اَلسَّلاَمْ عَلَيْـــــــــــكُمْ وَ رَحْمَةُ اللہِ وَبَرَكَاتُهُ
আমি হারাম রিলেশনে জড়িত। আসলে এই হারামে জড়িত হওয়ার আগে, অর্থাৎ জরিত হওয়ার ১ম এর দিক আমাদের উদ্দেশ্যই ছিলো না হারামে জড়ানোর, আমরা একে অন্যকে পছন্দ করেছিলাম শুধুমাত্র আল্লাহর জন্য, আল্লাহর কাছে পছন্দনিয় বান্দা হওয়ার উদ্দেশ্যে। কিন্তু কি থেকে আজ কিসে এসে দারিয়েছি। সেই ছেলেটি আমার শিক্ষক ছিলেন। আমার থেকে বয়সে কমপক্ষে ১১বছরের বড় হবে।তবে ছেলেটি খুবই দ্বীনদার। আর এ টাই আমাদের মুসলিম নারী পুরুষের সবথেকে বেশি বড় দূর্বলতা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তিনি আমার শিক্ষক ছিলেন। তারপর উনি আমাকে বিয়ে করবার জন্য আমার পরিবারের কাছে বিয়ের প্রস্তাব পাঠান। উনি আমার চেহারা দেখেন নি, যখনই দেখছেন পরিপূর্ণ পর্দার সাথেই দেখছে। সবার সম্মতিক্রমে আমাদের বিয়ের কথা ও শুরু হয়, এর পর তাদের যে দিন আমাকে দেখতে আসবার কথা তার আগের দিন আমার বাবা তাদের ফোন করে আসতে বারন করেন ( এখানে কিছু ভুল বোঝাবুঝি হয়, তার সম্পর্কে আমার পরিবারের কিছু মানুষ আমার বাবাকে ভুল তথ্য দেয়, এখানে উল্লেখ্য আমার বাবার আগে থেকেই তাকে পছন্দ ছিলো না, তবে সে আমার জন্য এই বিয়েতে রাজি হন) তারপর বিয়ে ভেঙে যায়। এর পর থেকে আামর জন্য ঘটক লাগিয়ে ছেলে দেখা শুরু হয়। আর ঐ ছেলের সাথে আমার ফোনে ম্যাসেজের মাধ্যমে কথা হতো। যাই হোক এর পর অনেক ছলে আনছে আমার পরিবার কিন্তু আমি কোনো ছেলের সামনে যায়নি শুধু মহিলারা আমাকে দেখে গেছেন। কিন্তু এখনও এ ভাবেই চলছে। অথচ ঐ ছেলের সাথে আমার এখনও কথা হয়।
ঐ ছেলে আমাকে বলছে সে আমাকে ছাড়া অন্য কাউকে বিয়ে করবে না। হয় জিহাদে চলে যাবে, আর না হয় বাবা মা যত দিন আছেন তত দিন তাদের সাথে থাকবে আর তাদের অবর্তমানে মুসাফির হয়ে সারা জীবন কাটাবে। অন্য দিক আমার বাবা কোনো মতেই ঐ ছেলের সাথে আমার বিয়ে দিতে রাজি না।আমার বাবার বক্তব্য ঐ ছেলেকে বিয়ে করলে আমার বাবা থাকবেন না।মানে আমি তাকে বাবা বলে ডাকতে পারবো না, সে কখনও আমাকে মেয়ে বলে পরিচয় দিবে না আরও অনেক কিছু।
এখন আমি নিজে কি করবো বুঝতে পারছি না। আর এভাবে আমার নিজের ও ঐ ছেলেটার দুই জনেরই বিয়ের বয়স পার হয়ে যাচ্ছে। আমরা ইস্তেখারার সালাত ও পড়ছি। তখন মনে হয় যে আমরা এক জন অন্য জনের জন্য কল্যানকর হবো। তবে মহান আল্লাহ কি চাচ্ছেন সেটাতো তিনিই ভালো জানেন। আমার বাবার সামনে ঐ ছেলের কথা কিন্তু বললা তিনি শুনতে চান মা আর খুবই খারাপ ব্যবহার ও কান্নাকাটি কারেন।
আর এ ভাবে হারামের ভিতর থাকতে থাকতে হাপিয়ে গেছি, অনেক বার চেষ্টা ও করছি হারাম থেকে বের হতে, বিয়ের পর কথা হবে সেই চিন্তা করছি, কিন্তু কিছু দিন পর আবার যা তাই। আবার একজন অন্য জনকে ম্যাসেজ আদান প্রদান করছি। কিন্তু এখন এই অবস্থা থেকে আমি বের হতে চাচ্ছি। হয় তার সাথে বিয়ে হোক না হয় বাবা মায়ের কথা মতো অন্য কারো সাথে। আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বের হতে চাই। কিন্তু আমি বুঝতে পারছি না আমি কি করবো, আমি তার জন্য বাবা মায়ের সাথে লড়াই করবো? নাকি বাবা মায়ের কথা মতো তাকে বাদ দিয়ে অন্য কারো সাথে বিয়ে করবো? ঐ ছেলে আমাকে বলছে সে আমাকে ছাড়া অন্য কাউকে বিয়ে করবে না। হয় জিহাদে চলে যাবে, আর না হয় বাবা মা যত দিন আছেন তত দিন তাদের সাথে থাকবে আর তাদের অবর্তমানে মুসাফির হয়ে সারা জীবন কাটাবে। অন্য দিক আমার বাবা কোনো মতেই ঐ ছেলের সাথে আমার বিয়ে দিতে রাজি না।আমার বাবার বক্তব্য ঐ ছেলেকে বিয়ে করলে আমার বাবা থাকবেন না।মানে আমি তাকে বাবা বলে ডাকতে পারবো না, সে কখনও আমাকে মেয়ে বলে পরিচয় দিবে না আরও অনেক কিছু।
