আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
234 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (36 points)
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহ
1.আমি একজন মহিলা টিচারের  কাছে প্রাইভেট পড়তে চাই। কিন্তু আম্মুর ইচ্ছা পুরুষ টিচারের কাছে প্রাইভেট পড়াবে। আম্মু আমার কথায় রাজি হচ্ছিল না। তাই আমি আমাকে বোঝানোর জন্য বললাম,, আচ্ছা আমি মহিলা টিচারের   কাছে যায়,, যদি ভালো না লাগে তাহলে চলে আসবো। এখন আমি যদি চলে না আসি,,তাহলে কথা খেলাপ করা হবে? গুনাহ হবে?

2.আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহ সাধারণত আমার হায়েজ চতুর্থ দিন বিকালে অথবা রাত্রের দিকে ভালো হয়ে যায়। লজ্জাস্থান  শুকনো থাকে। কিন্তু পঞ্চম দিন দুপুরের দিকে বা সকালের দিকে সামান্য রক্ত দেখা যায়। এখন আমি কি চতুর্থ দিনই ওই সময় গোসল করে সালাত আদায় শুরু করব নাকি পঞ্চম দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করব? যদি আমি পঞ্চম দিন বিকাল পর্যন্ত  অপেক্ষা করি,, আর যদি কোনো  রক্ত আর না আসে তাহলে কি করনীয়?

3.আমি শুধু ফজরের পরে ঘুমিয়ে পড়ি।প্রত্যেক দিনই শুধু এরকম হয়। কিন্তু আমি চেষ্টা করি জাগার জন্য। কিন্তু যখন আমি জাগতে পারি না তখন আমি মনে মনে আমাদেরকে আল্লাহকে বলি আল্লাহর আমি এরপর থেকে সকালে জেগে থাকার জন্য অনেক চেষ্টা করব। যেভাবেই হোক আমি ইসরাকের  সালাত আদায় করব। তারপরও দেখা যায় আমি চেষ্টা না করে ঘুমিয়ে পড়ি। খুব ঘুম পায়। আমার এজন্য কি গুনাহ হবে?
এই একইভাবে একবার আমার রেডি হতে দেরি হয়ে গেছিল।তাই আমার বান্ধবীরা আমার জন্য অপেক্ষা করছিল। তাই আমি সেই দিন আল্লাহকে বলি মনে মনে যে আমি এখন থেকে দশ মিনিট আগেই রেডি হব। কিন্তু আমি ১০ মিনিট আগে রেডি হই না। তবে ওরা আসার আগেই রেডি হয়ে যায়।  মাঝে মাঝে ওর আসার পরে রেডি হই। এতে কি গুনাহ হ একদিন আমি একটু সময় নষ্ট করেছিলাম বারবার শুধু আয়নার দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে তাই আমি সেইদিন আবার তওবা করে বললি দেখুন থেকে আমি আর আয়নার দিকে তাকিয়ে সময় নষ্ট করবেন কিন্তু এরপরও আমি আয়নার দিকে তাকাই এটি গুনাহ হবে মানে এই ধরনের কথাগুলো অনেক সময় মনে মনে নিয়ত করে থাকি বা তওবা করে থাকি মানে সময় নষ্ট হয় এইজন্য কিন্তু একইভাবে একদিন আমার সকালের জিকির করতে একটু দেরি হয় সেদিন আমি মনে মনে তওবা করে আল্লাহকে বলি রাগের সকালে উঠে আমি তুমি কিতা শেষ করব এরপর অন্য কাজ করবে কিন্তু এরপরেও আমি সকালে অন্য কাজ করি তারপর এগুলোতে গুনাহ হবে এরকম আরো অনেক বিষয় আছে যেগুলো গুনহা না মূলত কিন্তু অনেক সময় এলোমেলো মনে হয় আমার কাছে এ মনে হয় এগুলোতে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না এলোমেলো কাজ ধরলেই আমি মনে মনে তওবা করি আর আল্লাহকে বলে এগুলা আর করব না কিন্তু এগুলো তো দৈনিন্দন স্বাভাবিক কাজ এবং আবার হয়ে যায় এটা কি কোন সমস্যা এরকম কাজের জন্য কি তওবা করা প্রয়োজন  এগুলো যদি আবার কবি তাহলে কি সমস্যা মূলত এগুলো তো আসলে কোন পাপ না এগুলো তো কোন গুনার কাজ না তাহলে যদি এগুলো আমি পড়ি তাহলে কি সমস্যা?

