ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
যদি প্রথম স্বামীর সাথে পূনরায় বিয়ে হালাল হওয়ার শর্তে বিয়ে করা হয়, তাহলে সেই পদ্ধতি নাজায়েয হিসেবে বিবেচিত হবে। হ্যা, যদি এমন বিয়ে হওয়ার পর দ্বিতীয় স্বামীর সাথে সহবাস হয়ে যায়, তাহলে প্রথম স্বামীর সাথে পূনরায় বিয়ে বৈধ হয়ে যাবে, কেননা এখানে কুরআনে বর্ণিত শর্ত পাওয়া গিয়েছে। তবে যদি স্বামী স্ত্রী কারো মুখ থেকে বা তৃতীয় কারো মুখ থেকে বিয়ের পর তালাক হবে, এ জাতীয় কোনো শর্ত উল্লেখিত না হয়, বরং স্বামী বা স্ত্রীর কারো মনের মধ্যে এমনটা থাকে, এবং বিয়ের পরবর্তী সহবাসের পর স্বামী বা স্ত্রীর কেউ তালাক দেয় বা চায়, তাহলে তখন তালাক পরবর্তী প্রথম স্বামীর সাথে বিবাহ জায়েয হবে ।এবং উক্ত ত্বরিকাটাও নাজায়েয বা মাকরুহ হবে না।
দারুল উলূম দেওবন্দের একটি ফাতাওয়ায় বলা হয় যে,
اگر صرف آپ کے دل میں یہ بات ہو کہ میں نکاح کے بعد طلاق لینے کی کوشش کروں گی تاکہ سابق شوہر کے لیے حلال ہو جاوٴں اور آپ کی اس نیت کا علم کسی کو نہ ہو، تو شرعا یہ نکاح جائز ہوگا اور محض دل کی نیت کی وجہ سے کوئی گناہ نہیں ہوگا۔ اور اس کے بعد اگر دوسرا شخص طلاق دیدے گا تو وہ ماجور ہوگا۔ (۳، ۴، ۵)