১.হজুর আল্লাহর কাছে কি এইভাবে দোয়া করা যাবে যে আল্লাহ আমি তোমার উপর আমার বিবাহিত সম্পর্কের দায় দায়িত্ব দিলাম বা ছেড়ে দিলাম তুমি আমার বিবাহিত সম্পর্ক টাকে সই সালামত আর সব বিপদ আপদ থেকে বাচায়া রাখবা।ছেড়ে দিলাম তো কিনায়া বাক্য তাই মনে কিছুটা সন্দেহ হল এইভাবে বলে বলা যাবে কিনাহ বা দোয়া করা যাবে।
২..এইখানে ছেড়ে দিলাম কথা টা লেখার সময় হয়ত আমার বউ এর কথা মনে আসছে তো এতে কোন অসুবিধা হবে কি?
আমার মনে হচ্চে এখন আমি এইটা লেখার সময় আবার আমার বউ কে উদ্দেশ্য করে লেখলাম না তো কিন্ত আমার বউকে নিয়ে আমার তালা"""""এর কোন নিয়ত নাই তো আমার কেন এমন মনে হচ্চে আমি তো আর আমার বউকে উদ্দেশ্য করে বা নিয়ত করে এমন কিছুই আমার মদ্দে নাই আমাকে প্লিস সমাধান দিবেন প্রশ্ন দুইটার।
ছেড়ে দিলাম তো কিনায়া বাক্য তাই মনে কিছুটা সন্দেহ হল এইভাবে বলে বলা যাবে কিনাহ বা দোয়া করা যাবে। এই লাইন টার মধ্যে ছেড়ে দিলাম এইটা যে লেখলাম এইটার প্রেক্ষিতে ২ নং প্রশ্ন টা করা।
(১নং প্রশ্নের মধ্যে ও ছে,,,,,, দিলাম কথা টা আছে অইখানে লেখার সময় ও হয়ত আমার বউ এর কথা মনে আসছে বা বউ এর কথা মনেই ছিল।গতকালকে থেকে হঠাৎ করে এই কথা টাও মনে বা চিন্তায় অনেকটা বা কিছুটা আস্তাছে তাই এইখানে উল্লেখ করে দিলাম ) যেন কোন চিন্তা বা কথা বাদ না যাই এই প্রশ্ন নিয়ে।
আর ২ নং প্রশ্নের আলোকে নিচের কথা গুলা,
আমার বউকে নিয়ে এমন কোন নিয়ত বা উদ্দেশ্য আমার মধ্যে নাই তাও এইটা লেখার পরে অনেক পেরেশানি দিচ্চে লেখার আগে এত চিন্তা হয়নাই (লেখার আগে কিছুটা চিন্তা হয়েছে ঠিকি আর লেখার সময় এমন কোন চিন্তা হয়েছে কিনা তা মনে নেই ঠিক ) কিন্ত লেখার পরেই চিন্তা বেড়ে যাই আর অস্তিরতা শুরু হয়, আমার মন কোন ভাবেই মানতাসেনা আমি আমার বউকে উদ্দেশ্য বা নিয়ত করে এইটা লেখসি যদি আদো এমন হত তাহলে বলেই দিতাম কিন্ত না মনে কোন ভাবে এইটা প্রবল ভাবে ধারণা ও হচ্চে না কিন্ত সন্দেহ বা ওয়াস ওয়াসা অনেক হচ্চে।
আমি প্রথমে একটা জায়গায় প্রশ্ন টা করি কিন্ত পরে মনে হল ঠিক ভাবে সব বলতে পারিনাই বা মনের মদ্দে থাকা চিন্তা ভাবনা প্রশ্নে উল্লেখ করিনাই ভালভাবে তাই আমি এইখানে বিস্তারিত আরও যেইভাবে পারলাম প্রশ্ন টা করলাম। কয়েকদিন আগে এইখানে ও করসিলাম কিন্ত উত্তর না পাওয়ায় আজকে আবার ২য় বার প্রশ্ন গুলা করলাম।
আমার কথা সব বিবেচনা করে আমার উত্তর ২ টা দিলে আন্তরিক ভাবে উপকৃত হব।