ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ عَلْقَمَةَ بْنِ أَبِي عَلْقَمَةَ عَنْ أُمِّهِ مَوْلَاةِ عَائِشَةَ أُمِّ الْمُؤْمِنِينَ أَنَّهَا قَالَتْ كَانَ النِّسَاءُ يَبْعَثْنَ إِلَى عَائِشَةَ أُمِّ الْمُؤْمِنِينَ بِالدِّرَجَةِ فِيهَا الْكُرْسُفُ فِيهِ الصُّفْرَةُ مِنْ دَمِ الْحَيْضَةِ يَسْأَلْنَهَا عَنْ الصَّلَاةِ فَتَقُولُ لَهُنَّ لَا تَعْجَلْنَ حَتَّى تَرَيْنَ الْقَصَّةَ الْبَيْضَاءَ تُرِيدُ بِذَلِكَ الطُّهْرَ مِنْ الْحَيْضَةِ
মার্জনা (مَوْلاَةِ عَائِشَةَ) হইতে বর্ণিত,তিনি বলেনঃ (ঋতুমতী) স্ত্রীলোকেরা আয়েশা (রাঃ)-এর নিকট ঝোলা বা ডিবা (دُرْجَة) পাঠাইতেন, যাহাতে নেকড়া বা তুলা (كُرْسُفْ) থাকিত। উহাতে পাণ্ডুবৰ্ণ ঋতুর রক্ত লাগিয়া থাকিত। তাহারা এই অবস্থায় নামায পড়া সম্পর্কে তাহার নিকট জানিতে চাহিতেন। তিনি [আয়েশা (রাঃ)] তাহাদিগকে বলিতেনঃ তাড়াহুড়া করিও না, যতক্ষণ পর্যন্ত পূর্ণ সাদা (বর্ণ) দেখিতে না পাও। তিনি ইহা দ্বারা ঋতু হইতে পবিত্রতা (طُهْر) বুঝাইতেন।(মুয়াত্তা মালিক-১২৭)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
দশদিন দশরাত পর্যন্ত হায়েয। দশদিন দশরাতের পরও যদি রক্তস্রাব যায়,তাহলে সেই রক্তস্রাবকে ইস্তেহাযা গণনা করা হবে। যদি দশ দিনের পূর্বে রক্তস্রাব বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে তুলা জাতীয় কিছু লজ্জস্থানের উপর রেখে পরীক্ষা করতে হবে যে, লাল, হলদে,তামাটে কিছু বের হচ্ছে কি না? যদি বের হয় তাহলে ধরে নিতে হবে, এখনো হায়েয চলমান। তথা যতক্ষণ না সাদাস্রাব দেখা যাচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত হায়েয গণনা করা হবে।
(২)
এটা দশদিন পরবর্তী রক্তস্রাব সম্পর্কে আলোচনা।