ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
বিতির না পড়ে থাকলে, তার কাযা ওয়াজিব। অতীতে যত দিনের বিতির পড়া হয় নাই, সবগুলো বিতিরের কাযা পড়া অত্যাবশ্যকীয়। বিতির কে যেভাবে তার সময়ে আদায় করা হয়, ঠিক সেভাবে কাযাও করা হবে।
الفتاوى الهندية (1 / 111):
"ويجب القضاء بتركه ناسيًا أو عامدًا وإن طالت المدة ولايجوز بدون نية الوتر"
(২)
"আল্লহুম্মা সাল্লি আলা সাইয়্যেদিনা মাওলানা মুহাম্মাদ ওয়া আলা আলি সাইয়্যেদিনা মাওলানা মুহাম্মাদ" এই দরুদ যদি সম্মিলিতভাবে বক্তার সাথে শ্রোতাও সুর করে বলে, তাহলে বিদআত হবে না। তবে এটা নিয়ম না বানানো উচিৎ।