আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
203 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (12 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম
১।। আমার স্বামী অন্য বিবাহিত মহিলার সাথে কথা বলে,,তাই আমি এটা পছন্দ করি না।।তখন স্বামী বলে তোমার যদি সন্দেহ হয় তাহলে কথা বলে কেন।। যদি সন্দেহ হয় তাহলে তো আমার সাথে কথা বলাই উচিত না,,,তখন আমি বলি কথা বা বললে তো সংসার বাদ দিতে হবে,,পরকীয়ার কারণে এভাবে একজনকে ছেড়ে অন্য জায়গা বিয়ে করবো,,তরপর সেও পরকীয়া করবে তখন তাকেও ছাড়বো,,এভাবে কি একজনের পর একজনকে বিয়ে করবো নাকি,,,,তখন আমার স্বামী আমাকে বলে হুম আমি যদি মনে করতাম আমার বউ পরকীয়া করে তাহলে তো তার সাথে আমি সংসার করতাম না/ করবো না ((করতাম না নাকি করবো না বলছে মনে করতে পারছি না))পরে সকালে আমও জিজ্ঞেস করছি আপনি তো আমার সাথে সংসার করবেন না,,,তখন আমার স্বামী বলে আমি তোমার সাথে সংসার করবো না সেটা বলি নি,,,তুমি আমাকে সন্দেহ কর তাই বলছি সংসার করো কেন আমার সাথে,,সে বুঝাতে চেয়েছে আমি তাকে যেহেতু সন্দেহ করি তাহলে তার সাথে সংসার করি কেন,,সংসার ও করবো সন্দেহ ও করবো দুইটা একসাথে হতে পারে না,,,এটা বুঝাতে গিয়ে স্বামী বলছে আমার  যদি মনে হতো আমার বউ পরকীয়া করে তাহলে তার সাথে সংসার করতাম না।।তখন আমি বলছি তাহলে করো কেন সংসার,,,তখন স্বামী বলে আমার তো তোমার সাথে সংসার করতে  কোন সমস্যা নেই,,,সমস্যা তো তোমার,,,,, তার তালাকে নিয়ত ছিল না।।।,হুজুর এতে কি বিবাহে সমস্যা হবে।

২।।।স্ত্রী যদি বলে তালাক দিয়ে দেন তখন স্বামী বলে আমি কেন দিব।।।তারপর স্ত্রী বলে যদি না দেন তাহলে তালাকের অধিকার দেন তাহলে আমি নিজের উপর তালাক দিয়ে নিব,,,তখন স্বামী বলে তোমাকে তালাকের অধিকার দিলে মিনিটে তালাক দিবা।।তারপর স্ত্রী বলে আপনি দিয়ে দেন আমাকে তালাকের অধিকার তাহলে আমি আপনাকে তালাক দিব।। তখন স্বামী বলে ওকে দাও,, এটা বলে স্বামী কল কেটে দিছে,, তখন আবার আমি কল দিছি,তখন স্বামী বলে কল কেন দিছ তুমি তো সিদ্ধান্ত নিয়ে নিছ,,আমার মনে হচ্ছে সে দাও বলছে,,, কিন্তু একটু পর মনে হচ্ছে ঠিকাছে দাও বলছে নাকি দিও বলছে সঠিক মনে নেই।।।স্বামীকে জিজ্ঞেস করলাম সেও বলে কোনটা বলছে সে মনে করতে পারছে না,,,অনেকক্ষণ পরে আবার জিজ্ঞেস করছি কিন্তু বললো মনে করতে পারছি না।স্ত্রী বলে আপনার পরিবারের সাথে কথা বলেন,,আর আমি আমার পরিবারের সাথে কথা বলবো।।তখন স্বামী বলে  আমার কারো সাথে কথা বলার দরকার নাই আমার সিদ্ধান্ত আমি নিতে পারি,,,তখন আমি বলছি আমি তো একা বিয়ে করি নি তাই আপনার পরিবারের সাথে কথা বলেন,,তখন স্বামী বলে আপনি আপনার পরিবারের সাথে কথা বলে আমাকে জানাবেন আমরা যাব।।।তারপর স্ত্রী বলে আমাকে ডিভোর্স পেপার রেডি করে দেন তখন স্বামী বলে আমি কেন রেডি করে দিব আপনার ইচ্ছে হলে আপনি ব্যবস্থা নিতে পারেন,,,,,পরে আমি স্বামীকে জিজ্ঞেস করছি আপনি কি সারাজীবন এর জন্য অধিকার দিছেন তখন স্বামী বলে না শুধু এই সময়ের জন্য দিছি।।।।সারা জীবন এর জন্য অধিকার দেয় নি

