আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
34 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (1 point)
আসসালামু আলাইকুম মুহতারাম
১.আমরা দাওয়াত ও তাবলীগের প্রায় সময় শুনি কালেমার উদ্দেশ্য হল "মাখলুক থেকে হওয়ার একিন দিল থেকে বাহির করা এবং আল্লাহ থেকে হওয়ার একিন মধ্যে পয়দা করা।" প্রশ্ন :কিন্তু আমরা জানি কালিমার  উদ্দেশ্য হলো " আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ মাবুদ নেই অর্থাৎ আল্লাহতালার সমস্ত হুকুম আহকাম রাসূলুল্লাহ আল্লাহু আলি হুসাল্লামের  তরিকায় পালন করা। কিন্তু মাখলুক থেকে হওয়ার একিন..... এটি শুধু কালিমার একটি উদ্দেশ্য  মাত্র সর্ব উদ্দেশ্য নয়. বিষয়টি বুঝিয়ে বললে উপকৃত হব ইনশাল্লাহ।
২.ফরজ নামাজের পর আল্লাহুম্মা আনতাস সালাম..... এই দুয়া বসে পর্ব  নাকি তাড়াতাড়ি দাঁড়াতে দাড়াতে পরবো?

আর জোহর, জুম্মা, এশার ফরজ নামাজের সুন্নতের পর কি বাকি তাসবিয়া আদায় করব?  যদি সুন্নতের পর বাকি আদায় না করে নফলের পর বাকি আদায় করি তাহলে সুন্নতের উপর ইস্তেগফার কি পড়তে পারবো পড়লে কতবার পর্ব? নফল ইবাদাত যেমন কুরআন তেলাওয়াত, তাসবীহ জিকির আজকার এর পরো কি ইস্তেগফার পড়ব এবং কতবার পড়বো?

৩.মুখে হাই, হাঁচি এবং ডেকুর  আসলে তখন মাসনুন তারিকা কি?
৪.জিহাদ ফরযে আইন হওয়ার শর্তগুলো কি কি?
জানালেন ইনশাল্লাহ উপকৃত হব।।।।

1 Answer

0 votes
by (704,440 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

(০১)
কালেমার ব্যাখ্যা, উদ্দেশ্য, দাবি একটি নয়। এর ব্যাখ্যা, উদ্দেশ্য,দাবি অনেক। 

আল্লাহর যাত ও সিফাত তথা সত্ত্বা ও গুণাবলি কিংবা ইবাদত-ইসতিআনাত তথা উপাসনা ও ফরিয়াদে আল্লাহর সাথে অন্য কাউকে শরীক করা যাবেনা।

এ ফয়সালা করা যে, আমাকে শুধু আল্লাহর হুকুম মত চলতে হবে, তাঁর হুকুমের বিপরীতে বাপ-দাদার নীতি, গোত্র ও সমাজের রীতি, রাষ্ট্রের বিধান, লোকের মতামত, নিজের ইচছা বা অন্যদের মর্জি ইত্যাদি দেখার সুযোগ নেই; বরং তাঁর হুকুমের বিরোধী হলে এসকল কিছুকে পশ্চাতে ফেলে শুধু তাঁরই বিধান ও মর্জি মোতাবেক আমাকে চলতে হবে।

মোটকথা, তাওহীদের পূর্ণতার জন্য জরুরি, জীবনের সকল অঙ্গনে এক আল্লাহর হুকুম মোতাবেক চলার ফয়সালা কর। এবং সর্বাবস্থায় তাঁর দাসত্ব ও আনুগত্যকে জীবনের মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করা।

সুতরাং বুঝা গেলো যে মাখলুক থেকে হওয়ার একিন..... এটি শুধু কালিমার একটি উদ্দেশ্য  মাত্র সর্ব উদ্দেশ্য নয়।

