ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
فَإِنْ كَانَ الْأَكْثَرُ صَحِيحًا وَالْأَقَلُّ جَرِيحًا يُغْسَلُ الصَّحِيحُ وَيُمْسَحُ عَلَى الْجَرِيحِ إنْ أَمْكَنَهُ وَإِنْ لَمْ يُمْكِنْهُ الْمَسْحُ يَمْسَحُ عَلَى الْجَبَائِرِ أَوْ فَوْقَ الْخِرْقَةِ وَلَا يَجْمَعُ بَيْنَ الْغُسْلِ وَالتَّيَمُّمِ.
যদি শরীরের বা অজুর অঙ্গ সমূহের অধিকাংশ অংশ সুস্থ থাকে,এবং সামান্য অংশ যখমি থাকে,তাহলে সুস্থ অঙ্গ সমূহকে পানি দ্বারা ধৌত করা হবে,এবং যখমি স্থানকে মাসেহ করা হবে।যদি মাসেহ করাও সম্ভব না হয়, তাহলে ব্যান্ডেজের উপর মাসেহ করা হবে।তারপরও ধৌতকরণ এবং তায়াম্মুমকে একসাথে একই অজু বা গোসলে জমা করা যাবে না।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
যেভাবে সম্ভব তিনি অজু /গোসল করে নামায পড়বেন।নিজে যদি অজু/গোসল করতে না পারেন, তাহলে অন্যর সাহায্য গ্রহণ করবেন। যদি নিজেও অজু/গোসল করতে না পারেন, এবং অন্যর সাহয্যও না পান, তাহলে তায়াম্মুম করবেন। যদি তায়াম্মুম করতেও না পারেন, তাহলে নামাযির সাদৃশ্য গ্রহণ করবেন। এবং পরবর্তীতে যখন অন্যর সাহায্য পাবেন, তখন পূনরায় ঐ নামাযগুলো পড়ে নিবেন।