আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
93 views
in হজ ও উমরা (Hajj and Umrah) by (8 points)
মুহতারাম মুফতি সাহেব,
আসসালামু আলাইকুম ।
আমার হজ্জের সফরে ইহরাম অবস্থায় অনেকগুলো ভুল হয়েছে ।
আমি সেগুলো নিচে উল্লেখ করছি ।
এসব নিয়ম ভঙ্গের কারণে আমার উপরে যেসব কাফফারা / ফিদিয়া আসবে তা জানিয়ে আমাকে অনুগ্রহপূর্বক বাধিত করবেন ।
ক)   ৮ই জিলহজ্জ :
১)
বদঅভ্যাসবশত (অনিচ্ছায়) ঠোঁটের আলগাভাবে লেগে থাকা চামড়া দাঁত দিয়ে খুটিয়ে উঠিয়েছিলাম । সারাদিনে ২-৩ বারের মত ঘটেছে ।
২)
মিনার তাঁবুতে প্যাকেট অরেঞ্জ জুস দেওয়া হয়েছিল যা খেতে গিয়ে ভুলবশত কিছুটা জুস বাম পায়ের উরুতে গিয়ে পড়ে এবং সেখানের উরুর অর্ধেক পরিমাণ কাপড় ভিজে যায় ।  কৃত্রিম অরেঞ্জ জুসে তো একটা ফ্লেভার দেওয়া থাকে ।  এই ফ্লেভারযুক্ত জুস পান করায় এবং তা গায়ে পড়ার ফলে কী আমার উপরে কিছু আবশ্যক  হবে?

৩)
এসির বাতাসে পা ঠাণ্ডা হয়ে আসছিল ।  পা প্রায় দুই তিন ঘণ্টা চাদরে ঢেকে রেখেছিলাম ৷ আমি জানতাম যে মাথা ঢাকানো যায় না ।  কিন্তু অনেকেই বলতে শুরু করলেন যে,  পা ঢাকানোও না কি যাবে না । পরে পা বের করে রাখি ।
আমার পা ঢাকিয়ে রাখার জন্য কিছু আবশ্যক হবে কী না?

৪)
ঠাণ্ডা লাগলে আমার নাক চুলকাতে শুরু করে ।  বদঅভ্যাসবশত নাকের ভেতরে আঙ্গুল ঢুকিয়ে ভালোমতো চুলকাতে থাকি ।  হঠাৎ মনে পড়ে যে, আমি তো ইহরাম অবস্থায়, নাকের লোম তো উঠে যেতে পারে ।
এভাবে চুলকানোর কারণে কিছু আবশ্যক হয়েছে কী না?

৫)
 তাঁবুর মধ্যে হাঁটাচলার মাঝে আমার ইহরামের চাদর অন্য একজন হাজি সাহেবের মাথায় ১-২ সেকেন্ডের জন্য উঠে যায় । আমি তাড়াতাড়ি চাদরটা তাঁর মাথা থেকে নামিয়ে নেই ।  এজন্য তাঁর উপরে না কী আমার উপরে কাফফারা আসবে? যদি তাঁর উপরে আসে তবে তাঁকে তো আমার জানানোর উপায় নেই কারণ তাঁকে আমি চিনতাম না ।  তাঁর পক্ষ থেকে কী আমি আদায় করতে পারবো? আর আমার উপরেই যদি কাফফারা আসে তবে তা কীরূপ হবে?

৬)
শুষ্ক চামড়াতে চুলকাতে গিয়ে চামড়ায় কয়েকটি  নখের সাদা দাগ পড়ে যায় । এজন্য কিছু আবশ্যক হবে কী?