হুজুর এতে কি সারাজীবন এর অধিকার দেওয়া বুঝায়।।। আর আমি যে বলছি আপনি আমাকে অধিকার দিয়ে দেন তাহলে আমি নিজের উপর তালাক নিয়ে নিব এতে কি তালাক হবে।।এই দুইটা ঘটনা কালকের।।।কিন্তু হুজুর আমার এবিষয়ে কথা বলার পর সন্দেহ হয় কথাটা কিভাবে বলছে।।সবসময় আমি কনফিউজড হয়ে যায় কিভাবে বলছে কথাটা,,মনে করতে পারি না,,,স্বামীকে এবিষয় আগে অনেক জ্বালাইছি তাই সেও এখন রেগে যায় তাকে ুবিষয়ে কিছু জিজ্ঞেস করলে

৩।।স্বামী যদি স্ত্রীকে বলে তুই করে বললে সম্পর্ক শেষ,, পরে একদিন স্ত্রী বলে তুই করে বললেই সম্পর্ক শেষ তখহ স্বামী বলে হুম।।স্ত্রী কেন তুই বলবে,,স্ত্রী কে সাজিয়ে রাখার জিনিস সে কেন তুই বলবে।।। একদিন ঝগড়া করে স্বামীকে আমি তুই করে বলছি,৷ বাট স্বামী এটা শুনে নি,,,,পরে স্বামীকে  আমি জিজ্ঞেস করি তুমি যে বললা তুই করে বললেই সম্পর্ক শেষ এটা কি তালাকের নিয়তে বলছো যে আমি তুই বললেই তালাক দিয়ে দিবা।। তখন স্বমাী বলে না,,তোমাকে ভয় দেখানোর জন্য বলছি যাতে তুমি তুই করে না বলো।।আমি তালাকের নিয়তে বলিনি।,,আমি বললাম আপনি তালাকের নিয়তে বলছেন,,তখন স্বামী বলে আমার থেকে কি তুমি বেশি জানো,,আমি কি বিয়ে করছি তালাক দেওয়ার জন্য,,,আমি সম্পর্ক শেষ বলছি তোমাকে ভয় দেখানের জন্য যাতে তুই করে না বলো।।  কালকে আবার তুই করে বলার পর স্বামীকে  জিজ্ঞেস করছি সম্পর্ক যে শেষ বলছে এটা কি তালাকের নিয়তে বলছে।।স্বামী বলে না কেন নিয়ত ছিল না।।এতে কি তালাক হবে।।

৪।।স্ত্রী তালাকের মাসালা বুঝানোর সময় স্বামী বলছে,, স্বামী যদি বলে তোমাকে তালাক দিলাম তাহলে তালাক হয়ে যাবে।।।তখন স্বামী বলে-  আমি কি তোমাকে তালাক দিলাম বলছি? একটু পরেই স্ত্রী মনে হচ্ছে স্বামী কথাটা কিভাবে বলছে তাই স্ত্রী নিজে নিজে বলছে - আমি তোমাকে তালাক দিলাম এভাবে বলছি আমি? নাকি আমি কি তোমাকে তালাক দিলাম বলছি?কোন ভাবেই মনে করতে পারছে না।।।তাই স্ত্রী স্বামীকে জিজ্ঞেস করলো তখন স্বামী বলছে -আমি কি তোমাকে তালাক দিলাম বলছি নাকি?৷ এভাবে নাকি বলছে।।।

এখন হুজুর যেভাবেই বলুক সে আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে নি,, আমি মাসালা বুঝাচ্ছিলাম তাই সে আমাকে বলছে আমি তো এটা  বলি নি।। এতে কি সমস্যা হবে

৫।।স্ত্রী যদি স্বামীকে বলে আচ্ছা আমি কি তোমাকে বলছি এসব কথা বললে আমি তোমার জন্য হারাম হয়ে যাব,,,,তখন স্বামী বলে না।।।।এভাবে আমার বলাতে কি কোন সমস্যা হবে।

