আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
86 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (14 points)
আসসালামুআলাইকুম, আমার বিয়ে হয়েছে প্রায় দেড় বছর, স্বামি প্রবাসী। আমার হাসবেন্ড অনেক সামান্য কারনে অনেক রাগ করেন( তার রাগ বলতে এটাই  ফোনে যোগাযোগ অফ করে দেয়া)। এতদিন যোগাযোগ বন্ধ রাখলেও সর্বোচ্চ ১/২ দিন ছিলো পরে আবার কল দিতো এবং স্বাবাভাবিক কথা বলতো। কিন্তু এবার ছুটিতে বাসা থেকে যাওয়ার পর একদিন আমার ওজন জানতে চেয়েছে কিন্তু আমি বলবো না/ আরো পরে বলবো বলায় প্রায় ৬দিন যোগাযোগ করে নি, তারপর আমি ৬দিন পর কল দিতে বললে কল দেয় এবং আমি কান্নাকাটি করায় আবার ঠিক হয়।
আমি আমার স্বাস্থ্য নিয়ে একটু অসচেতন তো কিছুদিন আগে সামান্য অসুস্থতা দেখা দেয় কিন্তু আমি তাকে আর জানাই নি প্রথমে, তারপর যখন বেরে গেছে তখন জানিয়েছি, কিন্তু এতে তিনি রাগ করে আজকে ১০দিন পার হয়ে গেছে কিন্তু কোন কল দিচ্ছে না, মাঝে মাঝে কয়েকটা ম্যাসেজ দেয়, কালকে আমি মাফ ও চেয়েছি কিন্তু তাও কোন যোগাযোগ করছেনা। আগেও এমন  করতো কিন্তু এতদিন এভাবে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রাখতোনা।
(এবার বাসায় এসে আমাকে প্রাইভেট মেডিকেলে ভর্তি করায় দেয় এবং  অনেক টাকা রিন হয়ে যায়, তাই টাকার টেনশন এবার অনেক বেশি)
তার বয়স প্রায় ৩৪।   বিয়ের আগে ফ্রি মিক্সিং এ জরিত ছিলো( প্রেমও করেছে) কিন্তু বিয়ের পর আমি এগুলা নিয়ে রাগ করায় অনেকটা কমেছে আশা করি( বিদেশে কি করে তাতো জানিনা কিন্তু  ২ বার একসাথে ছিলাম  বিয়ের পর এবং প্রথম বারের চেয়ে এবার  উন্নতি দেখেছি) কিন্তু ইউটিউবে বাজে ভিডিও দেখতো(বিয়ের পরও), এবার এটা আমি জেনে ফেলায় স্বীকার করেছে আর করবেনা, আর আমি তাকে কৌশলে বুঝাতে চেয়েছি যে তার ইউটিউব, হুয়াটস এপ, ম্যাসেঞ্জার, ইমু ( তিনি মূলত এগুলাই বেশি ব্যবহার করেন) আমার কাছে আছে। কিন্তু শুধু  ম্যাসেঞ্জার আছে আমার কাছে আর সেখানে খারাপ কিছু পাইনি। বাকি গুলোয় কি করে জানিনা কিন্তু আমি স্ক্রিনশট চাওয়ার দিয়েছিলো আর এমনিতে বাসায় আসার পরও চেক করে কিছু পাইনি ( যদিও মাখলুককে চায়লেই ফাকি দেওয়া যায়)। এছাড়া আমার কিছু দরকার হলে/টাকা নিয়ে কখনো কৃপনতা করেনা, লাগলেই দিয়ে দেয়, আর এবার তো আমার পেছনে অনেক টাকা লাগতেছে, এবং তিনিই টাইমলি দিচ্ছেন।তবে  মাঝে মাঝেই ২ বিয়ের কথা বলে( অনেক সময় বলে তোমাকে রাগানোর জন্য বলি আবার বলে যে পুরুষের অধিকার আছে) তারমধ্যে দ্বীনের ফিকির কম, নামাজ পরে এমনিতে ( আমি যতদূর জানি!,বাসায় আসলেও দেখেছি ঠিকমতোই পরতে)। কাজ নিয়ে বেশি ব্যাস্ত থাকে, এবার আরো ব্যাস্ত ও টেনশন ও প্রচুর অনেক টাকা রিন এজন্য। তিনি কোন হারাম কাজে জরিয়ে পরতেছেন কিনা নাকি তার এই চাহিদা টাই কমে গেছে বুঝতে পারছিনা( কেননা তার বয়সও আমার তুলনায় অনেক বেশি আর আগের সময়টা তিনি হারামে কাটিয়েছেন)।  (যদিও তিনি নিজের কাজ নিয়ে অনেক ব্যাস্ত থাকেন)।