4.আমার খুব ঘনঘন পেশাব হয়। আমি পেশাব আটকে রাখি। কারণ বারবার পেশাব করতে খুব বিরক্ত লাগে। হঠাৎ আমার মনে হল এভাবে নিজের উপরে জুলুম করা হচ্ছে নাকি। তাই আমি আল্লাহর কাছে  তওবা  করে বললাম  পেশাব আটকে রাখবো না। কিন্তু খুব ঘন ঘন পেশাব হওয়ায় আমি আটকে রাখি। এতে কি গুনাহ হবে।
৫.অনেক সময় আমি পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে পড়ি বা পড়তে পড়তে  ঝিমায়ে  যায় টেবিলে বসেই। আম্মুকে দেখে আবার তাড়াতাড়ি করে উঠে পড়তে বসে যায়। এখন এই যে আমি আম্মুকে দেখি পড়তে বসে গেলাম, এতে কি প্রতারণা করা হয়?? কারণ আম্মু হয়তো ভাবছিল আমি এতক্ষণ ধরে করছি?

1 Answer

0 votes
by (564,060 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم


(০১)
শরীয়তের বিধান মতে পর্দা করা ফরজ।
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ- 

قُلْ لِلْمُؤْمِنِينَ يَغُضُّوا مِنْ أَبْصَارِهِمْ وَيَحْفَظُوا فُرُوجَهُمْ ۚ ذَٰلِكَ أَزْكَىٰ لَهُمْ ۗ إِنَّ اللَّهَ خَبِيرٌ بِمَا يَصْنَعُونَ [٢٤:٣٠] 

وَقُلْ لِلْمُؤْمِنَاتِ يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوجَهُنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا مَا ظَهَرَ مِنْهَا ۖ وَلْيَضْرِبْنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلَىٰ جُيُوبِهِنَّ ۖ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا لِبُعُولَتِهِنَّ أَوْ آبَائِهِنَّ أَوْ آبَاءِ بُعُولَتِهِنَّ أَوْ أَبْنَائِهِنَّ أَوْ أَبْنَاءِ بُعُولَتِهِنَّ أَوْ إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي أَخَوَاتِهِنَّ أَوْ نِسَائِهِنَّ أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُنَّ أَوِ التَّابِعِينَ غَيْرِ أُولِي الْإِرْبَةِ مِنَ الرِّجَالِ أَوِ الطِّفْلِ الَّذِينَ لَمْ يَظْهَرُوا عَلَىٰ عَوْرَاتِ النِّسَاءِ ۖ وَلَا يَضْرِبْنَ بِأَرْجُلِهِنَّ لِيُعْلَمَ مَا يُخْفِينَ مِنْ زِينَتِهِنَّ ۚ وَتُوبُوا إِلَى اللَّهِ جَمِيعًا أَيُّهَ الْمُؤْمِنُونَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ [٢٤:٣١] 

মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।

ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো আছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও। {সূরা নূর-৩০-৩১}

يَا نِسَاءَ النَّبِيِّ لَسْتُنَّ كَأَحَدٍ مِنَ النِّسَاءِ إِنِ اتَّقَيْتُنَّ فَلَا تَخْضَعْنَ بِالْقَوْلِ فَيَطْمَعَ الَّذِي فِي قَلْبِهِ مَرَضٌ وَقُلْنَ قَوْلًا مَعْرُوفًا (32) وَقَرْنَ فِي بُيُوتِكُنَّ وَلَا تَبَرَّجْنَ تَبَرُّجَ الْجَاهِلِيَّةِ الْأُولَى

হে নবীর স্ত্রীগণ! তোমরা অন্য নারীদের মত নও [ইহুদী খৃষ্টান)। তোমরা যদি আল্লাহকে ভয় পাও তবে আকর্ষণধর্মী ভঙ্গিতে কথা বলনা, যাতে যাদের মাঝে যৌনলিপ্সা আছে তারা তোমাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়। বরং তোমরা স্বাভাবিক কথা বল। এবং তোমরা অবস্থান কর স্বীয় বসবাসের গৃহে, জাহেলী যুগের মেয়েদের মত নিজেদের প্রকাশ করো না। {সূরা আহযাব-৩২}

وَإِذَا سَأَلْتُمُوهُنَّ مَتَاعًا فَاسْأَلُوهُنَّ مِنْ وَرَاءِ حِجَابٍ ذَلِكُمْ أَطْهَرُ لِقُلُوبِكُمْ وَقُلُوبِهِنَّ

অর্থ : আর তোমরা তাঁর (রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর স্ত্রীগণের কাছে কিছু চাইলে পর্দার আড়াল থেকে চাইবে। এটা তোমাদের অন্তরের জন্য এবং তাঁদের অন্তরের জন্য অধিকতর পবিত্রতার কারণ। {সূরা আহযাব-৫৩}

দ্বীনি শিক্ষা হোক,বা দুনিয়াবি শিক্ষা হোক,ইসলামের বিধান হলো ছেলেরা ছেলেদের কাছে এবং মেয়েরা মেয়েদের কাছে পড়বে। বিশেষত মেয়েদের ক্ষেত্রে এর প্রতি সর্বোচ্চ লক্ষ রাখা ও গুরুত্ব দেয়া আবশ্যক। 

