জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «وَجِّهُوا هَذِهِ الْبُيُوتَ عَنِ الْمَسْجِدِ فَإِنِّي لَا أُحِلُّ الْمَسْجِدَ لِحَائِضٍ وَلَا جنب»
’আয়িশাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ এসব ঘরের দরজা মসজিদে নাবাবীর দিক হতে ফিরিয়ে দাও। আমি মাসজিদকে ঋতুবতী মহিলা ও নাপাক ব্যক্তির জন্য জায়িয মনে করি না।
(আবূ দাঊদ ২৩২,মিশকাত ৪৬২)
قال في البحر:
"وحاصله أن شرط کونه مسجداً أن یکون سفله وعلوه مسجداً لینقطع حق العبد عنه".
(شامی: ۶/۵۴۷، ط: زکریا دیوبند)
সারমর্মঃ-
মসজিদ হওয়ার জন্য শর্ত হলো তার উপর ও নিচ পুরোটাই মসজিদ হওয়া যাতে করে তাহা হতে বান্দার হক নিঃশেষ হয়ে যায়। সেখানে বান্দার কোনো হক আর না থাকে।
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত রুম শরয়ী মসজিদ হিসেবে পরিগনিত হবেনা। সেখানে হায়েয অবস্থায় যাওয়া যাবে।
সেখানে নামাজে অসুবিধা হয়,এমন কোনো কাজ করা যাবেনা।
নামাজে অসুবিধা হলে সেখানে একাডেমিক পড়াশোনা করা জায়েজ হবেনা।
এক্ষেত্রে মনে মনে পড়তে পারবে।