কিন্তু আমার প্রচুর কষ্ট হয় তার এধরনের আচরণে, আমিতো চায়লেই পারতাম হারামে জরাতে অনেক সুযোগ ছিলো এবং আছে কিন্তু আল্লাহর ভয়ে তো নিজের যৌবনকে হেফাজতে রাখার চেষ্টা করতেছি, আমার সব ভাবনা তো তাকে নিয়েই ছিলো, তিনি তিনি আমাকে সময়ই দিচ্ছেননা! আমিতো চাই তার জন্য নিজের সর্বোচ্চ টা দিতে কিন্তু তিনিতো আমাকে সুযোগ ই দিচ্ছেননা।
এমতাবস্থায় আমার করনীয় কি? ( আমি জানি দ্বীনের সঠিক বুঝ থাকলে তিনি অবশ্যই আমার হকের ব্যাপারে সচেতন থাকতেন, কিন্তু তার দ্বীনের ব্যাপারে তেমন কোন প্রচেষ্টা নেই, আমি দ্বীনি বিষয় নিয়ে কথা বললেও সে তেমন রেসপন্স করে না। তাকে আমি কিভাবে আরো ইফেক্টিভ উপায়ে দাওয়াহ দিতে পারি!

 আর নিজেকে কিভাবে মেন্টালি স্ট্রং রাখতে পারি? ( মাঝে মাঝে ভেঙ্গে পরি তার এধরনের ব্যবহারে)

1 Answer

0 votes
by (59,970 points)

ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

জবাবঃ

স্বামীর জন্য জরুরি হলো স্ত্রীর অধিকার রক্ষা করা, তার সাথে সদব্যবহার করা।

নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন

ألا واستوصوا بالنساء خيرا، فإنما هن عوان عندكم ليس تملكون منهن شيئا غير ذلك

শোন হে! তোমরা আমার পক্ষ হতে নারীদের প্রতি সদাচরণের উপদেশ গ্রহণ কর। তারা তো তোমাদের কাছে আটকে আছে। তোমরা তাদের কাছ থেকে এছাড়া আর কিছুর অধিকার রাখো না। (জামে তিরমিযী, হাদীস: ১০৮৩


https://ifatwa.info/91615/ নং ফাতওয়ায় উল্লেখ রয়েছে যে,

মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ-

ﻭَﻋَﺎﺷِﺮُﻭﻫُﻦَّ ﺑِﺎﻟْﻤَﻌْﺮُﻭﻑ

নারীদের সাথে সদ্ভাবে জীবন-যাপন কর। (সূরা নিসা-১৯)


হাদীস শরীফে এসেছে-

عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ عَمْرِو بْنِ الأَحْوَصِ، قَالَ حَدَّثَنِي أَبِي أَنَّهُ، شَهِدَ حَجَّةَ الْوَدَاعِ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَحَمِدَ اللَّهَ وَأَثْنَى عَلَيْهِ وَذَكَّرَ وَوَعَظَ فَذَكَرَ فِي الْحَدِيثِ قِصَّةً فَقَالَ " أَلاَ وَاسْتَوْصُوا بِالنِّسَاءِ خَيْرًا… أَلاَ وَحَقُّهُنَّ عَلَيْكُمْ أَنْ تُحْسِنُوا إِلَيْهِنَّ فِي كِسْوَتِهِنَّ وَطَعَامِهِنَّ " .

