ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
لَهُ مُعَقِّبَاتٌ مِّن بَيْنِ يَدَيْهِ وَمِنْ خَلْفِهِ يَحْفَظُونَهُ مِنْ أَمْرِ اللَّهِ ۗ إِنَّ اللَّهَ لَا يُغَيِّرُ مَا بِقَوْمٍ حَتَّىٰ يُغَيِّرُوا مَا بِأَنفُسِهِمْ ۗ وَإِذَا أَرَادَ اللَّهُ بِقَوْمٍ سُوءًا فَلَا مَرَدَّ لَهُ ۚ وَمَا لَهُم مِّن دُونِهِ مِن وَالٍ
তাঁর পক্ষ থেকে অনুসরণকারী রয়েছে তাদের অগ্রে এবং পশ্চাতে, আল্লাহর নির্দেশে তারা ওদের হেফাযত করে। আল্লাহ কোন জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যে পর্যন্ত না তারা তাদের নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন করে। আল্লাহ যখন কোন জাতির উপর বিপদ চান, তখন তা রদ হওয়ার নয় এবং তিনি ব্যতীত তাদের কোন সাহায্যকারী নেই।(সূরা রা'দ-১১)
আমর ইবনে উমাইয়া রাযি থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
عن عمرو بن أمية أنه قال : يا رسول الله ، أرسل راحلتي وأتوكل ؟ فقال رسول الله - صلى الله عليه وسلم - : " بل قيدها وتوكل "(18097- مجمع الزاوئد ومنبع الفوائد-41 - 93 - باب قيدها وتوكل)
হে আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ! আমি কি আমার উঠকে ছেড়ে দিবো না বেধে রাখবো? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললে, বরং তুমি বেধে রাখো এবং আল্লাহর উপর ভরসা রাখো।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
কারো কাছে ঋণ চাওয়া তাওয়াক্কুল পরিপন্থি নয়। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও ঋণ গ্রহণ করেছেন।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/7485
কারো ঋণ চাইলে শিরক হওয়ার প্রশ্নই আসে না। হ্যা, ঋণ গ্রহণের পরিশোধ যাতে দ্রুত হয়, সেজন্য চেষ্টা করা এবং আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া উচিৎ।