আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
1,842 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (9 points)
আসসালামু আলাইকুম,
আমি এবং আমার স্বামী নিজেদের পছন্দেই নিক্বাহ করি।এরপর তা পারিবারিকভাবে গোপন রাখি।গুনাহ থেকে বাঁচতে এই কাজ করি।এরপর, জনাব পারিবারিকভাবে নিক্বাহ করতে চায়। তখন আমার পরিবার আর্থিকভাবে এবং মানসিকভাবে এমন অবস্থায় ছিলো যে, জনাবদের চাহিদা মাফিক নিক্বাহ অনুষ্ঠান করানোর অবস্থায় ছিলো না। কারণ সে সময় আমার বাবা ব্যবসায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং লোকসান হয়।এরপর, পারিবারিক দুর্ঘটনায় আমার মা মারাত্মক অসুস্থ থাকতেন।আমরা ভাই-বোনেরা পালাক্রমে তাকে পাহাড়া দিতাম কারণ রাত ২/৩/৪/৫টা বাজেও অসুস্থ হয়ে যেতেন।তখনই আমরা ডাক্তারের কাছে ছুটে যেতাম।জনাবকে বহুবার বুঝাতে চেষ্টা করেছি যে আমার অবস্থা কিন্তু তিনি বুঝতে নারাজ ছিলেন। এর মাঝেও সব দিকেই সম্পর্ক অটুট ছিলো। জনাব ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত।হঠাৎ করেই ওয়াসওয়াসাজনিত কথা বলেন। এর মাঝে বলি রাখি, আমাদের মাঝে কুফু সংক্রান্ত সমস্যা নেই।
এর সাথে, জনাবের একজন মেয়ে বান্ধবী আছেন।যিনি উস্কানিমূলক কথা বলতেন এবং জনাবের নামে বিভিন্ন কথা বলতেন। জনাবকে প্রমাণ হিসেবে উপাত্ত দেওয়ার পরেও জনাব, সেই মহিলাকেই সাধু বলেন এবং আমাকে খারাপ বলেন। এরপর থেকে সে মহিলার জন্য অনেক তর্ক-বিবাদ হলেও আমাদের সম্পর্ক নিজেরাই  জোড়া লাগায়। এতো কিছুর পরেও জনাব, আমার সাথে পারিবারিক ভাবে এক হতে চাইছিলেন কিন্তু আমাদের আর্থিক সংকটে তা সম্ভব হয়নি।
এরপর ২০২০সালে জনাব ওয়াদা করেন, সে মহিলার সাথে কোনো দূরের ট্যুর দিবেন না। মহিলার সাথে তার প্রেমিক যেতেন সাথে আমার জনাবসহ আরো ২/৩জন।এই নিয়ে আমার চরম আপত্তি ছিলো।
২০২০সালের ফেব্রুয়ারিতে জনাব আমাকে না জানিয়েই সে মহিলার সাথে গ্রুপ ট্যুর দেয়। জনাবকে বহুবার জিজ্ঞেস করা সত্ত্বেও বলেননি। এই নিয়ে বিবাদ বাড়তে থাকে।এরপর রমজানের সময়, জনাব বলেন তিনি সে মেয়ের সাথে গিয়েছিলেন। তখন কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে, জনাব বলে থাকতে ইচ্ছা হলে থাকবা এইরকম।তখন,  আমি অতিরিক্ত কষ্ট পেয়ে ২০দিন যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। এর মাঝে, ১০দিন আমি এতেক্বাফে ছিলাম। তা জনাব জানেন।
এরপর জনাব, যোগাযোগ করছি না দেখে বাসায় এসে সিনক্রিয়েট করেন।আমি তখন বিয়ের কথা অস্বীকার করি।কারণ জনাব আমার থেকে ওয়াদা নিয়েছিলেন যে, আমি যেন এই কথা কোনো মতেই যেন ফাঁস না করি।আমি সে মোতাবেক স্বীকার করি না।