(০২)
https://ifatwa.info/56805/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ- 
শরীয়তের বিধান হলো,যেই ফরজ নামাজের পর সুন্নাত নামাজ আছে,সেই ফরজ নামাজের সালাম ফিরানোর পর দেড়ি করা ছাড়াই সুন্নাত আদায় করা মাসনুন।
অবশ্য 
 «اللَّهُمَّ أَنْتَ السَّلَامُ وَمِنْكَ السَّلَام تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجلَال وَالْإِكْرَام» 
বা এই জাতীয় দোয়া পড়ার সুযোগ রয়েছে।
এর থেকে বেশি দেড়ি করা মাকরুহে তানযিহি।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

وَعَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا قَالَتْ: كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا سَلَّمَ لَمْ يَقْعُدْ إِلَّا مِقْدَارَ مَا يَقُولُ: «اللَّهُمَّ أَنْتَ السَّلَامُ وَمِنْكَ السَّلَامُ تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجلَال وَالْإِكْرَام» . رَوَاهُ مُسلم

উম্মুল মু’মিনীন ‘আয়িশাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (ফরজ) সালাতের সালাম ফিরাবার পর বসতেননা তবে শুধু এ দু‘আটি শেষ করার পরিমাণ সময় অপেক্ষা করতেন, ‘‘আল্ল-হুম্মা আন্তাস সালা-ম, ওয়া মিনকাস্ সালা-ম, তাবা-রকতা ইয়া- যালজালা-লি ওয়াল ইকর-ম’’ (অর্থা- হে আল্লাহ! তুমিই শান্তির আঁধার। তোমার পক্ষ থেকেই শান্তি। তুমি বারাকাতময় হে মহামহিম ও মহা সম্মানিত)।
( সহীহ : মুসলিম ৫৯২, মিশকাত৷ ৯৬০)

یکرہ أخیر السنة إلا بقدر اللہم أنت السلام الخ قال الشامي: لأن السنة من لواحق الفریضة واتوابعہا ومکمّلاتہا فلم تکن أجنبیة عنہا․ (الدر المختار: ۱/ ۲۴۶، ط: زکریا دیوبند)
সারমর্মঃ-
সুন্নাত আদায় দেড়ি করা মাকরুহ,তবে আল্ল-হুম্মা আন্তাস সালা-ম, (শেষ পর্যন্ত)  পড়া সমপরিমাণ সময় দেড়ি করা যাবে।
কেননা সুন্নাত ফরজ নামাজের তাবে'।

وأما ما ورد من الأحادیث في الأذکار عقیب الصلاة فلا دلالة فیہ علی الإتیان قبل السنة؛ بل یحمل علی الإتیان بہا بعدہا (الدر المختار: ۲/ ۲۴۶، ط: زکریا دیوبند)
সারমর্মঃ-
হাদীস শরীফে ফরজ নামাজের পর যে সমস্ত যিকির আযকারের কথা উল্লেখ রয়েছে,সুন্নাতের আগে এসব যিকির আযকার করার কোনো ইঙ্গিত নেই।
বরং এগুলো সুন্নাত নামাজ পড়ার পর পড়তে উদ্ভুদ্ধ করে।

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
ফরজ (ফজর এবং আসর ব্যতীত অন্যান্য ফরজ) নামাজের পর তাড়াতাড়ি দাঁড়াতে দাড়াতে পারেন। এটাই উত্তম।

মাসনুন দোয়া সুন্নাতের পরে পড়বেন।

জোহর,মাগরিব,জুম্মা, ঈশার ফরজ নামাজের সুন্নতের পর তাসবিহ আদায় করবেন।

সুন্নতের উপর তিন বারের মতো ইস্তেগফার পড়তে পারবেন।

সুন্নাতের পর যত ইচ্ছা ইস্তেগফার পাঠ করতে পারেন।

(০৩)
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, 
عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ التَّثَاؤُبُ مِنْ الشَّيْطَانِ فَإِذَا تَثَاءَبَ أَحَدُكُمْ فَلْيَرُدَّهُ مَا اسْتَطَاعَ فَإِنَّ أَحَدَكُمْ إِذَا قَالَ هَا ضَحِكَ الشَّيْطَانُ
নবী (সা.) বলেছেন, হাই তোলা শয়তানের পক্ষ থেকে হয়ে থাকে। কাজেই তোমাদের কারো যখন হাই আসবে যথাসম্ভব তা রোধ করবে। কারণ তোমাদের কেউ হাই তোলার সময় যখন ‘হাঁ’ বলে, তখন শয়তান হাসতে থাকে। (বুখারি, হাদিস : ৩২৮৯)