আমার খুব টেনশন হয়  স্বামী আমাকে নরমাল কোন কথা বললেও আমার মনে হয় তালাক হয়ে গেছে,, এতে করে স্বামী আমার উপর বিরক্ত হয় মাঝে মাঝে।।কিছু একটা বললেই সারাক্ষণ তালাকের মাসালা পড়তে থাকি।।।স্বামীকে কিছু জিজ্ঞেস করলেও সে বিরক্ত হয়।।আর আমার মনে থাকে না তখন স্বামীকে বলি তুমি কথাটা কিভাবে বলছো।।তখন স্বামী বলে তুমি আমার কথা রেকর্ড করে রেখ  যাতে পরে শুনতে পারো।।।নয়ত খালি সন্দেহ করো।।।।

1 Answer

0 votes
by (561,180 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 
 

তালাক হচ্ছে স্বামীর অধিকার। স্বামী তালাক দিলেই তালাক সংঘটিত হবে। 

হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ عَبْدِ اللهِ بْنِ بُكَيْرٍ حَدَّثَنَا ابْنُ لَهِيعَةَ عَنْ مُوسَى بْنِ أَيُّوبَ الْغَافِقِيِّ عَنْ عِكْرِمَةَ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ أَتَى النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم رَجُلٌ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللهِ إِنَّ سَيِّدِي زَوَّجَنِي أَمَتَهُ وَهُوَ يُرِيدُ أَنْ يُفَرِّقَ بَيْنِي وَبَيْنَهَا قَالَ فَصَعِدَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم الْمِنْبَرَ فَقَالَ يَا أَيُّهَا النَّاسُ مَا بَالُ أَحَدِكُمْ يُزَوِّجُ عَبْدَهُ أَمَتَهُ ثُمَّ يُرِيدُ أَنْ يُفَرِّقَ بَيْنَهُمَا إِنَّمَا الطَّلَاقُ لِمَنْ أَخَذَ بِالسَّاقِ

ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট এসে বললো, হে আল্লাহর রসূল! আমার মনিব তার বাঁদীকে আমার সাথে বিবাহ দিয়েছে। এখন সে আমার ও আমার স্ত্রীর মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটাতে চায়। রাবী বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিম্বারে আরোহণ করলেন, অতঃপর বলেনঃ হে লোকসকল! তোমাদের কারো এরূপ আচরণ কেন যে, সে তার গোলামের সাথে তার বাঁদীর বিবাহ দেয়, অতঃপর তাদের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটাতে চায়? নারীর ঊরু স্পর্শ করা যার জন্য বৈধ, তালাকের অধিকার তার।
(সুনানে ইবনে মাজাহ ২০৮১.বায়হাকী ৯/১৫৭, ইরওয়াহ ২০৪১।)

★শরীয়তের বিধান অনুযায়ী  মহিলা নিজের উপর কেবল তখনি তালাক পতিত করতে পারবে, যদি স্বামী তাকে তালাক দেবার অধিকার দিয়ে থাকে।
এটি নিকাহ নামার ১৮ নং ধারাতে হ্যাঁ লেখার মাধ্যমেই হোক,বা পরবর্তীতে মৌখিক বা লিখিত ভাবেই হোক।
,  
সুতরাং স্বামী যদি স্ত্রীকে তালাকের ক্ষমতা প্রদান করে,আর স্ত্রী স্বামী কর্তৃক তালাকে তাভবিজের ক্ষমতাবলে লিখিত বা মৌখিকভাবে নিজের নফসের উপর তালাক দিয়ে দিলে সেটি পতিত হয়ে যাবে।

আরো জানুনঃ- 

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
(০১)
প্রশ্নের বিবরন মতে এক্ষেত্রে কোনো তালাক হবেনা। 
বিবাহে কোনো সমস্যা হবেনা। 

(০২)
https://ifatwa.info/67418/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছে, 
তাফবীযে তালাকের সাথে কোনো শর্ত বা সময় উল্লেখ না থাকলে সেই তাফবীয বা তালাকের অধিকারটি মজলিসের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে।

সুতরাং স্বামীর কথা
"তুমি ডিভোর্স দিয়া দিও"

এদ্বারা মজলিসের মধ্যে তালাকের অধিকার সীমাবদ্ধ থাকবে।

وفی الدر المختار مع رد المحتار:

"قال لها أنت طالق إن شئت فقالت شئت إن شئت أنت، فقال: شئت ينوي الطلاق أو قالت شئت إن كان كذا لمعدوم) أي لم يوجد بعد كإن شاء أبي أو إن جاء الليل وهي في النهار (بطل) الأمر لفقد الشرط..(وإن قالت شئت إن كان الأمر قد مضى) أراد بالماضي المحقق وجوده كإن كان أبي في الدار وهو فيها، أو إن كان هذا ليلا وهي فيه مثلا (طلقت) لأنه تنجيز (قال لها أنت طالق متى شئت أو متى ما شئت أو إذا شئت أو إذا ما شئت فردت الأمر لا يرتد ولا يتقيد بالمجلس ولا تطلق) نفسها".
(ج:٣,ص:٣٦,ط: دار الفكر)
সারমর্ম:-
যদি স্বামী বলে যে তুমি তালাক যখন যখন চাইবে অর্থাৎ যখন তুমি চাইবে তখন তালাক,,,,তারপর বিষয়টি ফিরিয়ে নিতে চাইলে ফিরিয়ে নেয়া যাবেনা।
এবং মজলিসের সহিত সীমাবদ্ধ থাকবেনা। 

إذَا قَالَ لِامْرَأَتِهِ اخْتَارِي يَنْوِي بِذَلِكَ الطَّلَاقَ أَوْ قَالَ لَهَا طَلِّقِي نَفْسَك فَلَهَا أَنْ تُطَلِّقَ نَفْسَهَا مَا دَامَتْ فِي مَجْلِسِهَا ذَلِكَ وَإِنْ تَطَاوَلَ يَوْمًا أَوْ أَكْثَرَ مَا لَمْ تَقُمْ مِنْهُ أَوْ تَأْخُذَ فِي عَمَلٍ آخَرَ وَكَذَا إذَا قَامَ هُوَ مِنْ الْمَجْلِسِ فَالْأَمْرُ فِي يَدِهَا مَا دَامَتْ فِي مَجْلِسِهَا وَلَيْسَ لِلزَّوْجِ أَنْ يَرْجِعَ فِي ذَلِكَ وَلَا يَنْهَاهَا عَمَّا جَعَلَ إلَيْهَا وَلَا يَفْسَخُ كَذَا فِي الْجَوْهَرَةِ النَّيِّرَةِ. 

যদি স্বামী তার স্ত্রীকে বলে, তুমি নিজের রাস্তা নিজে গ্রহণ করো, এবং এদ্বারা স্বামী তালাকের নিয়ত করে থাকে, অথবা স্বামী তার স্ত্রীকে বলে, তুমি তোমার নিজেকে তালাক দাও, তাহলে স্ত্রী ঐ মজলিসে যতক্ষণ থাকবে, ততক্ষণ নিজেকে তালাক দিতে পারবে।যতক্ষণ এই মজলিস থেকে না উঠবে বা অন্য কোনো কাজে মনোনিবেশ করবে, ততক্ষণ তালাকের অধিকার থাকবে,যদি মজলিসে একাধিক দিনও বসা থাকে,তাহলেও তার তালাকের অধিকার অবশিষ্ট থাকবে। স্বামী মজলিস থেকে উঠে গেলেও স্ত্রী যদি মজলিসে বসা থাকে,তাহলেও তার অধিকার বাকী থাকবে, স্বামী সে তার অধিকার প্রদানকে ফিরিয়ে নিয়ে আসতে পারবে না এবং স্ত্রীকে তালাক প্রদাণের ক্ষেত্রে বাধাও দিতে পারবে না, এমনকি সেই অধিকারকে ভঙ্গও করতে পারবে না।(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/৩৮৭)

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে সারাজীবন এর অধিকার দেওয়া বুঝাবেনা।
এটি সাময়িক। 

(০৩)
স্বামীর যেহেতু তালাকের নিয়ত ছিলোনা,বৈবাহিক সম্পর্ক শেষ এর নিয়ত ছিলোনা,তাই প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে তালাক হবেনা।

(০৪)
প্রশ্নের বিবরন মতে এতে সমস্যা হবেনা।

(০৫)
এক্ষেত্রে তালাক হবেনা। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...