সুলাইমান ইবনু আমর ইবনুল আহওয়াস (রহঃ) হতে তার পিতার সূত্র থেকে বর্ণিতঃ বিদায় হজ্জের সময় তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে ছিলেন। তিনি আল্লাহ তা'আলার প্রশংসা ও গুণগান করলেন এবং ওয়াজ-নাসীহাত করলেন। এ হাদীসের মধ্যে বর্ণনাকারী একটি ঘটনা বর্ণনা করে বলেন, তিনি (রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ স্ত্রীদের সাথে ভালো আচরণের উপদেশ নাও। ... জেনে রাখ! তোমাদের প্রতি তাদের অধিকার এই যে, তোমরা তাদের উত্তম পোশাক-পরিচ্ছদ ও ভরণপোষণের ব্যবস্থা করবে। (সুনানে তিরমিযী ১১৬৩)


স্বামীর উপর আবশ্যক হলোঃ- স্ত্রীর সাথে উত্তম ব্যবহার করা। স্ত্রীর সঙ্গে প্রয়োজনে একান্তে বসা ও খোশগল্প করা।

অবসরে স্ত্রীর সঙ্গে একান্তে বসে কিছু গল্পগুজব করা, তার মনের কথা জানা-বোঝা, তার কোনো চাহিদা থাকলে তা জেনে নিয়ে পূরণ করা স্বামীর জন্য জরুরি।  প্রয়োজন মাফিক স্ত্রীকে সময় দেয়া।

বিস্তারিত জানুনঃ-

https://ifatwa.info/26084/


স্ত্রীর সাথে সহবাস করাও একটি ইবাদত । যেমন হাদীসে বর্ণিত হয়েছে-

 হযরত আবু যর রাযি থেকে বর্ণিত,


عَنْ أَبِي، ذَرٍّ أَنَّ نَاسًا، مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالُوا لِلنَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم يَا رَسُولَ اللَّهِ ذَهَبَ أَهْلُ الدُّثُورِ بِالأُجُورِ يُصَلُّونَ كَمَا نُصَلِّي وَيَصُومُونَ كَمَا نَصُومُ وَيَتَصَدَّقُونَ بِفُضُولِ أَمْوَالِهِمْ . قَالَ " أَوَلَيْسَ قَدْ جَعَلَ اللَّهُ لَكُمْ مَا تَصَّدَّقُونَ إِنَّ بِكُلِّ تَسْبِيحَةٍ صَدَقَةً وَكُلِّ تَكْبِيرَةٍ صَدَقَةٌ وَكُلِّ تَحْمِيدَةٍ صَدَقَةٌ وَكُلِّ تَهْلِيلَةٍ صَدَقَةٌ وَأَمْرٌ بِالْمَعْرُوفِ صَدَقَةٌ وَنَهْىٌ عَنْ مُنْكَرٍ صَدَقَةٌ وَفِي بُضْعِ أَحَدِكُمْ صَدَقَةٌ " . قَالُوا يَا رَسُولَ اللَّهِ أَيَأْتِي أَحَدُنَا شَهْوَتَهُ وَيَكُونُ لَهُ فِيهَا أَجْرٌ قَالَ " أَرَأَيْتُمْ لَوْ وَضَعَهَا فِي حَرَامٍ أَكَانَ عَلَيْهِ فِيهَا وِزْرٌ فَكَذَلِكَ إِذَا وَضَعَهَا فِي الْحَلاَلِ كَانَ لَهُ أَجْرٌ " .