এরপর অনেক রাগারাগি চলতে থাকে ১.৫মাস।এরপর পারিবারিক ভাবে বিয়ের অনুষ্ঠানের তারিখ ঠিক হয়। এর মাঝে সে মহিলা সংক্রান্ত বিরোধ চলতে থাকে।আমি অনেক রাগারাগি করি এবং জিদ-অভিমান দেখায় সাথে চিল্লাচিল্লি করি অনেক। পারিবারিক ভাবে বিয়ে ঠিক হওয়ার পরেই, সেপ্টেম্বরে জনাব বিয়ের অনুষ্ঠান ভেঙে দেয় এবং যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়।এরপর জনাবের, ২জন বন্ধুকে কল দেয় এবং তারা আমাকে চাপ প্রয়োগ করে ছেড়ে দিতে।।এরপর, জনাবের পরিবারে যোগাযোগ করলে জনাবের বড় দুলাভাই ছাড়া কেউই কল ধরে না।তিনি কি কি কথা হয়েছে তা সম্পূর্ণ কথা জনাবকে জানায়নি।এই ঘটনার পর জনাব, তার দাড়ি কেটে ফেলে,টাখনুর নিচে প্যান্ট পড়া ছেড়ে দেয় এবং নামাজ ত্যাগ করে।
এরপর অক্টোবরে, আমার আর জনাবের সম্পর্ক ঠিক হয়ে যায় এবং আমরা ভালো থাকি।নভেম্বরে, আমি হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে যায় এবং লিউকেমিয়া ধরা পরে।এরপর জনাবকে জানায় এবং অনুরোধ করি, আমার মাকে না জানাতে কিন্তু তাও সে জানিয়ে দেয়।লিউকেমিয়া ধরা পরার পর, আমি সিদ্ধান্ত নেয় জনাবের সাথে আর সম্পর্ক রাখবোনা কারণ আমার চিকিৎসা ব্যয়বহুল এবং এতে জনাবের জীবন কষ্টকর হবে এইভেবে।কিন্তু জনাব বিচ্ছেদ ঘটাতে চাই না এবং আমাকে নিয়ে ফেরত আসে।এর মাঝে জনাব আমার চিকিৎসা খরচ নিয়ে আমাকে খোঁটা দেয়।এই জন্যই আমি তাকে মুক্তি দিতে চেয়েছিলাম। এরপর আমি একজন কাজির কাছে যায় এবং বলি, ইসলামিকভাবে বিচ্ছেদের নিয়ম।তিনি আমার অসুস্থতার কথা শোনার পর জানান যে ইসলামিকভাবে এই বিচ্ছেদ হবে না এবং তা হারাম। এরপর চট্টগ্রাম বায়তুশ শরফ মাদ্রাসার একজন আলেম আমাকে বিস্তারিত বুঝান যে, এইটা গুনাহ এবং আমার আগ্রহে আমাকে মাদ্রাসায় ভর্তি করিয়ে দেন। মাদ্রাসায় যাওয়ার আগে, আমি জনাবের সাথে তর্কাতর্কির সময় কুত্তার বাচ্চা বলে গালি দেয় এবং রাগারাগি করি। কারণ হলো জনাব আমাকে সময় দেয় না এবং সময় চাইলে অজুহাত দেখায়।  তিনি আমাকে কিংবা আমার মন বুঝতে কখনই চান না। যাই বলি তাতেই বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখায়। তার ওয়াসওয়াসার জন্যই এইসব ঘটে।
এরপর, আমি জানতে পারি গালি দেওয়ার শাস্তি সম্পর্কে।   উক্ত আলেমের কথা মোতাবেক, আমি গালি দেওয়ার  জন্য  একটা রোজা রাখি (নিজ থেকে) এবং দুই রাকাআত তাওবার নামাজ আদায় করি।এরপর সকল সাগীরা এবং কবীরাহ গুনাহের লিস্ট বের করে, প্রতিটি গুনাহ যা করেছি তার জন্য তাওবার নামাজ আদায় করা শুরু করি। এইসবের মাঝেও জনাবের সাথে যোগাযোগ বন্ধ।
জনাবের সাথে যোগাযোগ হলে, আমি জনাবকে বলি শান্তভাবে যে,