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, 
 عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْعُطَاسَ وَيَكْرَهُ التَّثَاؤُبَ، فَإِذَا عَطَسَ أَحَدُكُمْ وَحَمِدَ اللَّهَ كَانَ حَقًّا عَلَى كُلِّ مُسْلِمٍ سَمِعَهُ أَنْ يَقُولَ لَهُ يَرْحَمُكَ اللَّهُ. وَأَمَّا التَّثَاؤُبُ فَإِنَّمَا هُوَ مِنَ الشَّيْطَانِ، فَإِذَا تَثَاوَبَ أَحَدُكُمْ فَلْيَرُدَّهُ مَا اسْتَطَاعَ، فَإِنَّ أَحَدَكُمْ إِذَا تَثَاءَبَ ضَحِكَ مِنْهُ الشَّيْطَانُ ".
রাসুল (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা হাঁচি দেওয়া পছন্দ করেন, আর হাই তোলা অপছন্দ করেন। যদি তোমাদের কেউ হাঁচি দিয়ে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলে, তবে প্রত্যেক মুসলিম শ্রোতার তার জবাবে ‘ইয়ারহামুকাল্লাহ’ বলা ওয়াজিব। আর হাই তোলা শয়তানের পক্ষ থেকে হয়। কাজেই তোমাদের কোনো ব্যক্তির হাই উঠলে সে যেন যথাসম্ভব তা রোধ করে। কেননা কেউ হাই তুললে শয়তান তার প্রতি হাসে। (বুখারি, হাদিস : ৬২২৬)

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
হাই আসলে তাহা প্রতিহত করা সুন্নাত।
এক্ষেত্রে মুখের উপর ডান হাতের পিঠ বা কবজির সহায়তা নেয়া যেতে পারে।

হাঁচি আসলে মুখ ঢেকে নেয়ার নেয়ার চেষ্টা করা,যাতে অন্য কাহারো গায়ে না লাগে।এবং হাঁচি শেষে আলহামদুলিল্লাহ বলা।

ঢেকুর আসলে আওয়াজ ছোট করার চেষ্টা করা। এক্ষেত্রে মুখের উপর হাত দিতে সমস্যা নেই। 

(০৪) 
হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 
আবূ হারূন আল-আবদী (রহঃ) থেকে বর্ণিত।
عَنْ أَبِي هَارُونَ الْعَبْدِيِّ، قَالَ كُنَّا إِذَا أَتَيْنَا أَبَا سَعِيدٍ الْخُدْرِيَّ قَالَ مَرْحَبًا بِوَصِيَّةِ رَسُولِ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ . إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ لَنَا " إِنَّ النَّاسَ لَكُمْ تَبَعٌ وَإِنَّهُمْ سَيَأْتُونَكُمْ مِنْ أَقْطَارِ الأَرْضِ يَتَفَقَّهُونَ فِي الدِّينِ فَإِذَا جَاءُوكُمْ فَاسْتَوْصُوا بِهِمْ خَيْرًا "

 তিনি বলেন, আমরা আবূ সাঈদ আল খুদরী (রাঃ) -এর কাছে এলেই তিনি বলতেনঃ তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ওসিয়ত অনুযায়ী স্বাগতম। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের বলতেনঃ লোকেরা অবশ্যই তোমাদের অনুগামী। অচিরেই পৃথিবীর দিকদিগন্ত থেকে লোকেরা তোমাদের নিকট দ্বীনি ইলম অর্জনের জন্য আসবে। তারা যখন তোমাদের নিকট আসবে,তখন তোমরা তাদেরকে ভালো ও উত্তম উপদেশ দিবে।(সুনানু তিরমিযি-২৪৯,তিরমিযী ২৬৫০-৫১, মুওয়াত্ত্বা মালিক ২৪৭।)

সু-প্রিয় পাঠকবর্গ ও প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
অতীব জরুরী ও সাধারণ মাস'আলা মাসাঈল আয়ত্বে না থাকার কারণে দৈনন্দিন জীবনে দ্বীন-ইসলাম পালন করতে, যে সমস্ত দ্বীনি ভাই-বোন থমকে দাড়ান,এবং যাদের দ্বীনি ইলম অর্জনের কাছাকাছি কোনো নির্ভরযোগ্য মাধ্যম নেই, মূলত তাদেরকে দিকনির্দেশনা দিতেই আমাদের এ ক্ষুদ্র প্রয়াস .....