কিছু সাহাবা বললেন, হে আল্লাহর রসূল! ধনীরাই তো বেশী নেকীর অধিকারী হয়ে গেল। তারা নামায পড়ছে যেমন আমরা নামায পড়ছি, তারা রোযা রাখছে যেমন আমরা রাখছি এবং (আমাদের চেয়ে তারা অতিরিক্ত কাজ এই করছে যে,) নিজেদের প্রয়োজন-অতিরিক্ত মাল থেকে তারা সাদকাহ করছে। তিনি বললেন, আল্লাহ কি তোমাদের জন্য সাদকাহ করার মত জিনিস দান করেননি? নিঃসন্দেহে প্রত্যেক তাসবীহ সাদকাহ, প্রত্যেক তাকবীর সাদকাহ, প্রত্যেক তাহলীল সাদকাহ, ভাল কাজের নির্দেশ দেওয়া সাদকাহ ও মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করা সাদকাহ এবং তোমাদের স্ত্রী-মিলন করাও সাদকাহ।

সাহাবাগণ বললেন, ‘হে আল্লাহর রসূল! আমাদের কেউ স্ত্রী-মিলন করে নিজের যৌনক্ষুধা নিবারণ করে, তবে এতেও কি তার পুণ্য হবে? তিনি বললেন, কী রায় তোমাদের, যদি কেউ অবৈধভাবে যৌন-মিলন করে, তাহলে কি তার পাপ হবে? (নিশ্চয় হবে।) অনুরূপ সে যদি বৈধভাবে (স্ত্রী-মিলন করে) নিজের কামক্ষুধা নিবারণ করে, তাহলে তাতে তার পুণ্য হবে। (সহীহ মুসলিম ২৩৭৬)

,

স্বামী স্ত্রী উভয়ের শারীরিক সক্ষমতা অনুযায়ী সহবাস করবে।

কোনো সীমা নির্দিষ্ট নেই।

https://ifatwa.info/12098/  ফতোয়াতে উল্লেখ করা হয়েছেঃ

স্বামী-স্ত্রী পরস্পর হকঃ

স্বামী-স্ত্রী পরস্পর পরস্পরের উপর অনেক হক রয়েছে।তন্মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হক হল,সহবাসের হক।

স্ত্রীর উপর স্বামীর সহবাস হক কতটুকু?

উত্তরঃ স্বামী স্ত্রীকে সহবাসের জন্য তলব করলে স্ত্রীর জন্য তৎক্ষনাৎ স্বামীর ডাকে সাড়া দেয়া ওয়াজিব।শরয়ী উযর ব্যতীত জবাব না দেয়ার কোনো অপশন নেই।

হযরত আবু হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত

عن أبي هريرة رضي الله عنه، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: «إذا دعا الرجل امرأته إلى فراشه فأبت فبات غضبان عليها لعنتها الملائكة حتى تصبح»

রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন, কোন লোক যদি নিজ স্ত্রীকে নিজ বিছানায় আসতে ডাকে আর সে অস্বীকার করে এবং সে ব্যক্তি স্ত্রীর উপর দুঃখ নিয়ে রাত্রি যাপন করে, তাহলে ফেরেশ্তাগণ এমন স্ত্রীর উপর সকাল পর্যন্ত লা‘নত দিতে থাকে। (সহীহ বুখারী-৩২৩৭)


সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী বোন!


১. স্বামীর উপর আবশ্যক হলোঃ- স্ত্রীর সাথে উত্তম ব্যবহার করা। স্ত্রীর সঙ্গে প্রয়োজনে একান্তে বসা ও খোশগল্প করা।

অবসরে স্ত্রীর সঙ্গে একান্তে বসে কিছু গল্পগুজব করা, তার মনের কথা জানা-বোঝা, তার কোনো চাহিদা থাকলে তা জেনে নিয়ে পূরণ করা স্বামীর জন্য জরুরি।  প্রয়োজন মাফিক স্ত্রীকে সময় দেয়া।

এর পরও যদি আপনাকে আপনার স্বামী সময় না দেয় বা আপনার সাথে খারাপ আচরণ করে তাহলে তার গোনাহ হবে।


২. বোন, আল্লাহ তায়ালার কাছে খুব বেশী বেশী দুআ করতে থাকবেন। বিশেষ করে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ে। অন্তরকে পরিবর্তন করে দেওয়ার মালিক তো একমাত্র আল্লাহ তায়ালা।  আশা করা যায় যে, আস্তে আস্তে আপনার প্রতিও তার মহাব্বত ও ভালোবাসা বেড়ে যাবে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী আব্দুল ওয়াহিদ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...