ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
عَنْ أُمِّهِ مَوْلَاةِ عَائِشَةَ أُمِّ الْمُؤْمِنِينَ أَنَّهَا قَالَتْ كَانَ النِّسَاءُ يَبْعَثْنَ إِلَى عَائِشَةَ أُمِّ الْمُؤْمِنِينَ بِالدِّرَجَةِ فِيهَا الْكُرْسُفُ فِيهِ الصُّفْرَةُ مِنْ دَمِ الْحَيْضَةِ يَسْأَلْنَهَا عَنْ الصَّلَاةِ فَتَقُولُ لَهُنَّ لَا تَعْجَلْنَ حَتَّى تَرَيْنَ الْقَصَّةَ الْبَيْضَاءَ تُرِيدُ بِذَلِكَ الطُّهْرَ مِنْ الْحَيْضَةِ-
মার্জনা (مَوْلاَةِ عَائِشَةَ) হইতে বর্ণিত,তিনি বলেনঃ (ঋতুমতী) স্ত্রীলোকেরা আয়েশা (রাঃ)-এর নিকট ঝোলা বা ডিবা (دُرْجَة) পাঠাইতেন, যাহাতে নেকড়া বা তুলা (كُرْسُفْ) থাকিত। উহাতে পাণ্ডুবৰ্ণ ঋতুর রক্ত লাগিয়া থাকিত। তাহারা এই অবস্থায় নামায পড়া সম্পর্কে তাহার নিকট জানিতে চাহিতেন। তিনি [আয়েশা (রাঃ)] তাহাদিগকে বলিতেনঃ তাড়াহুড়া করিও না, যতক্ষণ পর্যন্ত পূর্ণ সাদা (বর্ণ) দেখিতে না পাও। তিনি ইহা দ্বারা ঋতু হইতে পবিত্রতা (طُهْر) বুঝাইতেন।(মুয়াত্তা ইমাম মালিক-১১৭)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
সাদাস্রবের বিষয়টা হাত দ্বারা দেখলে হবে না।বরং সুতি কাপড় ইত্যাদিকে প্রথমে লজ্জাস্থানে রেখে সেই কাপড়কে দেখতে হবে।যদি তাতে সাদা ব্যতিত অন্য কোনো রং ফুটে উঠে, তাহলে সেটা ১০ দিন পর্যন্ত হায়েয ধরতে হবে। নতুবা সেটা ইস্তেহাযা হিসেবে গণ্য হবে।
সুতরাং আপনি ১০ দিন পর্যন্ত হায়েয ধরবেন।তারপর ইস্তেহাযা ধরবেন।