আমি তার ঘরে যাওয়ার পর শুধুই তার কথা এবং তার মায়ের কথা শুনবো, তাছাড়া কারো কথা শুনবোনা। কারণ আমি তার সংসার করবো, আর কারো না। আমি তার পরিবারের বড়দের দ্বারা কষ্ট পেয়েছি কিন্তু কখনোই বলিনি জনাবকে কারণ পারিবারিক কলহ আমি চাইনি।আমি তার পরিবারের সাথে খারাপ  আচরণ করিনি কখনো।
এরপর জনাব, সকল যোগাযোগ বন্ধ করে দেয় এবং আমার সাথে  সংসার করবে না বলে জানায়। ডিসেম্বরের ১২তারিখ থেকে এখনো সে বাহানা দেখায় যাচ্ছে। সে বলছে মরে গেলেও সংসার করবেনা।তার পরিবার আমার উপর অসন্তুষ্ট না।আমার সাথে কোনো মতবিরোধ হয়নি কখনো।
বর্তমানে  জনাব নামাজ আদায় করে না, মাদক সেবন করে।অশ্রাব্য ভাষায় কথা বলে এবং ওয়াসওয়াসাপূর্ণ কথা বলে।
এখন দুইটা জিনিস দেখিয়ে জনাব বিচ্ছেদ চাইছে,
১)আমি তাকে গালি দিয়েছি মানে তার মৃত বাবাকে গালি দিয়েছি।
২) আমি জনাব এবং তার মা ছাড়া ; তার বড় দুই বোন-জামাই+বড় ভাই-ভাবীর এবং তাদের পরিবারের কথা শুনবো না বলায়।
এই দুই কারণে সে বিচ্ছেদে ঘটাতে উতলা।
 ইসলামে এই কারণে বিচ্ছেদ ঘটাতে পারে না যতটা জানি।
আমি অর্থসহ  ক্বোর'আন পড়ে, আমি আমার জীবনের সকল মানুষকে ক্ষমা করে দিয়েছি। অতএব, আমার স্বামী কিংবা সে মহিলা অথবা শ্বশুর বাড়ির বড় কারো প্রতিই আমার রাগ-ক্ষোভ কিছুই নাই৷  আমি আমার স্বামীকে ক্ষমা করে দিয়েছি এবং আপোষ করতে প্রস্তুত।
আমি একবার ওই মহিলার জন্য রাগ করে বলেছিলাম,  বিয়ের দশ বছর পরেও যদি সন্তান থাকে তখনও যদি জানি তার পরকীয়া আছে সে মহিলার সাথে তবে তাকে ছেড়ে দিবো।আমি এই কথা তুলে নিয়েছি আগেই।তবুও জনাব, এই কথাটা নিয়েও ইস্যু করছেন।
(আমি আল্লাহর কাছে আলেমের পরামর্শ মাফিক ক্ষমা চেয়েছি এবং কোনো দিনই তালাক্ব শব্দ মুখে আনবোনা বলে তাওবা করেছি ও এই কাজে জড়াবো না বলেই নামাজ আদায় করি।
জনাব আমার সাথে থাকাকালীন সিগারেট পর্যন্ত খাই না এবং ইবাদাত পালন করে, টাখনুর উপরে প্যান্ট পরে।)
উপরোক্ত কারণ দুইটার জন্য  তালাক্ব কি জায়েজ?
আমি কোনো ভাবেই তালাক্ব চাই না এবং সংসার করতে চাই। প্লিজ সমাধান  দিন আমাকে এবং রক্ষা করুন আমার সম্পর্ক। আমি স্বামী থেকে আলাদা হতে চাই না। আমি তাকে গুনাহের পথে সহ্য করতে পারছি না। আমায় সাহায্য করুন প্লিজ।
পুনশ্চঃ আমার আগে অনেক রাগ ছিলো, আমি অনেক চিল্লাতাম। আমি জনাবের অনুপস্থিতিতেও কখনোই হারামভাবে কিছুই করিনি। তার প্রদত্ত অর্থ আমি সব সময় সাদকা জারিয়াহ করে দিয়েছি। আমি কোনো পরপুরুষের সাথে কোনো সম্পর্কে কোনো দিনই আবদ্ধ ছিলাম না।  আমি বর্তমানে আলেমে ভর্তি হয়েছি এবং হেফজে ভর্তি হয়েছি। আমি পূর্ণাঙ্গ পর্দা করি। মাহরাম মেনে চলি আলীমে ভর্তি হবার পর।
জনাব আমার সাথে থাকাকালীন এমনভাবে থাকেন মনে হয় যে, সে খুবই সন্তুষ্ট কিন্তু দূরে গেলেই কিছুদিন পর সহ্য করতে পারেন না।