খ)   ৯ই জিলহজ্জ :
৭)
আবারো বদঅভ্যাসবশত (অনিচ্ছায়) ঠোঁটের আলগাভাবে লেগে থাকা চামড়া দাঁত দিয়ে খুটিয়ে উঠিয়েছিলাম । সারাদিনে ১ বার  ঘটেছে ।
৮)
আরাফার ময়দানে ফজরের পরে তাঁবুর বাইরে গিয়ে ভেতরে পুনরায় ঢোকার সময়ে অনেক হাজি সাহেবকে ডিঙিয়ে ডিঙিয়ে পার হতে হচ্ছিল খুব সাবধানে ।  আবার আমার পেছনেও বেশ কয়েকজন ছিলেন ।  সহসাই দাঁড়ানোর মত অবস্থা ছিল না বলেই মনে হচ্ছিল ।  ঐ অবস্থায় হঠাৎ চোখে পড়ে যে একজন ঘুমন্ত হাজি সাহেবের সতরের অবস্থা ছিল খুবই খারাপ । আমি তাঁকে ডেকে তুলে সতর্ক করব - না কী যে করব,  কি করা উচিত হবে - তা ভাবতে ভাবতেই আমার পা দিয়ে তাঁর পায়ে জোরে একটা চাপ দেই (অপমান করা উদ্যেশ্য না, যদিও ভয় হচ্ছিল যে আল্লাহর কাছে বিষয়টি যদি খারাপ হয় তখন কী হবে)। উদ্যেশ্য ছিল এর ফলে তিনি জেগে উঠলে যদি সবকিছু ঠিক করে নিতে পারেন ।
এ ঘটনার ফলে আমার উপরে কোন কাফফারা আসবে কী না?
গ)   ১০ই জিলহজ্জ :

৯)

ইহরাম অবস্থায় বুকের ঘাম আর ঘামানো ময়লা মুছতে গিয়ে ২ টা লোম উঠে যায় ৷
হোটেলে ফিরে ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম ।  ঘুম থেকে উঠে দেখি বুকের আরো দুটি লোম আর ২ টি দাড়ি উঠে গেছে ।
ওযু করার সময়ে আবার আরেকটি দাড়ি উঠে যায় ।
১০)

হোটেলে ফেরার সময়ে রাস্তার পাশের আতরের দোকান থেকে ঘ্রাণ আসছিল ৷ কিন্তু,  আমি তো মুখ ঢাকতে পারছিলাম না ৷  দম আটকিয়ে রাখাও লম্বা সময়ের জন্য কষ্টকর ছিল ।  ফলে শ্বাস নেওয়ার সময়ে আতরের ঘ্রাণ নাকে গিয়েছিল প্রায় আধা মিনিট ।
১১)
অনুরূপভাবে,  আমি মাথা মুণ্ডনের উদ্দেশ্যে  লিফট দিয়ে নামার সময়ে আগেই যাঁরা মাথা মুণ্ডন করেছিলেন তাঁরাও ছিলেন লিফটে এবং তাঁরা আতর মেখেছিলেন । আমি প্রথমে এমনটি হবে ভাবতেও পারিনি ৷ যদি হোক,  এবারো আতরের ঘ্রাণ নাকের ভেতরে গেল প্রায় ২-৩ মিনিট  ধরে ।
১২)

নাপিতের দোকানে সিরিয়ালে বসে আছি ।  ওখানে তারা সুগন্ধি পাউডার ব্যবহার করছেন ।  উঠে এলে সিরিয়াল মিস হবে আবার বসে থাকলে পাউডারের ঘ্রাণ নাকে যাবে - এমন একটা অবস্থা ।  দোকানের ভেতরে বসে থাকা অবস্থায় শ্বাসের সাথে পাউডারের ঘ্রাণও নাকে ঢুকেছে প্রায় ৫-৭ মিনিট ।
ঘ)
৮ থেকে ১০ জিলহজ্জ :
আরো উল্লেখ্য,  উপরের ঘটনাগুলোর পাশাপাশি ৮-১০ই জিলহজ্জে আমার মাথা নিজের ইহরামের চাদর দিয়ে বিভিন্ন সময়ে ১০-১২ বার ঢাকা পড়ে যার মোট সময়কাল ৪৫ সেকেণ্ডের বেশি হবে না ।
এ অবস্থায় কাফফারা কীরুপ হবে?
ঙ)
১৩ই জিলহজ্জের পরে কোন একদিন আসরের ওয়াক্তে নফল তাওয়াফ শেষে মাগরিবের আগে বেশ কিছু সময় থাকার কারণে তাওয়াফের দুই রাকআত সালাত আদায় করি । হানাফি ফিকহ অনুসারে ঐ সালাত কী বাতিল হবে? যদি হয় তবে এখন করণীয় কী?

