বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(وَأَمَّا رُكْنُ الْيَمِينِ بِاَللَّهِ) فَذِكْرُ اسْمِ اللَّهِ، أَوْ صِفَتِهِ، وَأَمَّا رُكْنُ الْيَمِينِ بِغَيْرِهِ فَذِكْرُ شَرْطٍ صَالِحٍ، وَجَزَاءٍ صَالِحٍ كَذَا فِي الْكَافِي
«الفتاوى الهندية» (2/ 51)
কসমের রুকুন হল, আল্লাহ শব্দ বা আল্লাহর কোনো সিফাত তাতে উল্লেখ থাকা। আর বিশুদ্ধ ও উপযোক্ত শর্ত এবং জাযা উপস্থিত থাকা। ( ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-২/৫১)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১) অনুমান করে সংখ্যা নির্ধারণ করে কাফফারা আদায় করতে হবে।
(২) ১০ জন মিসকিনকে ফিতরা সমপরিমাণ মূল্য না দিয়ে একজনকে একসাথে সম্পূর্ণ টাকা দেয়া যাবে না।হ্যা, একজনকে ১০ দিনে কাফফারা দিতে হবে।
(৩)যাকাতের হকদার যদি খুজে না পান, তাহলে পাশের কোনো কওমি মাদরাসার গরীব ফান্ডে জমা দিয়ে দিবেন।
((৪)ফিতরার পরিমাণ ১কেজি ৬৫০ গ্রাম আটার মূল্য। হ্যা, প্রতিবার চেক করে নিতে পারেন।