আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
247 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (45 points)

1)সব ধরনের ট্যাটু করা কি হারাম ? 

2)আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে কসম খাওয়া যাবে ?

 

3)নবীজি  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম  এর  স্ত্রীদের  বিশ্বাসিদের মা  কেন বলা হয় ? নবীজির স্ত্রী 9 জন ছিলেন নাকি 11 জন ছিলেন এবং  তাদেরকে বিবাহ করা কি হারাম ছিল ?

 

4) নবীজী কখন তার মৃত্যুর সময় জানতে পেরেছিলেন ?

1 Answer

0 votes
by (574,260 points)
জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 


(০১)
শরীরে যেকোনো ধরনের উল্কি অংকন করা হারাম। 

শরীরে ট্যাটু করা বা উল্কি অঙ্কন করা হারাম, কবিরা গুনাহ (বড় পাপ) এবং অভিশাপ যোগ্য কাজ। পাশাপাশি এটি অমুসলিমদের সাথে ও সাদৃশ্য অবলম্বনে অন্তর্ভুক্ত। সেই সাথে এটি কৃত্রিমভাবে আল্লাহর সৃষ্টিগত সৌন্দর্য বিকৃতির শামিল।

নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম থেকে এ ব্যাপারে হাদিস সাব্যস্ত হয়েছে,
أنه لعن الْوَاصِلَةِ وَالْمُسْتَوْصِلَةِ وَالْوَاشِمَةِ وَالْمُسْتَوْشِمَةِ
‘‘যে ব্যক্তি নিজে পরচুলা লাগায় এবং যে অন্যের কাছে লাগিয়ে নেয় এবং যে নিজে উল্কি আঁকে এবং উল্কি লাগিয়ে নেয় আল্লাহ তাদেরকে অভিসম্পাত করেন।’’ (সহিহুল বুখারী, পোশাক অধ্যায়, হাদিস নং ৫৪৭৭)
,
এছাড়া স্বাভাবিক শারীরিক সৌন্দর্য নষ্ট করে শরীরে সৌন্দর্য সৃষ্টি করা ইসলামে নিষিদ্ধ। 

পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহপাক ইরশাদ করেছেন, আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি সর্বোত্তম কাঠামোয়। (সূরা-তীন, আয়াত-৪) 
,
বিস্তারিত জানুনঃ 
,
(০২)
কসম হবে কেবল আল্লাহর নামে অথবা তার কোন গুনের নাম নিয়ে অথবা কুরআন স্পর্শ করে।

অন্যথায় তথা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাহারো নামে কসম খাওয়া জায়েজ নয়। 
,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ

حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا أَبُو خَالِدٍ الأَحْمَرُ، عَنِ الْحَسَنِ بْنِ عُبَيْدِ اللَّهِ، عَنْ سَعْدِ بْنِ عُبَيْدَةَ، أَنَّ ابْنَ عُمَرَ، سَمِعَ رَجُلاً، يَقُولُ لاَ وَالْكَعْبَةِ . فَقَالَ ابْنُ عُمَرَ لاَ يُحْلَفُ بِغَيْرِ اللَّهِ فَإِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " مَنْ حَلَفَ بِغَيْرِ اللَّهِ فَقَدْ كَفَرَ أَوْ أَشْرَكَ " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ . وَفُسِّرَ هَذَا الْحَدِيثُ عِنْدَ بَعْضِ أَهْلِ الْعِلْمِ أَنَّ قَوْلَهُ " فَقَدْ كَفَرَ أَوْ أَشْرَكَ " عَلَى التَّغْلِيظِ . وَالْحُجَّةُ فِي ذَلِكَ حَدِيثُ ابْنِ عُمَرَ أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم سَمِعَ عُمَرَ يَقُولُ وَأَبِي وَأَبِي . فَقَالَ " أَلاَ إِنَّ اللَّهَ يَنْهَاكُمْ أَنْ تَحْلِفُوا بِآبَائِكُمْ " . وَحَدِيثُ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ قَالَ " مَنْ قَالَ فِي حَلِفِهِ وَاللاَّتِ وَالْعُزَّى فَلْيَقُلْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا مِثْلُ مَا رُوِيَ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ قَالَ " إِنَّ الرِّيَاءَ شِرْكٌ " . وَقَدْ فَسَّرَ بَعْضُ أَهْلِ الْعِلْمِ هَذِهِ الآيَة : ( وَمَنْ كَانَ يَرْجُو لِقَاءَ رَبِّهِ فَلْيَعْمَلْ عَمَلاً صَالِحًا ) الآيَةَ قَالَ لاَ يُرَائِي .