1 Answer

0 votes
by (564,750 points)
জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 


ইসলামের মূল থিউরী হল স্বামী স্ত্রীর মাঝে বিচ্ছেদ না হোক। তারা মিলেমিশে থাকুক। সমস্যা হলে উভয়ে বসে তা সমাধানের চেষ্টা করা উচিত। তাতে সমস্যার সমাধান না হলে পারিবারিক মুরুব্বীদের পরামর্শের আলোকে সমাধান করা উচিত। তারপরও যদি সমাধান না আসে। তাহলে নিরূপায় অবস্থায় ইসলাম তালাক দেবার অধিকার দিয়েছে স্বামীকে।

সুরা নিসার ৩৪ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা  বলেন 

اَلرِّجَالُ قَوّٰمُوۡنَ عَلَی النِّسَآءِ بِمَا فَضَّلَ اللّٰہُ بَعۡضَہُمۡ عَلٰی بَعۡضٍ وَّ بِمَاۤ اَنۡفَقُوۡا مِنۡ اَمۡوَالِہِمۡ ؕ فَالصّٰلِحٰتُ قٰنِتٰتٌ حٰفِظٰتٌ لِّلۡغَیۡبِ بِمَا حَفِظَ اللّٰہُ ؕ وَ الّٰتِیۡ تَخَافُوۡنَ نُشُوۡزَہُنَّ فَعِظُوۡہُنَّ وَ اہۡجُرُوۡہُنَّ فِی الۡمَضَاجِعِ وَ اضۡرِبُوۡہُنَّ ۚ فَاِنۡ اَطَعۡنَکُمۡ فَلَا تَبۡغُوۡا عَلَیۡہِنَّ سَبِیۡلًا ؕ اِنَّ اللّٰہَ کَانَ عَلِیًّا کَبِیۡرًا ﴿۳۴﴾

পুরুষ নারীর কর্তা। কারণ, আল্লাহ তাদের এককে অপরের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন এবং এ জন্য যে পুরুষ (তাদের জন্য) ধন ব্যয় করে। সুতরাং পুণ্যময়ী নারীরা অনুগতা এবং পুরুষের অনুপস্থিতিতে লোক-চক্ষুর অন্তরালে (স্বামীর ধন ও নিজেদের ইজ্জত) রক্ষাকারিণী; আল্লাহর হিফাযতে (তওফীকে) তারা তা হিফাযত করে। আর স্ত্রীদের মধ্যে যাদের অবাধ্যতার তোমরা আশংকা কর, তাদেরকে সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং তাদেরকে প্রহার কর। অতঃপর যদি তারা তোমাদের অনুগতা হয়, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে অন্য কোন পথ অন্বেষণ করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সুউচ্চ, সুমহান।

শরীয়তে বিশেষ প্রয়োজনে,যখন স্বামী স্ত্রীর মাঝে  বনিবনা কোনো ভাবেই সম্ভবপর হয়না,তখন এক তালাক দেওয়ার বিধান এসেছে।

বিনা কারণে তালাক প্রদাণ করা হারাম।এর শাস্তি দুনিয়া ও আখেরাতে অবশ্যই পেতে হবে।

তালাক সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেনঃ
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রাঃ থেকে বর্ণিত,

عن ابن عمر، عن النبي صلى الله عليه وسلم قال: «أبغض الحلال إلى الله تعالى الطلاق»
(سنن أبي داؤد ۱؍۳۰۳، المستدرک للحاکم ۲؍۲۱۸ رقم: ۲۸۰۹، السنن الکبریٰ ۷؍۳۱۶)

অর্থ:রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করেন, “মহান আল্লাহ পাকের নিকট সর্বাপেক্ষা অপছন্দনীয় হালাল হচ্ছে 'তালাক'।(আবু দাউদ-২১৭৮)
,
★সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে স্বামীর জন্য তালাক দেওয়া জায়েজ নেই।
এতে স্বামীর গুনাহ হবে।   


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by
আসসালামু আলাইকুম, 
স্বামী যদি স্ত্রীকে ছাড়ার জন্য এরপরেও বনিবনা ইস্যু দেখায় এবং স্ত্রী স্বামীকে ক্ষমা করে ও আপোষ করতে চায় তখন কি তালাক জায়েজ হবে? 
স্ত্রী কোনো ভাবেই বিচ্ছেদ চায় না এবং সম্পর্ক রক্ষা করতে অটুট। তখন করণীয় কি হবে? 

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...