ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আল্লাহ তা'আলার বাণী
وَلَئِن سَأَلْتَهُمْ لَيَقُولُنَّ إِنَّمَا كُنَّا نَخُوضُ وَنَلْعَبُ ۚ قُلْ أَبِاللَّهِ وَآيَاتِهِ وَرَسُولِهِ كُنتُمْ تَسْتَهْزِئُونَ
আর যদি তুমি তাদের কাছে জিজ্ঞেস কর, তবে তারা বলবে, আমরা তো কথার কথা বলছিলাম এবং কৌতুক করছিলাম। আপনি বলুন, তোমরা কি আল্লাহর সাথে, তাঁর হুকুম আহকামের সাথে এবং তাঁর রসূলের সাথে ঠাট্টা করছিলে?
لَا تَعْتَذِرُوا قَدْ كَفَرْتُم بَعْدَ إِيمَانِكُمْ ۚ إِن نَّعْفُ عَن طَائِفَةٍ مِّنكُمْ نُعَذِّبْ طَائِفَةً بِأَنَّهُمْ كَانُوا مُجْرِمِينَ
ছলনা কর না, তোমরা যে কাফের হয়ে গেছ ঈমান প্রকাশ করার পর। তোমাদের মধ্যে কোন কোন লোককে যদি আমি ক্ষমা করে দেইও, তবে অবশ্য কিছু লোককে আযাবও দেব। কারণ, তারা ছিল গোনাহগার।(সূরা তাওবাহ-৬৫-৬৬)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
যারা বোরকা পরিহিতা নারীকে খ্যাত বলে আখ্যা দেয়। বা বলে বেড়ায়, দেখতে ফকিরনিদের মত লাগে। আবার কখনো বলে যে বয়স্ক মহিলাদের মতো চলিস কেনো?
এইসব কথা যদি ইসলামের বিধান পর্দাকে কটাক্ষ ও অগ্রাহ্য করার নিয়তে বলা হয়, তাহলে সাথে সাথেই ঈমান চলে যাবে। তবে কৌতুহল বশত বললে ঈমান বাকী থাকলেও সেই কথা গোনাহের হিসেবে বিবেচিত হবে।