 ইবনে উমার (রঃ) একটি লোককে বলতে শুনলেন ‘না, কাবার কসম!’ তিনি তাকে বললেন, ‘আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে কসম খেও না। কেননা, আমি রাসুলুল্লাহ (সঃ) কে বলতে শুনেছি, “যে ব্যক্তি গায়রুল্লাহ নামে কসম করে, সে কুফরি অথবা শিরক করে।” (আবু দাউদ ৩২৫১, তিরমিজি ১৫৩৫ নং)

বিস্তারিত জানুনঃ 
,
(০৩)

সুরা আহযাবের ০৬ নং আয়াতে মহান আল্লাহ তায়ালা নবী স্ত্রীদেরকে মুমিনদের জন্য মা বলে আখ্যায়িত করেছেন।

اَلنَّبِیُّ اَوۡلٰی بِالۡمُؤۡمِنِیۡنَ مِنۡ اَنۡفُسِہِمۡ وَ اَزۡوَاجُہٗۤ اُمَّہٰتُہُمۡ ؕ وَ اُولُوا الۡاَرۡحَامِ بَعۡضُہُمۡ اَوۡلٰی بِبَعۡضٍ فِیۡ کِتٰبِ اللّٰہِ مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ وَ الۡمُہٰجِرِیۡنَ اِلَّاۤ اَنۡ تَفۡعَلُوۡۤا اِلٰۤی اَوۡلِیٰٓئِکُمۡ مَّعۡرُوۡفًا ؕ کَانَ ذٰلِکَ فِی الۡکِتٰبِ مَسۡطُوۡرًا ﴿۶﴾

নবী মুমিনদের কাছে তাদের নিজদের চেয়ে ঘনিষ্ঠতর। আর তার স্ত্রীগণ তাদের মাতাস্বরূপ। আর আল্লাহর বিধান অনুসারে মুমিন ও মুহাজিরদের তুলনায় আত্নীয় স্বজনরা একে অপরের নিকটতর। তবে তোমরা যদি বন্ধু-বান্ধবদের সাথে ভাল কিছু করতে চাও (তা করতে পার)। এটা কিতাবে লিপিবদ্ধ আছে।

"{وأزواجه أمهاتهم} في تعظيم حقهن وتحريم نكاحهن على التأبيد، لا في النظر إليهن والخلوة بهن؛ فإنه حرام في حقهن، كما في حق الأجنبيات، قال الله تعالى: {وإذا سألتموهن متاعًا فسئلوهن من وراء حجاب}، ولايقال لبناتهن: أخوات المؤمنين، ولا لإخوتهن وأخواتهن أخوال المؤمنين وخالاتهم. قال الشافعي: تزوج الزبير أسماء بنت أبي بكر وهي أخت أم المؤمنين عائشه، ولم يقل هي خالة المؤمنين. قلت: وزوج رسول الله صلى الله عليه وسلم بناته بعلي وعثمان. قال البغوي: روى الشعبي عن مسروق أن امرأة قالت لعائشة: يا أمه، فقالت: لست لك بأم؛ إنما أنا أم رجالكم. وكذا أخرج البيهقي في سننه. فبان بهذا أنه تعالى أراد تحريم النكاح. وفي قراءة أبي بن كعب ’’وأزواجه أمهاتهم وهو أب لهم‘‘، يعني في الدين، فإن كل نبي أب لأمته من حيث أنه أصل فيما به الحيوة الأبدية، ولذلك صار المؤمنون إخوة، {وأولوا الأرحام بعضهم أولى ببعض في كتاب الله} أي في حكم الله أو في اللوح المحفوظ أو في القران، وهو هذه الآية أو آية المواريث يعني في التوارث". [التفسير المظهري: ٧/ ٢٨٦]
,
রাসুল সাঃ এর মোট স্ত্রী সংখ্যা ১১ জন।

১. খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ,
২. সাওদা বিনতে জামআ,
৩. আয়েশা বিনতে আবু বকর,
৪. হাফসা বিনতে উমর,
৫. জয়নব বিনতে খুযায়মা,
৬. উম্মে সালমা হিন্দ বিনতে আবি উমাইয়া,
৭. রায়হানা বিনতে জায়েদ,
৮. জয়নব বিনতে জাহশ,
৯. জুওয়াইরিয়া বিনতে আল হারিস,
১০. রামহাল ( উম্মে হাবীবা) বিনতে আবু সুফিয়ান,
১১. সাফিয়া বিনতে হুইয়াই,

কেহ কেহ এই দুজনের নামও যুক্ত করেন।
মাইমুনা বিনতে আল হারিস,
মারিয়া আল কিবতিয়া।
আসলে এই দুইজন রাসুল সাঃ এর বাদী ছিলেন।
,
দারুল উলুম দেওবন্দ এর ফতোয়া লিংকঃ    
,
★রাসুল সাঃ এর পরে তার স্ত্রীদের বিবাহ করা হারাম।
,
 সুরা আহযাবের ৩৩ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ

یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَدۡخُلُوۡا بُیُوۡتَ النَّبِیِّ اِلَّاۤ اَنۡ یُّؤۡذَنَ لَکُمۡ اِلٰی طَعَامٍ غَیۡرَ نٰظِرِیۡنَ اِنٰىہُ ۙ وَ لٰکِنۡ اِذَا دُعِیۡتُمۡ فَادۡخُلُوۡا فَاِذَا طَعِمۡتُمۡ فَانۡتَشِرُوۡا وَ لَا مُسۡتَاۡنِسِیۡنَ لِحَدِیۡثٍ ؕ اِنَّ ذٰلِکُمۡ کَانَ یُؤۡذِی النَّبِیَّ فَیَسۡتَحۡیٖ مِنۡکُمۡ ۫ وَ اللّٰہُ لَا یَسۡتَحۡیٖ مِنَ الۡحَقِّ ؕ وَ اِذَا سَاَلۡتُمُوۡہُنَّ مَتَاعًا فَسۡـَٔلُوۡہُنَّ مِنۡ وَّرَآءِ حِجَابٍ ؕ ذٰلِکُمۡ اَطۡہَرُ لِقُلُوۡبِکُمۡ وَ قُلُوۡبِہِنَّ ؕ وَ مَا کَانَ لَکُمۡ اَنۡ تُؤۡذُوۡا رَسُوۡلَ اللّٰہِ وَ لَاۤ اَنۡ تَنۡکِحُوۡۤا اَزۡوَاجَہٗ مِنۡۢ بَعۡدِہٖۤ اَبَدًا ؕ اِنَّ ذٰلِکُمۡ کَانَ عِنۡدَ اللّٰہِ عَظِیۡمًا ﴿۵۳﴾

হে মুমিনগণ, তোমরা নবীর ঘরসমূহে প্রবেশ করো না; অবশ্য যদি তোমাদেরকে খাবারের অনুমতি দেয়া হয় তাহলে (প্রবেশ কর) খাবারের প্রস্ত্ততির জন্য অপেক্ষা না করে। আর যখন তোমাদেরকে ডাকা হবে তখন তোমরা প্রবেশ কর এবং খাবার শেষ হলে চলে যাও আর কথাবার্তায় লিপ্ত হয়ো না; কারণ তা নবীকে কষ্ট দেয়, সে তোমাদের বিষয়ে সঙ্কোচ বোধ করে; কিন্তু আল্লাহ সত্য প্রকাশে সঙ্কোচ বোধ করেন না। আর যখন নবীপত্নীদের কাছে তোমরা কোন সামগ্রী চাইবে তখন পর্দার আড়াল থেকে চাইবে; এটি তোমাদের ও তাদের অন্তরের জন্য অধিকতর পবিত্র। আর আল্লাহর রাসূলকে কষ্ট দেয়া এবং তার (মৃত্যুর) পর তার স্ত্রীদেরকে বিয়ে করা কখনো তোমাদের জন্য সঙ্গত নয়। নিশ্চয় এটি আল্লাহর কাছে গুরুতর পাপ।

