আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
17 views
ago in পবিত্রতা (Purity) by (35 points)
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকা-তুহ।
উস্তাদজী,

আমার হায়েযের আগে হলুদ স্রাব আসে।হলুদ স্রাব আসার ২/৩দিনের মধ্যে লাল স্রাব আসে তারপর ব্লেডিং হয়।আবার কোনো মাসে হলুদ স্রাবের সাথে মাঝেমধ্যে সাদা স্রাবও আসে এবং এভাবে হলুদ স্রাব ৫/৬/৭দিন পর্যন্ত আসে কখনও ১০দিন পর্যন্তও দেখা যায় এরপর ব্লেডিং হয় এবং ব্লেডিং প্রথম ৩/৪দিন অনর্বরত চলতে থাকে এরপর থেমে থেমে  ৮ম/৯ম দিন পর্যন্ত চলমান থাকে তারপর হায়েয শেষ হয়।

১. যেহেতু হায়েযের সময়ের যেকোনো বর্ণের স্রাবই হায়েয হিসেবে গন্য হয় তাই হলুদ বর্ণ দেখা দিলে আমি সালাত ছেড়ে দেই এবং ২/৩দিনের মধ্যে ব্লেডিং হলে হলুদস্রাব হওয়ার দিনগুলো সহ হায়েযের সময় ধরি এবং ১০দিন হলে ১১তম দিন থেকে সালাত পড়া শুরু করি।কিন্তু কোনো মাসে যদি হলুদ স্রাব ৩দিনের বেশি হয় এরপরও ব্লেডিং হয় ৮/৯/১০দিন সেক্ষেত্রে হলুদ স্রাব সহ টোটাল ১১/১২/১৩দিন হয় তাহলে আমি সাদা স্রাবকে হায়েয ধরে ব্লেডিং এর শেষদিনগুলোকে ইস্তেয়াজা ধরবো নাকি হলুদ স্রাব যাওয়ার দিনগুলোকে ইস্তেয়াজা ধরে সালাত কাযা করবো?

২.যেহেতু হলুদ স্রাব অনির্দিষ্ট দিন পর্যন্ত থাকে অথার্ৎ কোনো মাসে ২/৩/৪দিন হয়ে তারপর ব্লেডিং হয়,আবার কোনো  মাসে ১০দিন পর্যন্তও হয় এবং এরপর হায়েযের মতো অনর্বরত ব্লেডিং হয় তাই হলুদ স্রাবকে কি হায়েয হিসেবে ধরবো নাকি ব্লেডিং/লাল স্রাবের দিন থেকে হায়েয ধরবো?

৩.কোনো মাসে যেহেতু ২/৩দিন হলুদ স্রাব হয়ে ব্লেডিং হয় তাই হলুদ স্রাবের সময় সালাত বাদ দিয়ে ২/৩দিন ব্লেডিং আসার অপেক্ষা করবো নাকি সালাত চলমান রাখবো, ব্লেডিং হলে সালাত ছেড়ে দিবো?

Please log in or register to answer this question.

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 152 views
...