চ)

আবার, হারামের পুলিশ মা'তাফের আশেপাশে তাওয়াফের সালাতের জন্য অনেক সময়ে দাঁড়াতে দেয় না ।  মাসজিদুল হারামের চত্বরের বাইরে এসে সেই সালাত আদায় করা যাবে কী না?
ছ)
১৩ই জিলহজ্জের কয়েকদিন পরে আমরা জেদ্দায় লোহিত সাগর দেখতে যাই এবং একটি লম্বা ব্রিজের শেষ মাথায় দাঁড়িয়েছিলাম ।  যতটুকু জানতাম জেদ্দা মীকাতের সীমানার বাইরে না ৷ আবার দেশে ফিরে শুনি যে জেদ্দা সংলগ্ন আরব সাগর মীকাতের বাইরেও হবার ভয় আছে ।  এখন কী করণীয়?
জ)
বিদায়ী তাওয়াফের পরে মক্কা শরীফের হোটেলে ব্যবস্থাপনাজনিত কারণে আরো ১৪ ঘন্টার মত ছিলাম আমরা ।  পা ফেটে যাবার কারণে আর কখন বাস আসবে এই চিন্তা থেকে শেষ রাতে আর তাওয়াফ করার চিন্তা করিনি ৷ বিদায়ী তাওয়াফের পরে দ্রুত মক্কা শরীফ থেকে চলে আসতে হয় শুনেছি ।
এই যে ১৪ ঘন্টা দেরি হল মক্কা শরীফ থেকে বের হতে - এর জন্য কোন কাফফারা দিতে হবে কী না?

বি:দ্র:
মাদীনাহ শরীফের ঘটনা:
রওজা মুবারকের পাশে দাঁড়িয়ে দুরুদ ও সালাম দেওয়ার পাশাপাশি একদিন বললাম,  " ফিদাকা আবী ওয়া উম্মী,  ইয়া রসুলাল্লাহ । " এভাবে, রওজা মুবারকের পাশে এভাবে বলা জায়েজ আছে কী না জানি না ।  সাহাবায়ে কেরাম রাদ্বিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুম প্রায়ই এ কথা বলতেন ।
আমরা তো কোনদিন সাহাবী হতে পারব না, অন্তত তাঁদের মত করে এই কথাটি বলার ইচ্ছে হয়েছিল খুব ।
এখন আমার এ কাজটি শরীআতের দৃষ্টিতে কী রকম বিবেচিত হবে?

1 Answer

0 votes
by (546,690 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

হাদীস শরীফে এসেছেঃ
  
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ بْنُ يُوسُفَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ عَنْ نَافِعٍ عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عُمَرَ أَنَّ رَجُلاً قَالَ يَا رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم مَا يَلْبَسُ الْمُحْرِمُ مِنْ الثِّيَابِ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم لاَ يَلْبَسُ الْقُمُصَ وَلاَ الْعَمَائِمَ وَلاَ السَّرَاوِيلاَتِ وَلاَ الْبَرَانِسَ وَلاَ الْخِفَافَ إِلاَّ أَحَدٌ لاَ يَجِدُ نَعْلَيْنِ فَلْيَلْبَسْ خُفَّيْنِ وَلْيَقْطَعْهُمَا أَسْفَلَ مِنْ الْكَعْبَيْنِ وَلاَ تَلْبَسُوا مِنْ الثِّيَابِ شَيْئًا مَسَّهُ الزَّعْفَرَانُ أَوْ وَرْسٌ
‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, এক ব্যক্তি বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! মুহরিম ব্যক্তি কী প্রকারের কাপড় পরবে? আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ সে জামা, পাগড়ী, পায়জামা, টুপি ও মোজা পরিধান করবে না। তবে কারো জুতা না থাকলে সে টাখ্নুর নিচ পর্যন্ত মোজা কেটে (জুতার ন্যায়) পরবে। 

তোমরা জা‘ফরান বা ওয়ারস্ (এক প্রকার খুশবু) রঞ্জিত কোন কাপড় পরবে না। [আবূ ‘আবদুল্লাহ (রহ.) বলেন, মুহরিম ব্যক্তি মাথা ধুতে পারবে। চুল অাঁচড়াবে না, শরীর চুলকাবে না। মাথা ও শরীর হতে উকুন যমীনে ফেলে দিবে।] 