(০৪)
যখন মালাকুল মউত আঃ তার কাছে এসেছিলেন। 
বাইহাকী শরীফে এ সংক্রান্ত হাদীস এসেছেঃ 
,
وعن جعفر بن محمد عن أبيه أن رجلا من قريش دخل على أبيه علي بن الحسين فقال ألا أحدثك عن رسول الله صلى الله عليه و سلم ؟ قال : بلى حدثنا عن أبي القاسم صلى الله عليه و سلم قال : لما مرض رسول الله صلى الله عليه و سلم أتاه جبريل فقال : " يا محمد إن الله أرسلني إليك تكريما لك وتشريفا لك خاصة لك يسألك عما هو أعلم به منك يقول : كيف تجدك ؟ قال : أجدني يا جبريل مغموما وأجدني يا جبريل مكروبا " . ثم جاءه اليوم الثاني فقال له ذلك فرد عليه النبي صلى الله عليه و سلم كما رد أول يوم ثم جاءه اليوم الثالث فقال له كما قال أول يوم ورد عليه كما رد عليه وجاء معه ملك يقال له : إسماعيل على مائة ألف ملك كل ملك على مائة ألف ملك فاستأذن عليه فسأله عنه . ثم قال جبريل : هذا ملك الموت يستأذن عليك . ما استأذن على آدمي قبلك ولا يستأذن على آدمي بعدك . فقال : ائذن له فأذن له فسلم عليه ثم قال يا محمد إن الله أرسلني إليك فإن أمرتني أن أقبض روحك قبضت وإن أمرتني أن أتركه تركته فقال : وتفعل يا ملك الموت ؟ قال : نعم بذلك أمرت وأمرت أن أطيعك . قال : فنظر النبي صلى الله عليه و سلم إلى جبريل عليه السلام فقال جبريل : يا محمد إن الله قد اشتاق إلى لقائك فقال النبي صلى الله عليه و سلم لملك الموت : " امض لما أمرت به " فقبض روحه فلما توفي رسول الله صلى الله عليه و سلم وجاءت التعزية سمعوا صوتا من ناحية البيت : السلام عليكم أهل البيت ورحمة الله وبركاته إن في الله عزاء من كل مصيبة وخلفا من كل هالك ودركا من كل فائت فبالله فثقوا وإياه فارجوا فإنما المصاب من حرم الثواب . فقال علي : أتدرون من هذا ؟ هو الخضر عليه السلام . رواه البيهقي في " دلائل النبوة "
,
সারমর্মঃ
নবীজীর (সা.) মৃত্যুর সময় জিবরাঈল (আ.) আসলেন, এসে নবীজিকে (সা.) সালাম দিলেন, আর বল্লেন হে আল্লাহ‘র রাসুল। আল্লাহ আপনাকে সালাম দিয়েছে, আর জানতে চেয়েছে আপনি কেমন আছেন, আল্লাহ সব জানেন তার পড় ও আপনার মুখ থেকে জানতে চেয়েছেন আপনি কেমন আছেন, নবীজি বলেন আমি বড়ই কষ্টের ভিতর আছি, অসুস্হ আছি, জিবরাইল বললেন, ইয়া রাসুলল্লাহ একজন নতুন ফেরেস্তা এসেছে আজ আমার সাথে, যে ফেরেস্তা কোন মানুষের কাছে আসার জন্য কোন দিন অনুমতি চায় নাই, আর কোনদিন অনুমতি চাইবে ও না, শুধু আপনার অনুমতি চায় আপনার কাছে আসার জন্য, আর সে ফেরেস্তার নাম মালাকুল মউত, মালাকুল মউত রাসুলের অনুমতি নিয়ে রাসুলের জাসান মোবারকের কাছে এসে সালাম দিলেন, বললেন ইয়া রাসুলল্লাহ আদম (আ.) থেকে শুরু করে এই পর্যন্ত আমি যত মানুষের জান কবজ করেছি, আর কেয়ামত পর্যন্ত যত মানুষের জান কবচ করবো কারো কাছে অনুমতি চাইনি আর চাওয়া ও আমার লাগবে না, কিন্তু আজকে আসার সময় আল্লাহ বলেছেন আমি যেন আপনার অনুমতি চাই, নবীজি বললেন মালাকুল মউত আমি যদি অনুমতি না দেই? তখন আজারাঈল (আ.) বলেন, আপনি যদি অনুমতি না দেন তাহলে আল্লাহ তায়ালা আমাকে ফিরে যেতে বলেছেন,,,,,,।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 74 views
...