এখন আমি নিজে কি করবো বুঝতে পারছি না। আর এভাবে আমার নিজের ও ঐ ছেলেটার দুই জনেরই বিয়ের বয়স পার হয়ে যাচ্ছে। আমরা ইস্তেখারার সালাত ও পড়ছি। তখন মনে হয় যে আমরা এক জন অন্য জনের জন্য কল্যানকর হবো। তবে মহান আল্লাহ কি চাচ্ছেন সেটাতো তিনিই ভালো জানেন। আমার বাবার সামনে ঐ ছেলের কথা কিন্তু বললা তিনি শুনতে চান মা আর খুবই খারাপ ব্যবহার ও কান্নাকাটি কারেন।
আর এ ভাবে হারামের ভিতর থাকতে থাকতে হাপিয়ে গেছি, অনেক বার চেষ্টা ও করছি হারাম থেকে বের হতে, বিয়ের পর কথা হবে সেই চিন্তা করছি, কিন্তু কিছু দিন পর আবার যা তাই। আবার একজন অন্য জনকে ম্যাসেজ আদান প্রদান করছি। কিন্তু এখন এই অবস্থা থেকে আমি বের হতে চাচ্ছি। হয় তার সাথে বিয়ে হোক না হয় বাবা মায়ের কথা মতো অন্য কারো সাথে। আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বের হতে চাই। কিন্তু আমি বুঝতে পারছি না আমি কি করবো, আমি তার জন্য বাবা মায়ের সাথে লড়াই করবো? নাকি বাবা মায়ের কথা মতো তাকে বাদ দিয়ে অন্য কারো সাথে বিয়ে করবো?
ঐ ছেলে আমাকে বলছে সে আমাকে ছাড়া অন্য কাউকে বিয়ে করবে না। হয় জিহাদে চলে যাবে, আর না হয় বাবা মা যত দিন আছেন তত দিন তাদের সাথে থাকবে আর তাদের অবর্তমানে মুসাফির হয়ে সারা জীবন কাটাবে। অন্য দিক আমার বাবা কোনো মতেই ঐ ছেলের সাথে আমার বিয়ে দিতে রাজি না।আমার বাবার বক্তব্য ঐ ছেলেকে বিয়ে করলে আমার বাবা থাকবেন না।মানে আমি তাকে বাবা বলে ডাকতে পারবো না, সে কখনও আমাকে মেয়ে বলে পরিচয় দিবে না আরও অনেক কিছু।
এখন আমি নিজে কি করবো বুঝতে পারছি না। আর এভাবে আমার নিজের ও ঐ ছেলেটার দুই জনেরই বিয়ের বয়স পার হয়ে যাচ্ছে। আমরা ইস্তেখারার সালাত ও পড়ছি। তখন মনে হয় যে আমরা এক জন অন্য জনের জন্য কল্যানকর হবো। তবে মহান আল্লাহ কি চাচ্ছেন সেটাতো তিনিই ভালো জানেন। আমার বাবার সামনে ঐ ছেলের কথা কিন্তু বললা তিনি শুনতে চান মা আর খুবই খারাপ ব্যবহার ও কান্নাকাটি কারেন।
আর এ ভাবে হারামের ভিতর থাকতে থাকতে হাপিয়ে গেছি, অনেক বার চেষ্টা ও করছি হারাম থেকে বের হতে, বিয়ের পর কথা হবে সেই চিন্তা করছি, কিন্তু কিছু দিন পর আবার যা তাই। আবার একজন অন্য জনকে ম্যাসেজ আদান প্রদান করছি। কিন্তু এখন এই অবস্থা থেকে আমি বের হতে চাচ্ছি। হয় তার সাথে বিয়ে হোক না হয় বাবা মায়ের কথা মতো অন্য কারো সাথে। আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বের হতে চাই। কিন্তু আমি বুঝতে পারছি না আমি কি করবো, আমি তার জন্য বাবা মায়ের সাথে লড়াই করবো? নাকি বাবা মায়ের কথা মতো তাকে বাদ দিয়ে অন্য কারো সাথে বিয়ে করবো?
আমাকে সৎ উপদেশ দেওয়ার মতো কোনো মানুষ ও নাই। সকল মানুষই সমালোচনা করতে ব্যাস্ত। তাই কারো কাছে নিজের কথা বলে সাহায্য ও চাইতে পারছিনা।আশা করি আপনারা আমাকে আমার সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবেন।