আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
109 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (25 points)
বাবা-মার কতটুক খেদমত করা সন্তানের দায়িত্ব? শুধু কি বড় সন্তানরাই পরিবারের সবার খরচ বহন করবে? আমি একটা ছোট্ট মুদির দোকান চালায়। আমার আব্বা বিদেশে থাকে। বাসায় আমি, আমার ওয়াইফ, চার মাসের বাচ্চা, মা এবং ছোট বোন ছোট ভাই থাকি। আমি আর আব্বা মিলে সংসার চালাই। কারো একার ইনকাম দিয়ে সংসার কোনভাবেই চলে না। এজন্য দুজনে মিলে চালাই। যদি একজন এক মাস টাকা না দেয় তাহলেই অনেক বড় সমস্যা হয়ে যায়। এখন যে কোন সমস্যার ক্ষেত্রে বাবা-মা আমার উপর পেশার দেই, বিভিন্ন ভাবে অপমান করে। আমি পরিবারের বড় সন্তান। আমার ছোট ভাই বালেগ কিন্তু তার বয়স এত বেশি হয়নি 15-16 হবে এরকম। সে কোন ইনকাম করে না, সে ক্লাস নাইনে পড়ে। এখন বাবার অসুস্থতার কারণে চিকিৎসার জন্য এই মাসে টাকা দিতে পারতেছে না উনার জন্য কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এদিক দিয়ে আমারও বিন্দু পরিমান সামর্থ্য নেই। উল্টো ৭০ হাজার টাকার মধ্যে ঋণ হয়ে আছে। পুজি না থাকার কারণে দোকান ওইভাবে সাজাতে পারিনি, এজন্য একটু একটু করে পুজি জোগাড় করতে গিয়ে এখন ঋণ হয়ে গেছে। এখন যদি আবারো ঋণ করি, আর যদি এভাবে বাড়তেই থাকে তাহলে বিপদে পড়ে যাব। আমি এবং আমার ওয়াইফ ছাড়া পরিবারে কেউই দ্বীন বুঝেনা এবং প্র্যাকটিসিং না। আসলে তাদের এই দ্বীন প্র্যাকটিস না করার কারণেই এত সমস্যা। তাদেরকে তাদের কথামতো টাকা দিতে পারি না বিধায় তারা আমকে অনেক কথা শোনায়, আমার ওয়াইফকেও অনেক কথা শুনায় অপমান করে। আমিও হালালভাবে বেশি টাকা ইনকাম করার ওয়ে এখন দেখছি না। তার শুধু বলে বিদেশ থেকে কেন আসছি। আসলে তারা দ্বীন না বোঝার কারণে আমাকে বুঝতে পারে না। তাদেরকে বুঝাতে গেলেও হিতে বিপরীত হয়। আমি তো বিদেশ থেকে আসছি আমার ঈমান রক্ষার জন্য, আমার দ্বীন রক্ষার জন্য। আমার তো নিজের উপর অনেক বেশি জুলুম হয়ে যাচ্ছিল গুনাহ্ থেকে কোন ভাবেই বাঁচতে পারি না। এজন্য আল্লাহর উপর ভরসা করে দেশে আসছি এবং সুন্নাহ মোতাবেক বিয়ে করেছি এবং ছোটখাটো একটা হালাল ব্যবসা করতেছি। আলহামদুলিল্লাহ আমাদের মধ্যে কোন এখনো পর্যন্ত কোনো সমস্যা হয়নি বিন্দু পরিমাণও না, আল্লাহ আমাদের অনেক ভালো রেখেছেন। কিন্তু বাবা-মা দ্বীন না বুঝার কারণেই বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সমস্যা হয়ে যায়। পর্দা নিয়ে আর বিভিন্ন বিষয় নিয়ে। আনন্দিলাআলহামদুলিল্লাহ পর্দার অবস্থাটা এখন ঠিক হয়েছে অনেক কঠোর অবস্থান নেওয়ার কারনে। কিন্তু আর্থিকভাবে পেশারের জন্য মানসিক ভাবে খুব ভেঙে পড়তেছি। আসলে আমার করনীয় কি? আমি কি করবো এখন?? আমার তো সামর্থ্য নাই এর চেয়ে বেশি দেওয়ার। আমারও অনেক কষ্ট লাগে কান্না আসে আমার বাবার জন্যন মানুষটা ছোটবেলা থেকে অনেক কষ্ট করছে, এখনো বিদেশ করতেছে বৃদ্ধ বয়সে। আমার অনেক ইচ্ছে এবং স্বপ্ন ছিল আমি পরিবারের সমস্ত খরচ আমি বহন করবো বাবাকে কোন কাজ করতে দিবো না, রেস্টে রাখবো। কিন্তু আমার তো এরকম কোন সামর্থ্য নাই, এবং হালাল ভাবেও কোনো ওয়ে ও পাচ্ছিনা। কিন্তু তারা আমাকে ভুল বুঝতেছে। আমি এক মাস দুই মাস পুরা সংসার চালাত পারি না এজন্য বাবা আমার সাথে কথা বলে না অনেক দিন যাবত। ফোন দিলে ধরে না। উনার কষ্ট হচ্ছে উনি সারা জীবন আমাদেরকে লালন-পালন করছে এখন অসুস্থতার কারণে একটা মাস টাকা দিতে পারতেছে না এটা আমি ম্যানেজ করতে পারতেছি না। এখন আমিও যে ম্যানেজ করবো সেই সুযোগও পাচ্ছিনা এদিক দিয়ে উল্টো ৭০ হাজার টাকা ঋণ। আসলে দ্বীন পরিপূর্ণভাবে না মানার কারণেই তাদের এই হালত। আমাদেরকে যা দিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ তায়ালা অনেক দিয়েছেন। এগুলো দিয়ে সিস্টেম করলে খুব সুন্দরভাবে জীবন পরিচালনা করা যেত। কিন্তু আমার কথা তারা শুনে না, আমার প্রতি তারা বিদ্বেষ রাখে এবং অসন্তুষ্ট। এখন আমি কি করবো এই ফ্যামিলি ক্রাইসিসে?? কোন সমস্যা দেখা দিলে আর্থিক চাপটা আমার উপরেই আসে। এবং না দিতে পারলে নানাভাবে অপমান করে। বলে বিদেশ থেকে আসছে কেন? তারপর আসছি তো আসছি আবার বিয়ে করছে কেন??; আর বিয়ের প্রথম বছরেই বাচ্চা নিয়েছে কেন ইত্যাদি ইত্যাদি। রিজিকের জন্য তো জন্ম নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না, এটা তো সম্পূর্ণ হারাম। আর না তাদেরকে কোন বিষয় কোনভাবে বুঝানো যায়। আর মাকে যদি ছোট ভাইয়ের কথা বলি কাজ করার জন্য তাহলে উল্টো আরো মাইন্ড করে। বলে সে অনেক ছোট মাত্র নাইনে পড়ে, অন্তত
এসএসসি পাস করে নেক। ছোট ভাই পড়াশোনা করতো আমার তো সমস্যা ছিল না। কিন্তু আমি তো পারতেছি না একা সবকিছু ম্যানেজ করতে। ওদিক দিয়ে বাবার বয়স হওয়ার কারণ ওনি ঘন ঘন অসুস্থ হইতেছে। উনার ইনকাম বন্ধ হয়ে গেলে আমি আরো বেশি পেশারে পড়বো।

1 Answer

0 votes
by (565,890 points)
জবাবঃ-
بسم الله الرحمن الرحيم 

পিতামাতার খোঁজ-খবর নেয়া; প্রয়োজনের সময় বিশেষ করে বার্ধক্যে তাদের পাশে থাকা খুবই জরুরি  ।

মাতাপিতার দেখভাল করা ও তাদের সাথে উত্তম আচরণ করা শরীয়ত কর্তৃক ফরয ঘোষনা করা হয়েছে।

আল্লাহ তাআলা বলেন,

وَوَصَّيْنَا الْإِنسَانَ بِوَالِدَيْهِ إِحْسَانًا ۖ حَمَلَتْهُ أُمُّهُ كُرْهًا وَوَضَعَتْهُ كُرْهًا ۖ وَحَمْلُهُ وَفِصَالُهُ ثَلَاثُونَ شَهْرًا

“আমি মানুষকে তার পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহারের আদেশ দিয়েছি। তার মা তাকে কষ্টসহকারে গর্ভে ধারণ করেছে এবং কষ্টসহকারে প্রসব করেছে। তাকে গর্ভে ধারণ করতে ও তার স্তন্য ছাড়তে লেগেছে ত্রিশ মাস।” (সূরা আহকাফ-১৫)

আল্লাহ তা'আলা আরও বলেন,

وَقَضَى رَبُّكَ أَلاَّ تَعْبُدُواْ إِلاَّ إِيَّاهُ وَبِالْوَالِدَيْنِ إِحْسَانًا إِمَّا يَبْلُغَنَّ عِندَكَ الْكِبَرَ أَحَدُهُمَا أَوْ كِلاَهُمَا فَلاَ تَقُل لَّهُمَآ أُفٍّ وَلاَ تَنْهَرْهُمَا وَقُل لَّهُمَا قَوْلاً كَرِيمًا

তোমার পালনকর্তা আদেশ করেছেন যে, তাঁকে ছাড়া অন্য কারও এবাদত করো না এবং পিতা-মাতার সাথে সদ্ব-ব্যবহার কর। তাদের মধ্যে কেউ অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়; তবে তাদেরকে ‘উহ’ শব্দটিও বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না এবং বল তাদেরকে শিষ্ঠাচারপূর্ণ কথা।(সূরা বনী ইসরাঈল-২৩)

পিতা মাতার খেদমত বলতে বুঝায়,
★তাদের যেকোনো জায়েয আদেশ পালন করা।
★তাদের যদি প্রয়োজন হয়,তাহলে তাদের অন্ন বস্ত্র বাসস্থান, চিকিৎসা ইত্যাদির ব্যবস্থা করা। 
★তাদের কথার অমান্য না করা। 
★তাদের যদি শারীরিক খেদমতের প্রয়োজন হয়, তাহলে শরয়ী নীতির আওতায় থেকে সেসব খেদমতের আঞ্জাম দেওয়া। 
★তাদের সাথে সব সময় কথা, কাজে ভালো ব্যবহার করা। 
★এমন কথা না বলা,যাতে তারা কষ্ট পাবে।
★তাদের সব সময় খোজ খবর রাখা।
 ★দূরে থাকলে তাদের সাথে যোগাযোগ রাখা।  
★তাদের যাবতীয় জায়েজ প্রয়োজন পূরন করা,ইত্যাদি ইত্যাদি।     

আরো জানুনঃ- 

https://ifatwa.info/6603/ ফতোয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে যে,  
পরিবারের জন্য খরচ করা,মা বাবার ভরনপোণের জন্য খরচ করা উত্তম কাজ।
মা বাবা নিজেদের ভরনপোষণের ক্ষেত্রে অসমর্থ হলে সন্তানদের জন্য তাদের ভরনপোষণের খরচ দেওয়া শুধু শরীয়তেই নয়  এটা মানবতার দিক লক্ষ্য করেও জরুরি।

হাদিস শরিফে এসেছে, 

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘খরচের ব্যাপারে তুমি আগে নিজের প্রয়োজনীয় খরচের দায়িত্বশীল, তারপর তোমার স্ত্রীর, তারপর সামর্থ্য হলে তোমার নিকটাত্মীয়ের খরচ তোমার ওপর বর্তাবে।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস ৯৯৭)

মা-বাবা  ভরণ-পোষণের অধিকারী হওয়ার জন্য শর্ত হলো দুটি।
★এক. তাঁরা এমন দরিদ্র হতে হবে যে তাঁরা নিজের মালিকানার সম্পদে চলতে অক্ষম। এখন কথা হলো, যদি তাঁরা উপার্জনের শক্তি রাখে, তাহলেও তাঁদের সন্তানদের ভরণ-পোষণ দিতে হবে কি না? এ ক্ষেত্রে বিধান হলো, তাঁদের উপার্জনের শক্তি থাকলেও যদি তাঁদের কাছে চলার মতো নগদ টাকাকড়ি না থাকে, তাঁদের সন্তানদের ভরণ-পোষণ দিতে হবে। তাদের সন্তানরা এ কথা বলতে পারবে না যে আপনি তো উপার্জনে সক্ষম, আপনি নিজে উপার্জন করে চলুন। তবে যদি তাঁরা ধনী হন, তথা তাঁদের মালিকানায় নগদ এমন সম্পত্তি থাকে, যা দ্বারা তাঁরা শান্তিতে কালাতিপাত করতে পারেন, তাহলে সন্তানদের ওপর তাঁদের ভরণ-পোষণ দেওয়া ওয়াজিব নয়।

★দুই. সন্তান-সন্ততি সামর্থ্যবান ও উপার্জনে সক্ষম হতে হবে। তাদের সামর্থ্যবান হওয়ার পরিমাণ হলো, তাদের মালিকানার সম্পত্তি বা উপার্জনকৃত আয়ের দ্বারা নিজের ও নিজের স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততির স্বাভাবিক ভরণ-পোষণের পর অতিরিক্ত সম্পদ থাকতে হবে। অন্যথায় তাদের উপার্জনকৃত আয়ের মধ্য থেকে যদি তার নিজের ও স্ত্রী বা সন্তান-সন্ততির ভরণ-পোষণের অতিরিক্ত সম্পদ না থাকে, তাহলে মা-বাবা ও ঊর্ধ্বতন আত্মীয়ের ভরণ-পোষণ দেওয়া ওয়াজিব নয়। যদিও এ ক্ষেত্রে উত্তম হলো, কষ্ট হলেও যথাসাধ্য মা-বাবারও ভরণ-পোষণের খরচ চালিয়ে যাবে। (তাবঈনুল হাকায়েক : ৩/৬৪, রদ্দুল মুহতার : ২/৬৭৮)

মা-বাবার ভরণ-পোষণের দায়িত্ব উপরোক্ত দুই শর্তে সব ছেলে-মেয়ের ওপর ওয়াজিব। এ দায়িত্ব সব সাবালক সামর্থ্যবান ছেলে-মেয়ের ওপর সমভাবে বর্তাবে। এ ক্ষেত্রে ছেলে-মেয়ের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই, তাই কোনো মেয়ে যদি সামর্থ্যবান ও বিত্তবান হয়, তাহলে ছেলেদের মতো সমভাবে তার ওপরও মা-বাবার খরচের দায়িত্ব বর্তাবে। কেননা মা-বাবার জীবিত অবস্থায় সন্তানের জন্য খরচ ও উপহারে মেয়েরাও তাদের ভাইদের মতো সমঅধিকারী, তাই মা-বাবার খরচ বহনে তারাও সামর্থ্যের শর্তে তাদের ভাইদের সমদায়িত্বশীল হবে। ছেলে-মেয়ে না থাকলে তারপর সিরিয়াল আসবে নাতি-নাতনিদের। অতএব, তাদের ওপর সমভাবে এ দায়িত্ব বর্তাবে। (ফাতহুল কাদির : ৪/৪১৭)
,
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই, 
আপনার উপর সর্বপ্রথম আবশ্যকীয় কাজ হলো নিজের এবং স্ত্রী সন্তানের ভরনপোষণ নিজের টাকা হতে পূর্ণাঙ্গ ভাবে দেয়া। 
এক্ষেত্রে আপনার বাবা হতে টাকা না নেয়া।

আপনার বাবা নিজ উপার্জনকৃত আয়ের দ্বারা নিজের ও আপনার মার ও আপনার ভাই বোনের স্বাভাবিক ভরণ-পোষণ আদায় করবেন।

(উল্লেখ্য যে আপনার ছোট ভাই যেহেতু বালেগ,তাই তার ভরনপোষণ এর খরচ দেয়া আপনার বাবার উপর আবশ্যক নয়। এটা তার নিজের উপর আবশ্যক।) 

আপনার উপার্জনকৃত আয়ের দ্বারা নিজের ও নিজের স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততির স্বাভাবিক ভরণ-পোষণের পর অতিরিক্ত সম্পদ থাকলে এবং আপনার বাবা মার অবস্থা যদি এমন হয় তাঁরা নিজের মালিকানার সম্পদে চলতে অক্ষম।
সেক্ষেত্রে আপনার অতিরিক্ত সম্পদ বাবা মার পিছনে খরচ করবেন।

★প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে যেহেতু আপনার টাকা দেয়ার সামর্থ্য নেই,সুতরাং এমতাবস্থায় আপনার মা,ভাই বোনের ভরনপোষণ বাবদ টাকা দেয়া আপনার উপর আবশ্যক নয়।

এমতাবস্থায় তারা কেহই আর্থিকভাবে আপনার উপর প্রেশার দিতে পারবেনা,এটা তাদের জন্য জায়েজ হবেনা।
এটা আপনার উপর জুলুম হবে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...