(বুখারী শরীফ ১৫৪২.১৩৪, মুসলিম ১৫/১, হাঃ ১১৭৭, আহমাদ ৪৮৩৫) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১৪৪১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ১৪৪৭)

ইহরাম অবস্থায় নিষিদ্ধ কাজ সমূহ জানুনঃ- 

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন, 
(০১)
এক্ষেত্রে দাড়ি বা মোচের ৩ টি বা তার চেয়ে বেশি চুল পড়ে গেলে এক মুষ্ঠি গম সদকাহ করা আবশ্যক হবে।

অন্যথায় কিছুই আবশ্যক হবেনা।

غنیة الناسک :

"اما اذا سقط بفعل المامور به کالوضوء، ففی ثلاث شعرات کف واحدۃ من طعام."

 (باب الجنايات، الفصل الرابع في الحلق وإازلة الشعر،256، ط:ادارۃ القران)

কিন্তু অযুর মতো মা'মুর বিহি ব্যক্তির দ্বারা যদি চুল পড়ে যায়,, তাহলে তিনটি চুল পড়লে এক মুষ্ঠি খাবার দিতে হবে।

(০২)
এই ফ্লেভারযুক্ত জুস পান করায় এবং তা গায়ে পড়ার ফলে আপনার উপরে কিছু আবশ্যক হবেনা।

(০৩)
এক্ষেত্রে কিছু আবশ্যক হবেনা।

(০৪)
এক্ষেত্রে নাকের ৩ টি বা তার চেয়ে বেশি লোম পড়ে গেলে এক মুষ্ঠি গম সদকাহ করা আবশ্যক হবে।
অন্যথায় কিছুই আবশ্যক হবেনা।

(০৫)
প্রশ্নের বিবরণ মতে এক্ষেত্রে কারো উপরেই কাফফারা আবশ্যক হবেনা।

(০৬)
এজন্য কিছু আবশ্যক হবেনা।

(০৭)
এক্ষেত্রে দাড়ি বা মোচের ৩ টি বা তার চেয়ে বেশি চুল পড়ে গেলে এক মুষ্ঠি গম সদকাহ করা আবশ্যক হবে।

অন্যথায় কিছুই আবশ্যক হবেনা।

(০৮)
এর দরুন আপনার উপর কোনো কাফফারা আবশ্যক হবেনা।

(০৯)
এক্ষেত্রে এক মুষ্ঠি গম সদকাহ করে দিবেন।

(১০-১২)
আপনার উপর কিছুই আবশ্যক হবেনা। 

(ঘ)
এক্ষেত্রে সদকাহ আবশ্যক হবে।

الھندیۃ: (242/1، ط: دار الفکر)
ولو غطى المحرم رأسه أو وجهه يوما فعليه دم، وإن كان أقل من ذلك فعليه صدقة كذا في الخلاصة وكذا إذا غطاه ليلة كاملة سواء غطاه عامدا أو ناسيا أو نائما كذا في السراج الوهاج.

ইহরাম বাঁধা ব্যক্তি যদি একদিনের জন্য তার মাথা বা মুখ ঢেকে রাখে তবে তাকে অবশ্যই কুরবানী করতে হবে এবং যদি এর চেয়ে কম হয় তবে তাকে অবশ্যই সদকা দিতে হবে এবং একইভাবে যদি সে পুরো রাত ঢেকে রাখে , সে ইচ্ছাকৃতভাবে ঢেকে রাখুক, বিস্মৃতির কারণে বা ঘুমানোর সময়।

(ঙ)
আপনার উপর এখন কোনো করনীয় নেই।

(চ)
এক্ষেত্রে মসজিদে হারামের সহিত জামাতে নামাজ হলে সেক্ষেত্রে ইক্তেদা শুদ্ধের জন্য কাতারের মাঝে ইত্তেসাল থাকতে হবে।

কাতারের মাথে ইত্তেসাল না থাকলে বরং মাঝ একটি গাড়ি যেতে পারব,এমন দূরত্ব থাকলে আপনার ইক্তেদা সহীহ হবেনা।

হ্যাঁ যদি একাকী নামাজ আদায় হয়,সেক্ষেত্রে কোনো সমস্যা নেই।

(ছ,জ)
এর দরুন কোনো কিছু আবশ্যক হবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...