بسم الله الرحمن الرحيم
জবাব,
অজ্ঞতার কারণে
কুফরী কথা বলার দ্বারা কুফরী কথা বলার দ্বারাও ব্যক্তি কাফের হয় না। তবে মারাত্মক গোনাহগার
হয়। এক্ষেত্রে দ্রুত তওবা করা আবশ্যক। তওবা করলে ইনশাআল্লাহ আল্লাহ তাআলা ক্ষমা করে
দিবেন।
হাদীস শরীফে
এসেছে
حَدَّثَنَا مُسْلِمُ بْنُ
إِبْرَاهِيمَ، حَدَّثَنَا هِشَامٌ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ زُرَارَةَ بْنِ أَوْفَى،
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ:
إِنَّ اللَّهَ تَجَاوَزَ لِأُمَّتِي عَمَّا لَمْ تَتَكَلَّمْ بِهِ، أَوْ تَعْمَلْ
بِهِ، وَبِمَا حَدَّثَتْ بِهِ أَنْفُسَهَا
আবূ হুরাইরাহ
(রাযি.) সূত্রে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ নিশ্চয় আল্লাহ আমার
উম্মাতের মনে যা উদয় হয় তা যতক্ষণ না সে মুখে বলে অথবা কার্যে পরিণত করে ততক্ষণ তা
উপেক্ষা করেন।(আবু দাউদ ২২০৯)
أَخْبَرَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ
بْنُ سَعِيدٍ قَالَ حَدَّثَنَا ابْنُ إِدْرِيسَ عَنْ مِسْعَرٍ عَنْ قَتَادَةَ عَنْ
زُرَارَةَ بْنِ أَوْفَى عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى
اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّ اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ تَجَاوَزَ لِأُمَّتِي مَا
وَسْوَسَتْ بِهِ وَحَدَّثَتْ بِهِ أَنْفُسَهَا مَا لَمْ تَعْمَلْ أَوْ تَتَكَلَّمْ
بِهِ
উবায়দুল্লাহ
ইবন সাঈদ (রহঃ) ... আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ
আমার উম্মতের মনে যা উদয় হয় বা খটকা লাগে, আল্লাহ্ তাআলা তা ক্ষমা করে দেবেন,
যতক্ষণ না সে তা করে অথবা বলে। (নাসায়ী
শরিফ ৩৪৩৮)
★★ সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
প্রশ্নে উল্লেখিত
ছুরতে গুনাহ করার পরে আপনি যেহেতু তওবা করেছেন
বিধায় আপনার ইমান নষ্ট হয়ে যাবেনা। ভবিষ্যতে চোখের গুনাহসহ যাবতীয়
গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার আপ্রাণ চেষ্টা করতে হবে। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে গুনাহ মুক্ত
জীবন যাপন করার তৌফিক দান করুন।