জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
আপনি যাহা শুনেছেন,সেটি সঠিক।
হাদীস দ্বারা প্রমাণিত, আলহামদুলিল্লাহ।
,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
حَدَّثَنَا حَسَنُ بْنُ مُوسَى، حَدَّثَنَا ابْنُ لَهِيعَةَ، حَدَّثَنَا زَبَّانَ بْنِ فَائِدٍ عَنْ سَهْلِ بْنِ مُعَاذِ بْنِ أَنَسٍ الْجُهَنِيِّ عَنْ أَبِيهِ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «مَنْ قَرَأَ قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ حَتَّى يَخْتِمَهَا عَشْرَ مَرَّاتٍ بَنَى اللَّهُ لَهُ قَصْرًا فِي الْجَنَّةِ» فَقَالَ عُمَرُ: إِذًا نَسْتَكْثِرُ يَا رَسُولَ اللَّهِ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «اللَّهُ أَكْثَرُ وَأَطْيَبُ» تَفَرَّدَ بِهِ أَحْمَدُ.
وَرَوَاهُ أَبُو مُحَمَّدٍ الدَّارِمِيُّ فِي مُسْنَدِهِ فَقَالَ: حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يَزِيدَ، حَدَّثَنَا حَيْوَةُ، حَدَّثَنَا أَبُو عُقَيْلٍ زَهْرَةُ بْنُ مَعْبَدٍ، قَالَ الدَّارِمَيُّ: وَكَانَ مِنَ الْأَبْدَالِ أَنَّهُ سَمِعَ سَعِيدَ بْنَ الْمُسَيَّبِ يَقُولُ: أَنَّ نَبِيَّ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: مَنْ قَرَأَ قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ عَشْرَ مَرَّاتٍ بَنَى اللَّهُ لَهُ قَصْرًا فِي الْجَنَّةِ، وَمَنْ قَرَأَهَا.
রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘যে ব্যক্তি দশবার সূরা ইখলাছ পাঠ করবে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাতে একটি গৃহ নির্মাণ করবেন’ (আহমাদ, সিলসিলা ছহীহা, হা/৫৮৯; ছহীহুল জামে‘, হা/৬৪৭২)।
(০২)
না,পাওয়া যাবেনা।
আরো জানুনঃ-
তবে সুরা কাহাফ এর শেষ দশ আয়াত পাঠের আলাদা ফজিলত আছে,সেটা পাওয়া যাবে।
সে সম্পর্কে হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি সূরা কাহফের প্রথম দশ আয়াত বা শেষ দশ আয়াত পাঠ করবে তাকে দাজ্জালের ফিৎনা থেকে নিরাপদ রাখা হবে’ (মুসলিম হা/৮০৯; আহমাদ হা/২৭৫৫৬)।
(০৩)
রমজান মাসই হলো বেশি বেশি ইবাদতের মাস। মুমিনের ইবাদতের সিজন বলা হয়েছে এ মাসকে।
তাই ফরজ ইবাদতের পাশাপাশি বেশি বেসি নফল ইবাদত করতে হবে।
তাহাজ্জুদ পড়তে হবে,তারাবিহ পড়তে হবে,বেশি বেশি কুরআন তিলাওয়াত করতে হবে। যিকির আযকার করতে হবে।
এ সংক্রান্ত রুটিন জানুনঃ-