জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস রাযি. থেকে বর্ণিত, নিশ্চয় রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,
إِنَّمَا الْوُضُوءُ مِمَّا خَرَجَ ، وَلَيْسَ مِمَّا دَخَلَ
শরীর থেকে যা কিছু বের হয় এ কারণে অযু ভেঙ্গে যায়, প্রবেশের দ্বারা ভঙ্গ হয় না। (সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী ৫৬৮)
قال في الہدایۃ: المعاني الناقضۃ للوضوء کل ما خرج من السبیلین، لقولہ تعالیٰ: {اَوْ جَآئَ اَحَدٌ مِنْکُمْ مِنَ الْغَآئِطِ} [المائدۃ: ۶]
সারমর্মঃ
অযু ভঙ্গের কারন, পায়খানা বা পেশাবের রাস্তা দিয়ে কোনো কিছু বের হওয়া।
وقیل رسول اللّٰہ صلی اللّٰہ علیہ وسلم: وما الحدث؟ قال: ما یخرج من السبیلین۔ (ہدایۃ ۱؍۲۲)
সারমর্মঃ
রাসুলুল্লাহ সাঃ কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিলো হদস কি?
তিনি জবাব দিলেন যেটি পায়খানা বা পেশাবের রাস্তা দিয়ে বের হয়।
বিস্তারিত জানুনঃ-
,
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনি যদি চাপ না দিয়ে নামাজ আদায় করতে থাকেন, আর নামাজের মধ্যে যদি পেশাব লিঙ্গ হতে বাহিরে বের না হয়,তাহলে নামাজ আদায় হয়ে যাবে।
তবে যদি নামাজের মধ্যে পেশাব লিঙ্গ হতে বাহিরে বের হয়,তাহলে নামাজ আদায় হবেনা।
সুতরাং এক্ষেত্রে আপনি নামাজের পর কাপড় দেখে ডিসিশন নিবেন।
উল্লেখ্য, আপনি যদি নামাজের মধ্যেই অনুভব করেন যে পেশাব বাহিরে বের হয়েছে,সেক্ষেত্রে আপনি সাথে সাথেই নামাজ ছেড়ে দিয়ে অযু করে আসবেন।
★আপনার জন্য পরামর্শ থাকবে,আপনি নামাজের আগ দিয়ে ইস্তিঞ্জা করবেননা।
নামাজ শেষে ইস্তিঞ্জা করবেন।
আরো করনীয় জানুনঃ-