আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
147 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (4 points)
আসসালমুআলাইকুম ,

পা ধরছি দয়া করে এইটুকু বলে দিন কোনো তালাক হবে কিনা । আর কিছু জানতে চায়না। Plz আর কত বার প্রশ্ন করবো বলুন। Plz মুফতি সাহেব।

আমি কিছু দিন থেকে একটি বিষয় জানতে চাইছি, কিন্তু আমাকে কেউ উত্তর দিচ্ছে না মুফতি সাহেব।

আবার নতুন ভাবে রেজিস্ট্রেশন করে , আমি বড়ো আশা নিয়ে আবারও প্রশ্ন করছি। অন্তত এবার জবাব দিবেন , অনেক বার জানতে চেয়েছি কিছু একটা জবাব দিয়েন। আসলে মাথায় চিন্তা নিয়ে কি ঘুরে বেড়ানো জাই বলুন। কাকুতি মিনতি করছি একটু জবাব দিবেন। কিছু ক্ষন আগেও প্রশ্ন করে উত্তর পেলাম না। প্লিজ প্রশ্ন টা একটু পড়বেন জবাব দিয়েন।১. কয়েক মাস আগে আমার মনে মনে কিছু শর্ত তালাক এর ভাবনা হয়েছিল, সেটা আমি প্রশ্ন করার জন্য এখানে লিখেছিলাম। এবং প্রশ্ন ও করেছিলাম । এবং আপনাদের উত্তর ছিল মনে মনে কোনো তালাক বা শর্ত তালাক হয়না। অনেক দিন হয়ে গেল , এখন আবার মনে মনে এমন হচ্ছে , প্রশ্ন করার সময় যা বলেছিলাম বা লিখে ছিলাম , এখন শয়তানের ধোঁকায় পড়ে মনে হচ্ছে, সত্যি সত্যি লিখেছি এই রকম মনে হচ্ছে ,। তার পর , যখন ই কারো সাতে কোনো কথা বলছি, কোনো কথার পরিপেক্ষিতে হ্যাঁ বাচক কথা বলছি , তখন মনে হচ্ছে আমি হয়ত সেই সব সর্ত তালাক এর কথা মাথায় আসছে। আর মনে ভাবনা হচ্ছে ওই সব এর জন্য হ্যাঁ , বলছি এই রকম মনে হচ্ছে এর জন্য কি কোনো সমস্যা হবে??

 আসলে আমি এই রকম ভাবতে চাই না । তাও এই রকম মনে হচ্ছে। দিয়ে সেই সব কাজ করতে ভয় হচ্ছে। তবুও করে ফেলছি। এতে কি কোনো তালাক হবে?? এখানে প্রশ্ন করতে গিয়ে ভয় হচ্ছে মনে উল্টো পাল্টা ভাবনা চলে আছে। এর জন্য কোনো সমস্যা হবে না তো?? এখানে তালাক শব্দ টা লিখতে গিয়ে ও ভয় হচ্ছে দিয়ে মনে হচ্ছে সত্যি সত্যি লিখছি এই রকম মনে ভাবনা হয়ে যাচ্ছে। আমি মন কে অন্য মনষ্ক করে লিখছি। তাও ওই রকম ভাবনা হচ্ছে। এর জন্য কি কোনো সমস্যা হবে??

২. জিহ্ববা ঠোঁট নাড়িয়ে , কথা বলতে বলতে সেই সঙ্গে মনে মনে তালাক কথা টা বলছে তাহলে কি তালাক পতিত হবে? আর মুখ বন্ধ অবস্থায় আছে, মুখের ভেতর এ জিহ্ববা নাড়িয়ে অন্য একটা কথা বলা হচ্ছে আর মনে মনে তালাক কথা টা বলা হচ্ছে, কোনো কথা উচ্চরণ হচ্ছেনা । মুখের ভেতর অন্য কোনো একটা কথা বলার জন্য জিব টা নড়েছে তাই জিহ্ববা টা নরার শব্দ একটু হয়েছে কিন্তু তালাক শব্দ বলার জন্য জিহ্ববা নড়েনি, , কিন্তু কোনো কথার শব্দ হচ্ছে না মুখে কথা হয়নি । এর জন্য কি কোনো তালাক হবে??
by (0 points)
ভাই উচ্চারণের জন্য নিজ ইচ্ছাই জিব্বা নাড়িয়ে শব্দ বললে ঐটাকে উচ্চারণ বলে।  মনে মনে কথা বলার সময় জিব্বা এমনি নড়ে উঠলে ঐটাকে উচ্চারণ বলে না।  র একটা ইম্পর্টেন্ট কথা।  এই ওয়েবসাইট অনেক বার বলা হয়েসে তালাক পতিত হাওর জন্য ২ তা শর্ত জরুরি।   এক হচ্ছে বউকে উদ্দেশ্য করে বলা। নিজে নিজে এমনি তালাক বললে তালাক হয় না।  র একটা শর্ত হচ্ছে এতটুকু শব্দে বলতে হবে যেন যদি কোনো বাহিরে শব্দ (যেমন ফ্যান এর আওয়াজ) না থাকে নিজ কান পর্যন্ত আসে।মানে যদি বুঝতে পারেন ফ্যান এর আওয়াজ না থাকলে শব্দ আপনার কানে আস্ত |  এই ২ তা শর্ত jokon এক সাথে পাওয়া যাই তখন তালাক হয় | আপনার যেন ওয়াসওয়াসা নাহ হয় তাই বলতেসি, এই কথাগুলা আমার না।  এই ফতোয়া গলা এই ওয়েবসাইট এর বিজ্ঞ আলেমদের।  আল্লাহ আপনাকে এই কষ্ট থেকে মুক্তি দিক 

1 Answer

0 votes
by (574,260 points)
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলিমকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনে আসা  কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলমে জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাসলা মাসায়েল বা ফতোয়ার প্রশ্নের উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে। 

বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না । 

এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপরে ভরসা রেখে বলছি যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন। 

আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। 

আল্লাহ আমাদের সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুন। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...