আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
157 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (18 points)
নিম্নের ঘটনাটি কি নির্ভরযোগ্য?

হযরত সাদ সালামি আল্লাহর নবীর একজন সাহাবী ছিলেন । তিনি অত্যন্ত গরীব সাহাবী ছিলেন। গায়ের রং ছিল খুবই কালো এবং মুখের মধ্যে ছিল বসন্তের দাগ | একদিন সাদ (রা: ) রাসূলে পাকের দরবারে বসে কাঁদতে ছিলেন। হুজুর ( সা: ) তাকে কান্না করার কারন জিজ্ঞেস করলেন? জবাবে সাদ (রা: ) বলতে শুরু করলেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ আমি আপনার হাতে কালেমা পড়ে মুসলমান হয়েছি ৮ মাস হল। এই ৮ মাস আমি মদিনার অলিতে গলিতে কত জায়গায় ঘুরলাম বিয়ের জন্য কিন্ত আমি দেখতে অসুন্দর বলে কেউ আমাকে মেয়ে দেয়না। আমি আপনার সকল সুন্নাত পালন করতে পারলেও আপনার একটি সুন্নাত বিয়ে যা আমি পালন করতে পারিনি । তাই আমি ভয়ে কান্না করছি যদি এই সুন্নাত না মানার জন্য আল্লাহ্ আমাকে জান্নাত হতে বঞ্চিত করেন।

রাসুল (স: ) সাদকে বললেন এই মদিনার সবচেয়ে ধনী লোক আমর ইবনে ওহাবের মেয়ে মদিনার সবচেয়ে সুন্দরী মেয়ের সাথে আমি রাসূল তোমার বিয়ে দিয়ে দিলাম। এখন তুমি আমর ইবনে ওহাবের বাড়িতে যাও এবং তাকে গিয়ে বল আমি তার মেয়ের সাথে তোমার বিয়ে দিয়ে দিয়েছি । সাদ (রা: ) আমর ইবনে ওহাবের বাড়িতে গেলেন এবং আমর ইবনে ওহাবকে সব কিছু খুলে বললেন । সাদ (রা: ) এর কথা শুনে আমর ইবনে ওহাব খুব রাগন্নিত হয়ে তার সাথে খারাপ আচরণ করে বাড়ি হতে বের করে দিলেন ।

এদিকে আমর ইবনে ওহাবের মেয়ে ঘরের ভেতর থেকে সব শুনতে পেলেন । যখন আমর ইবনে ওহাব ঘরে ঢুকলেন তার মেয়ে তাকে জিজ্ঞেস করলো বাবা তোমাকে এত বড় সাহস কে দিল যে রাসূলের কথা অমান্য করলেন? আল্লাহর রাসূল আমার জন্য যে ছেলেকে পছন্দ করেছেন আমিও তাকে স্বামী হিসেবে মেনে নিলাম। মেয়ের কথা শুনে আমর ইবনে ওহাব দৌড়ে রাসূলের দরবারে গেলেন এবং রাসূলের কাছে মাফ চাইলেন। আমার দয়াল নবীজী তাকে মাফ করে দিলেন। আর সাদ (রা: ) এর বিয়ের জন্য ৬০০ দিরহাম মোহরানা ধার্য করলেন এবং বললেন এখন তুমি তোমার স্ত্রীর কাছে যাও। কিন্ত সাদ (রা: ) এত গরীব ছিলেন তার পক্ষে ৬০০ দিরহাম জোগাড় করা সম্ভব ছিল না | তাই অন্যান্য সাহাবীরা মিলে সাদ (রা: ) কে সাহায্য করলেন যাতে উনি উনার স্ত্রীর মোহরানা আদায় করেও নতুন বৌয়ের জন্য কিছু সদাই করতে পারেন। ওদিকে সাদ (রা: ) বাজারে চলে গেলেন কেনাকাটা করার জন্য। যখন নতুন বৌয়ের জন্য কেনাকাটা করতে দোকানে ঢুকলেন হঠাৎ শুনতে পেলেন মদিনার বাজারে কে যেন জিহাদের ডাক দিচ্ছে ? জিহাদের ডাক শুনে সাদ (রা: ) ভাবলেন আমি সাদ ফুলের বিছানা বাসর ঘরে নতুন স্ত্রীর কাছে যাবো না আমি রাসূলের মহব্বতে জিহাদে যাবো । তাই তিনি বিয়ের টাকা খরচ করে যুদ্ধের সরঞ্জাম ক্রয় করে জিহাদে চলে গেলেন।

