ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া
রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ
https://ifatwa.info/98860/
নং ফাতওয়াতে উল্লেখ রয়েছে যে,
যখন কারো সামনে কোনো গুরুত্বপূর্ণ
বিষয় এসে উপস্থিত হবে এবং সে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না যে, সে এ বিষয়ে কোন
সিদ্ধান্ত নিবে। তাহলে এমন পরিস্থিতে তার জন্য উচিৎ ইস্তেখারা করা তথা ভালো দিক কে
অন্বেষণ করা।অবশ্যই ইস্তেখারা,
নামাযের মাধ্যমেই করবে। ইস্তেখারার পদ্ধতি সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ
সাঃ এক হাদীসে বলেন, দুই রা'কাত নামায পড়ে বিশেষ মনোযোগের সাথে (নিম্নে উল্লেখিত) দু'আ পড়বে। তাহলে
হয়তো তার মন কোনো এক দিকে ধাবিত হবে, বা সে স্বপ্নযোগে কোনো এক ইশারা পাবে।
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক
করুন- https://www.ifatwa.info/1472
★ সু-প্রিয়
প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
১. নামাজ পড়া নিষিদ্ধ সময় ও যে সব সময়ে নফল নামাজ পড়া মাকরূহ
তা বাদে সময় সময় পড়তে পারবেন।
২. ইতিবাচক হলে আপনি কাজটি করবেন এবং নেতিবাচক
হলে বাদ দিয়ে দিবেন।
৩. সর্বদাই সুন্নাত বলতে কি
বুঝিয়েছেন? প্রশ্নটি অস্পষ্ট।
৪. জ্বী হ্যাঁ, ঐ সময় কাজটার
কথা বারবার স্মরণ করবেন।
৫. সতর্কতা মূলক ঐ নামাজ আবার
পড়ে নিবেন।