْمَعْرُوفِ الْجَائِزِ أَنْ يَأْخُذَ الرَّجُلُ الْمَالَ مِنْ صَاحِبِهِ عَلَى أَنْ يَعْمَلَ فِيهِ وَلَا ضَمَانَ عَلَيْهِ وَنَفَقَةُ الْعَامِلِ فِي الْمَالِ فِي سَفَرِهِ مِنْ طَعَامِهِ وَكِسْوَتِهِ وَمَا يُصْلِحُهُ بِالْمَعْرُوفِ بِقَدْرِ الْمَالِ إِذَا شَخَصَ فِي الْمَالِ إِذَا كَانَ الْمَالُ يَحْمِلُ ذَلِكَ فَإِنْ كَانَ مُقِيمًا فِي أَهْلِهِ فَلَا نَفَقَةَ لَهُ مِنْ الْمَالِ وَلَا كِسْوَةَ قَالَ مَالِك وَلَا بَأْسَ بِأَنْ يُعِينَ الْمُتَقَارِضَانِ كُلُّ وَاحِدٍ مِنْهُمَا صَاحِبَهُ عَلَى وَجْهِ الْمَعْرُوفِ إِذَا صَحَّ ذَلِكَ مِنْهُمَا قَالَ مَالِك وَلَا بَأْسَ بِأَنْ يَشْتَرِيَ رَبُّ الْمَالِ مِمَّنْ قَارَضَهُ بَعْضَ مَا يَشْتَرِي مِنْ السِّلَعِ إِذَا كَانَ ذَلِكَ صَحِيحًا عَلَى غَيْرِ شَرْطٍ قَالَ مَالِك فِيمَنْ دَفَعَ إِلَى رَجُلٍ وَإِلَى غُلَامٍ لَهُ مَالًا قِرَاضًا يَعْمَلَانِ فِيهِ جَمِيعًا إِنَّ ذَلِكَ جَائِزٌ لَا بَأْسَ بِهِ لِأَنَّ الرِّبْحَ مَالٌ لِغُلَامِهِ لَا يَكُونُ الرِّبْحُ لِلسَّيِّدِ حَتَّى يَنْتَزِعَهُ مِنْهُ وَهُوَ بِمَنْزِلَةِ غَيْرِهِ مِنْ كَسْبِهِ 
মালিক (রহঃ) বলেনঃ মুযারাবাত বা শরীকী কারবার এইভাবে বৈধ যে, কেহ কাহারও নিকট হইতে এই শর্তে টাকা নেয় যে, সে শ্রম ও মেহনত করিবে। ক্ষতি হইলে সে দায়ী থাকিবে না। সফরে খাওয়া-দাওয়া এবং বহন খরচ ও অন্যান্য বৈধ খরচ ঐ মাল হইতে নিয়ম মাফিক ব্যয় করা হইবে মূলধন অনুযায়ী। অবশ্য অর্থ গ্রহণকারী আবাসে থাকিলে মূলধন হইতে ব্যয় করিতে পারবে না।

মালিক (রহঃ) বলেনঃ যদি অর্থ গ্রহণকারী অর্থদাতাকে, অর্থদাতা অর্থ গ্রহণকারীকে তাহার শ্রমের পরিমাণ মতো কোন শর্ত ব্যতীত সাহায্য করে তবে তাহাতে কোন ক্ষতি নাই। যদি অর্থদাতা অর্থ গ্রহণকারী হইতে শর্ত ব্যতীত কোন বস্তু খরিদ করে তবে ইহাতেও কোন ক্ষতি নাই।

মালিক (রহঃ) বলেনঃ যদি এক ব্যক্তি অপর এক ব্যক্তিকে এবং স্বীয় দাসকে শরীকী কারবারের জন্য অর্থ দেয় এবং এই শর্ত করে যে, উভয়ই ইহাতে কাজ করিবে, তবে তাহা জায়েয আছে। কারণ নির্ধারিত লভ্যাংশের মালিক ক্রীতদাস হইবে, তাহার প্রভু উহা ছিনাইয়া লইতে পরিবে না, এই মালের স্বত্বাধিকারী ক্রীতদাসই থাকিবে।
(মুয়াত্তা মালিক ১৩৮৯)