এদিকে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। সাদ (রা: ) একের পর এক কাফিরকে হত্যা করে জাহান্নামে পাঠাতে লাগলেন। যুদ্ধ করতে করতে এরকম হঠাৎ সাদ (রা: ) শাহাদাতের পেয়ালায় শরবত পান করে শহীদ হয়ে গেলেন। এদিকে যুদ্ধ শেষ হল। দূর হতে দেখা যায় কার যেন লাশ পড়ে আছে ? রাসুল (স: ) ও সাহাবীরা কাছে গিয়ে দেখলেন এ যে সাদের লাশ। মাথার লোহার টুপি ভেঙ্গে মগজ বের হয়ে গেছে আর জিহ্বা বের হয়ে আছে। সাদের চেহারার দিকে তাকিয়ে রাসূল (স: ) কেঁদে দিলেন আবার পরক্ষণেই আকাশের দিকে তাকিয়ে হাসলেন এবং আবার আকাশ হতে মুখ ফিরিয়ে নিলেন।

একজন যুবক সাহাবী আবু লুবাবা রাসূলকে এর কারণ জিজ্ঞেস করলেন। রাসুল (স: ) বললেন আমার সাদ ফুলের বিছানা বাসর ঘরে যায়নি, আমার মহব্বতে শহীদ হয়ে গেল তাই স্নেহের কারণে আমার চোখ হতে পানি ঝড়ে পড়ল। আর আকাশের দিকে তাকিয়ে হাসলাম কারণ আল্লাহ আমার সাদকে খুব সুন্দর একটা মাকাম দান করেছেন আর চোখ ফিরিয়ে নেওয়ার কারণ হল আমার সাদ শহীদ হয়েছে তাই আকাশের সব দরজা খুলে গিয়েছে। বেহেস্ত হতে অসংখ্য হুর দৌড়ে আসতেছে যে কার আগে কে সাদকে কোলে নিবে ? দৌড় দেওয়ার কারণে হুরদের সামনের পর্দা সরে যাচ্ছিলো যা দেখে আমি রাসূল লজ্জায় চোখ ফিরিয়ে নিলাম।

1 Answer

0 votes
by (574,050 points)
জবাবঃ- 
بسم الله الرحمن الرحيم 


প্রশ্নে উল্লেখিত বর্ণনা বিভিন্ন বাক্যে কিছু গ্রন্থে এসেছে। তবে কোনো নির্ভরযোগ্য হাদীসের কিতাবে ঘটনাটি খুজে পাইনি। 