কেননা, আল্লাহ তাআলা বলেন,

زُيِّنَ لِلنَّاسِ حُبُّ الشَّهَوَاتِ مِنَ النِّسَاء

মানবকূলকে মোহগ্রস্ত করেছে নারী…। (সূরা আলি ইমরান ১৪)

রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,

مَا تَرَكْتُ بَعْدِي فِتْنَةً أَضَرَّ عَلَى الرِّجَالِ مِنْ النِّسَاءِ

আমি আমার পরে মানুষের মাঝে পুরুষদের জন্য নারীদের চাইতে অধিকতর ক্ষতিকর কোন ফিতনা রেখে যাই নি।(বুখারী ৪৮০৮ মুসলিম ২৭৪০)

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
প্রশ্নের বিবরন মতে আপনি যেহেতু নিজেই ইসলামের বিধান মানার স্বার্থে মহিলা টিচারের কাছে পড়তে চেয়েছেন,সুতরাং মহিলা টিচারের কাছে পড়তে  তো আপনার ভালো লাগবেই।

সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনি যদি চলে না আসেন,তাহলে কথার খেলাফ হবেনা,গুনাহ হবেনা।

(০২)
আপনার যদি প্রবল ধারণা হয় যে আর রক্ত আসবেনা,তাহলে সেক্ষেত্রে চতুর্থ দিনই ঐ সময় গোসল করে সালাত আদায় শুরু করবেন।

এক্ষেত্রে আবারো রক্ত চলে আসলে সেই রক্ত বন্ধ হওয়ার পর পুনরায় ফরজ গোসল ক-তে সালাত আদায় করবেন।
এক্ষেত্রে চতুর্থ দিন থেকে হায়েজ পুনরায় আসার বিষয় না জানার ভিত্তিতে যেসব সালাত আদায় করেছিলেন  তার জন্য আল্লাহর কাছে মাফ চাইবেন।
আল্লাহ তায়ালা মাফ করবেন।
,
আর যদি আপনার ৪র্থ দিনে এসে আপনার প্রবল ধারণা হয় যে আবার রক্ত আসবে,সেক্ষেত্রে আপনি সালাত আদায় না করে অপেক্ষা করবেন।

অপেক্ষার পরেও যদি আসলেই আপনার আর রক্ত না আসে,সেক্ষেত্রে ফরজ গোসল করে চতুর্থ দিনের ঐ ওয়াক্ত থেকে সালাত গুলির কাজা আদায় করবেন।

(০৩)
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরত গুলোতে আপনার গুনাহ হবেনা।

(০৪)
এতে গুনাহ হবেনা।
তবে এক্ষেত্রে শারীরিক সমস্যা/রোগ যেনো না হয়,সেদিলে খেয়াল রাখবেন। 

(০৫)
হ্যাঁ, এতে প্রতারণা অর্থ পাওয়া যাচ্ছে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (36 points)
Shayekh..doiya kore arekta bishoy bolben khubb 
1 number prosne...  Ami jani amar madam er kasei besi anondo lagbe.. Kintu somossa hosse ami ammu valo laga na bolte valo na poranor kotha bujhayesi..akhon jodi madam valo na porai tahole ki korbo..tokhon jodi ami na asi tahole ki gunah hobe???
by (564,060 points)
ভালো না লাগে বলতে ভালো না পড়ানোর বিষয় যেহেতু উদ্দেশ্য। 

তাই উক্ত মেডাম ভালো না পড়ালে সেখান হতে চলে না আসলে ওয়াদা খেলাফির গুনাহ হবে। 

সেক্ষেত্রে অন্য ভালো মেডামের নিকট পড়ার পরামর্শ থাকবে।  কোনো পুরুষ এর কাছে নয়। 
by (36 points)
সম্মানিত শায়খ,, আমি যদি একটা কাজ করি,, আম্মুকে যদি বলি যে ম্যাডাম ভালো পড়াচ্ছে না কিন্তু আমি যদি এখানে পড়ি তাহলে একা একা পড়তে পারবো,, নিজের মতো করে পড়া নিতে পারব। আর যদি কোন পুরুষ  স্যারের কাছে পড়ি,, তাহলে অনেক স্টুডেন্টের সাথে পড়তে হবে।  তখন নিজের মতো করে পড়া নিতে পারবো না। এভাবে যদি আম্মুকে  বোঝায় আর এতে  যদি আম্মু রাজি হয়ে যায়,, তাহলে যদি আমি না চলে আসি তাহলে কি কথা খেলাপ করা হবে??? আর আমি যে ম্যাডামের নামে বলবো যে,, ম্যাডাম ভালো পড়ায় না এতে কি গীবত করা হবে?? আমি  তো গীবতের উদ্দেশ্যে বলছি না। দয়া করে একটু জানাবেন।দুইটা বিষয়ই। আমার খুবই দরকার
by (564,060 points)
(০১)
এতে কথার খেলাফ হবেনা।

(০২)
এক্ষেত্রে গীবত এর গুনাহ হবেনা। 

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...