ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
فَإِنْ كَانَ الْأَكْثَرُ صَحِيحًا وَالْأَقَلُّ جَرِيحًا يُغْسَلُ الصَّحِيحُ وَيُمْسَحُ عَلَى الْجَرِيحِ إنْ أَمْكَنَهُ وَإِنْ لَمْ يُمْكِنْهُ الْمَسْحُ يَمْسَحُ عَلَى الْجَبَائِرِ أَوْ فَوْقَ الْخِرْقَةِ وَلَا يَجْمَعُ بَيْنَ الْغُسْلِ وَالتَّيَمُّمِ.
যদি শরীরের বা অজুর অঙ্গ সমূহের অধিকাংশ অংশ সুস্থ থাকে,এবং সামান্য অংশ যখমি থাকে,তাহলে সুস্থ অঙ্গ সমূহকে পানি দ্বারা ধৌত করা হবে,এবং যখমি স্থানকে মাসেহ করা হবে।যদি মাসেহ করাও সম্ভব না হয়, তাহলে ব্যান্ডেজের উপর মাসেহ করা হবে।তারপরও ধৌতকরণ এবং তায়াম্মুমকে একসাথে একই অজু বা গোসলে জমা করা যাবে না।
(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/২৮) এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/53021
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
নাক ফোড়ানোর জায়গায় যদি ব্যান্ডজ থাকে, তাহলে ব্যান্ডজের উপর মাসেহ করে নিতে হবে।যদি ব্যন্ডেজ না থাকে, তাহলে হাতে পানি নিয়ে পানিকে ঝেড়ে ফেলে দিয়ে ক্ষতস্থানের উপর ভিজা হাতকে বুলিয়ে দিতে হবে। নাককে পানি দ্বারা ধৌত করতে হবে না। নাকের ছিদ্রের বাহিরের অংশকে মাসেহ করে নিলেও হবে।