আবু মুসা ২/৪১৮ তে আছেঃ-

سَعْد الأَسْوَد السُّلَميّ، ثم الذكواني. روى الحسن وقتادة عن أَنس قال: جاءَ رجل إِلى النبي صَلَّى الله عليه وسلم فسلم عليه، وقال: يا رسول الله، أَيمنع سوادي ودمامتي من دخول الجنة؟ قال: "لَا، وَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ مَا اْتّقَيْتَ رَبَّكَ، عَزَّ وَجَلَّ، وَآمَنْتَ بِمَا جَاءَ بِهِ رَسُولُهُ"، قال: قد شهدت أَن لا إِله إِلا اللّه وأَن محمدًا عبده ورسوله، فمالي يا رسول الله؟ قال: "لَكَ مَا لِلْقَوْمِ، وَعَلَيْكَ مَا عَلَيْهِمْ، وَأَنْتَ أَخُوهُمْ"، فقال: قد خطبتُ إِلى عامّة من بحضرتك، ومن ليس عندك، فردّني لسوادي ودمامة وجهي، وإِني لفي حسب من قومي بني سليم، قال: "فاذهب إِلى عمر، أَو قال: عَمْرو بن وهب"، وكان رجلًا من ثقيف، قريب العهد بالإِسلام، وكان فيه صعوبة،"فاقرع الباب، وسلِّم، فإِذا دخلت عليهم فقل: زَوَّجَنِي نبي الله فتاتَكم"، وكان له ابنة عاتق، ولها جمال وعقل، ففعل ما أَمره، فلما فتحوا له الباب قال: إِن رسول الله صَلَّى الله عليه وسلم زوجني فتاتكم، فردوا عليه ردًا قبيحًا، وخرج الرجل، وخرجت الجارية من خِدْرها فقالت: يا عبد الله، ارجع، فإِن يكن نبي الله زَوَّجَنِيك فقد رضيت لنفسي ما رضي الله ورسوله، وقالت الفتاة لأَبيها: النجاءَ النجاءَ قبل أَن يفضحك الوحي، فخرج الشيخ حتى أَتى النبي صَلَّى الله عليه وسلم فقال: أَنت الذي رَدَدْت عليّ رسولي ما رددت، قال: قد فعلت ذاك، وأَستغفر اللّه، وظنَنَّا أَنه كاذب، وقد زوجناها إِياه، فقال رسول الله صَلَّى الله عليه وسلم: "اذْهَبْ إِلَى صَاحِبَتِكَ فَادْخلْ بِهَا"، فبينما هو في السوق يشتري لزوجته ما يُجَهزها به، إذ سَمِع مناديًا يُنَادي: يا خيل الله اركبي، وبالجنة أبشري، فاشترى سيفًا ورمحًا وفرسًا وركب مُعْتجرًا بعمامته إِلى المهاجرين، فلم يعرفوه، فرآه رسول الله صَلَّى الله عليه وسلم فلم يعرفه، فقاتل فارسًا حتى قام به فرسه، فقاتل راجلًا وحسر ذراعيه، فلما رأَى رسول الله صَلَّى الله عليه وسلم سوادَها عرفه، فقال: "سعد؟" قال: سعد. فلم يزل يقاتل حتى قالوا صرِع سعد. فأَتاه رسول الله صَلَّى الله عليه وسلم فوضع رأْسه في حجره، وأَرسل سلاحه وفرسه إِلى زوجته، وقال: "قُولُوا لَهُمْ: قَدْ زَوَّجَهُ اللَّهُ خَيْرًا مِنْ فَتَاتِكُمْ وَهَذَا مِيرَاثُهُ".

أَخرجه أَبو موسى.
(< جـ2/ص 418>)

অন্য এক রেওয়ায়েতে আছেঃ-

قصة زواج الصحابي سعد السلمي
سعد الأسود السلمي ، ثم الذكواني. روى الحسن و قتادة عن أنس رضي الله عنه قال : جاء رجل إلى النبي صلى الله عليه وسلم- وقال: يا رسول الله أدمامتي تمنعني من دخول الجنة؟ فقال له النبي- صلى الله عليه وسلم-: لا ،و الذي نفسي بيده ما اتقيت ربك عز وجل ، و آمنت بما جاء به رسوله.قال :قد شهدت أن لا إله إلا الله و أن محمدا عبده و رسوله فمالي يارسول الله ؟؟ قال : لك ماللقوم ، و عليك ماعليهم ، و أنت أخوهم. ؛ فقالسعد: يا رسول الله لقد عرضت نفسي على كل أصحابك فلم يقبلني أحد زوجا لابنته؛ فتألم النبي- صلى الله عليه وسلم- من مقولته وقال له: "يا سعد، اذهب إلى دار عمرو بن وهب وأقرئه مني السلام وقل له النبي- صلى الله عليه وسلم- يقول لك زوجني ابنتك.