মুহতারাম/মুহতারামাহ!
দ্বীনের পরিধি অনেক ব্যাপক, সকল বিষয়ে আলোচনা করা বা দিকনির্দেশনা দেওয়া স্বল্প পরিসরের এই ভার্চুয়ালি মাধ্যম দ্বারা আমাদের পক্ষে সম্ভব নাও হতে পারে। চেষ্টা করলেও প্রশ্নকারীর পিপাসা মিটানো সম্ভব হবে না। প্রত্যেক বিষয়ে আমরা শুধুমাত্র সামান্য আলোকপাত করে থাকি।

উপরোক্ত প্রশ্নটির উত্তরের জন্য আপনার এলাকার সংশ্লিষ্ট উলামায় কেরামের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করা আপনার জন্য কল্যাণকর হবে বলেই আমাদের ধারণা।

তাছাড়া ইলম অর্জনের জন্য সফর করা অত্যান্ত  জরুরী। এবং কষ্ট করে ইলম অর্জন করাই আমাদের  আকাবির আসলাফদের রীতি ও নীতি। এদিকেই কুরআনের এই আয়াত ইঙ্গিত দিচ্ছে,
 ۚفَلَوْلَا نَفَرَ مِن كُلِّ فِرْقَةٍ مِّنْهُمْ طَائِفَةٌ لِّيَتَفَقَّهُوا فِي الدِّينِ وَلِيُنذِرُوا قَوْمَهُمْ إِذَا رَجَعُوا إِلَيْهِمْ لَعَلَّهُمْ يَحْذَرُونَ
তাদের প্রত্যেক দলের একটি অংশ কেন বের হলো না, যাতে দ্বীনের জ্ঞান লাভ করে এবং সংবাদ দান করে স্ব-জাতিকে, যখন তারা তাদের কাছে প্রত্যাবর্তন করবে, যেন তারা বাঁচতে পারে।(সূরা তাওবাহ-১২২)

সুতরাং আপনাকে বলবো, আপনি বিস্তারিত জানতে স্ব-শরীরে কোনো দারুল ইফতায় যোগাযোগ করবেন।
প্রশ্ন করার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।আল্লাহ তা'আলা আপনার ইলম অর্জনের স্পৃহাকে আরো বাড়িয়ে দিক, আমীন।

প্রত্যেকটা বিষয়ের সাথে নিম্নের হাদীসকে লক্ষ্য রাখবেন।
হাসান ইবনে আলী রাযি থেকে বর্ণিত রয়েছে।
ﻭﻋﻦ ﺍﻟﺤَﺴَﻦِ ﺑﻦ ﻋَﻠﻲٍّ ﺭﺿﻲَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻗَﺎﻝَ : ﺣَﻔِﻈْﺖُ ﻣِﻦْ ﺭَﺳُﻮﻝ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﷺ : « ﺩَﻉْ ﻣَﺎ ﻳَﺮِﻳﺒُﻚَ ﺇِﻟﻰ ﻣَﺎ ﻻ ﻳﺮِﻳﺒُﻚ » ﺭﻭﺍﻩُ ﺍﻟﺘﺮﻣﺬﻱ ﻭﻗﺎﻝ : ﺣﺪﻳﺚٌ ﺣﺴﻦٌ ﺻﺤﻴﺢٌ 
তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাঃ কে বলতে শুনেছি।তিনি বলেন,সন্দেহ যুক্ত জিনিষকে পরিহার করে সন্দেহমুক্ত জিনিষকে গ্রহণ করো।(সুনানু তিরমিযি-২৪৪২)


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...