বিস্তারিত জানুনঃ  

https://ifatwa.info/61392/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ- 
মুদারাবা পদ্ধতিতে ব্যবসায় যদি লোকসান হয়,সেক্ষেত্রে এই ব্যবসা শুরুর পর প্রথমবারেই তাদের লোকসান হয়,সেক্ষেত্রে তো তাদের কোনো লাভই নেই।
তাই সরাসরি মূলধন থেকে ক্ষতিপূরণ হবে।
কিন্তু যদি আগে থেকেই ব্যবসা চলে, এখন লোকসান হয়েছে, সেক্ষেত্রে আগে তো লাভও হয়েছিলো,(যদিও তাহা বন্টনকৃত হোক) সেই আগের লাভের টাকা হতে লোকসানের ক্ষতিপূরণ করতে হবে।
অতঃপর মূলধন হতে। 

تبيين الحقائق شرح كنز الدقائق وحاشية الشلبي: 
"قال - رحمه الله - (وما هلك من مال المضاربة فمن الربح)؛ لأنه تابع ورأس المال أصل لتصور وجوده بدون الربح لا العكس فوجب صرف الهالك إلى التبع لاستحالة بقائه بدون الأصل كما يصرف الهالك العفو في الزكاة قال - رحمه الله - (فإن زاد الهالك على الربح لم يضمن المضارب)؛ لأنه أمين فلا يكون ضمينا للتنافي بينهما في شيء واحد".
(کتاب المضاربۃ،باب المضارب یضارب،ج:5،ص:67،ط:المطبعة الكبرى الأميرية - بولاق، القاهرة) 
সারমর্মঃ-
মুদারাবার সম্পদ হয়ে যাহা লোকসান হবে বা ক্ষতিগ্রস্ত হবে,তাহা লভ্যাংশ থেকে পূরন হবে।
কেননা সেটা অনুগত,আর মূলধন হলো আসল।
যদি লাভ থেকে ক্ষতি বেশি হয়,সেক্ষেত্রে বাকি টুকু মূলধন থেকে পূরন করা হবে।

এক্ষেত্রে যে ব্যবসায় শ্রম দিচ্ছে,সে যদি শুধু শ্রমই দিয়ে থাকে,ইনভেস্ট না করে থাকে,তাহলে তার তো মূলধন নেই,তাই সে উক্ত লোকসানে ভাগীদার হবেনা। 

تنویر الابصار مع الدر المختار:
"(وما هلك من مال المضاربة يصرف إلى الربح) ؛ لأنه تبع (فإن زاد الهالك على الربح لم يضمن) ولو فاسدة من عمله؛ لأنه أمين (وإن قسم الربح وبقيت المضاربة ثم هلك المال أو بعضه ترادا الربح ليأخذ المالك رأس المال وما فضل بينهما، وإن نقص لم يضمن) لما مر"۔
(کتاب المضاربۃ،باب المضارب یضارب،فصل فی المتفرقات فی المضاربۃ،ج:5،ص:656،ط:سعید)
সারমর্মঃ-
মুদারাবার সম্পদ হয়ে যাহা লোকসান হবে বা ক্ষতিগ্রস্ত হবে,তাহা লভ্যাংশের দিকে ফিরবে।

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
প্রশ্নের বিবরণ অনুযায়ী আপনার লভ্যাংশ পার্সেন্ট আকারে একেবারে নির্দিষ্ট নেই।
যে আপনার এক লক্ষ টাকা ব্যবসায় লাগিয়ে যে লাভ হবে,তার ৩০% বা ৫০% লাভ আপনার হবে,এমন কোনো কথা নির্দিষ্ট আকারে বলা হয়নি।

সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত পদ্ধতিতে টাকা ইনভেস্ট করা ও তাহা হতে লভ্যাংশ নেয়া বৈধ নয়। 
সুতরাং এই বিষয়টি সংশোধন করতে হবে।

★আরেকটি বিষয় হলো,তারা যেহেতু বলেছে যে "তাদের প্রোডাক্ট সেল না হইলে আপনার মুলধন কমবেনা। যা আছে তাই -ই থাকবে। শুধু তাদের প্রোডাক্ট সেল হলে আপনি প্রফিট পাবেন"

সুতরাং এ কথার ভিত্তিতে চুক্তি করতে পারেন।

এমনও তো হতে পারে যে তাদের ব্যাবসা অনেক বড়,এক সাইটে প্রডাক্ট সেল না হলেও অন্য সাইট দিয়ে তাদের ক্ষতি পুষে আসে,বা অন্য কোনোভাবে তাদের ক্ষতি পুষে আসে,তাই লোকসান হলেও বা আপনার প্রডাক্ট সেল না হলেও ক্ষতি পূরনের জন্য আপনার মূলধনের তাদের হাত দিতে হয়না।

সুতরাং বিষয়টি এমন হলে উপরোক্ত কথার ভিত্তিতে চুক্তি করতে পারেন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...