فذهب سعد إلىدار عمرو بن وهب, وعندما خرج إليه عمرو قال له: النبي- صلى الله عليه وسلم- يقرؤك السلام ويقول لك زوجني ابنتك؛ وكان عمرو بن وهب من أشراف الأنصار ووجهائهم وكان عدد كبير من شباب المسلمين يترددون عليه ليخطبوا ابنته؛ ولكنه عندما رأى سعدا بدت عليه علامات الدهشة ووقفمتحيرًا, وعندما رأته زوجته قالت: ما بالك يا عمرو؟ فقال لها أرسل إلينا النبي- صلى الله عليه وسلم- سعد السلمي لأزوجه ابنتي وهذه رسالة النبي- صلى الله عليه وسلم- إلي؛ فقالت له زوجته : اعتذر له وأمهله حتى نفكر ثم نردعليه؛ فاعتذر عمرو بن وهب لسعد؛ فرجع سعد وكان عمرو بن وهب وزوجته لا يزالا يتهامسان, فرأتهما ابنتهما وسألت أباها: يا أبتاه فيم تتهامسان؟ فقال لها: يا بنيه لقد أرسل إلينا النبي- صلى الله عليه وسلم- سعد السلمي ليخطبك .. ففرحت وأخذت تردد "أرسل إلينا النبي .. أرسل إلينا النبي" وهي سعيدة وفرحة ؛ فقالوا لها أرسل إليك ليخطبك لسعد السلمي وأنتِ لا تعرفين من هو سعد؟ قالت يا أبي أذهب إلى النبي- صلى الله عليه وسلم- قبل أن يفضحناالوحي؛ وقل له رضينا بما يُرضيك يا رسول الله؛ فذهب عمرو بن وهب إلى النبي- صلى الله عليه وسلم- وقال: يا رسول الله رضينا بما يرضيك، والتقى عمرو بن وهب بسعد السلمي عند النبي- صلى الله عليه وسلم- وقال النبي: "يا سعد أمْهِر زوجتك ولو بخاتم من فضة؛ فقال سعد: يا رسول الله ليس معي حتى خاتم من حديد؛ فنظر النبي- صلى الله عليه وسلم- إلى أصحابه وقال لهم: أعينوا أخاكم؛ فجمعوا لهمالاً كثيرًا وقدموه لسعد، فقال النبي- صلى الله عليه وسلم- لسعد: اذهب وجهز كل ماتحتاجه وأحضر كل ما تحب أن يكون معك. فذهب سعد إلى السوق و سمع هو في طريقه مناديًا ينادي (يا خيل الله أركبي.... يا خيل الله أركبي.... حي على الجهاد.... حي على الجهاد) ففرح سعد لأن ظروفه السابقة لم تكن تؤهله لأن يكون مقاتلاً ومجاهدًا في سبيل الله وأن يكون خاطبًا للحور العين؛ فلما وجد ما يعد به نفسه للجهاد ذهبإلى السوق وأحضر كل ما يحتاجه من سيفٍ ورمح وفرَسٍ؛ حتى أصبح قادرًا على القتال؛ وعندما امتَطى جَواده وهَمَّ أن يذهب إلى القتال؛ قال: والله إني لأخاف أن أفسد على المسلمين أن يتحيَّروا في أمري إذا رَأوني فِي سَاحة القتال فيقولوا لقد ترك سَعد عَروسه .. فتلثمحتى يحفظ على نفسه سره وحتى لا يشغل المسلمين به ونزل إلى القتال وهو عازم أن يكون أول شهيد وأن يقتل من المشركين ما يستطيع حتى يتقبله الله؛ حتى أن بعض الصحابةقالوا يا رسول الله أبشر لقد رأينا الملائكة تحارب معنا وهم يقصدون سعدا؛ وعندما انتهت المعركة وبدأ النبي- صلى الله عليه وسلم- يتفقد الجرحى والقتلى وجد الرجل الملثم وكشف لثامه ورأى الصحابة هذا الرجل الملثم .. قالوا يا رسول الله هذا من كنا نظنه ملكًا من الملائكة وعندما رفع اللثام وجده (سعدًا السلمي)؛ فبكى النبي - صلى الله عليه وسلم- ثم قام ثم ضحك؛ فقال الصحابة: يا رسول الله ما أبكاك؟ قال بكيت لفراق سعد؛ قالوا: وما أضحك؛ قال ضحكت عندما وجدت الحور العين يتسابقن عليه؛ وقال النبي- صلى الله عليه وسلم – "كل ما تركه سعد أرسلوه لزوجه ولبيت عمرو بن وهب ...
ابن الاثیر(اسد الغابہ:1/668)

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
https://ifatwa.info/80629/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ-
হযরত সা'দ আসসুলামি রাযিঃ এর বিবাহ সম্পর্কীয় ঘটনা যেই হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, সেই হাদীসের সনদকে মুনকার হিসেবে গণ্য করা হয়।তথা অগ্রহণযোগ্য সনদ এটি।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...