বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
وَيَسْأَلُونَكَ عَنِ الْمَحِيضِ قُلْ هُوَ أَذًى فَاعْتَزِلُواْ النِّسَاء فِي الْمَحِيضِ وَلاَ تَقْرَبُوهُنَّ حَتَّىَ يَطْهُرْنَ فَإِذَا تَطَهَّرْنَ فَأْتُوهُنَّ مِنْ حَيْثُ أَمَرَكُمُ اللّهُ إِنَّ اللّهَ يُحِبُّ التَّوَّابِينَ وَيُحِبُّ الْمُتَطَهِّرِينَ
আর তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে হায়েয (ঋতু) সম্পর্কে। বলে দাও, এটা অশুচি। কাজেই তোমরা হায়েয অবস্থায় স্ত্রীগমন থেকে বিরত থাক। তখন পর্যন্ত তাদের নিকটবর্তী হবে না, যতক্ষণ না তারা পবিত্র হয়ে যায়। যখন উত্তম রূপে পরিশুদ্ধ হয়ে যাবে, তখন গমন কর তাদের কাছে, যেভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে হুকুম দিয়েছেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবাকারী এবং অপবিত্রতা থেকে যারা বেঁচে থাকে তাদেরকে পছন্দ করেন।
সূরা বাক্বারা-২২২
হায়েজ কখন আসবে,সেদিকে প্রত্যেক প্রাপ্ত বয়স্ক নারীর খেয়াল রাখা উচিৎ।
যেহেতু সহবাসের পূর্বে কোনো প্রকার রক্ত আপনি দেখেননি।বরং সহবাসের পরই রক্ত দেখতে পেরেছেন,কাজেই বুঝা গেল,সহবাসের পরই হায়েয শুরু হয়েছে।সুতরাং এ সহবাস হায়েয অবস্থায় হয়নি।তাই সহবাস হারাম হয়নি।
যেহেতু সহবাস হায়েয অবস্থায় হয়নি,তাই উক্ত সহবাসের দরুণ কোনো প্রকার গোনাহ হয়নি।এবং এজন্য কোনো প্রকার কাফফারাও আদায় করতে হবে না।