وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
অনেক বুজুর্গানে কেরাম ও শায়েখগণ বলেছেন যে নিম্নোক্ত দোয়া খালেছ দিলে বেশি বেশি পাঠ করিলে দ্রুত বিবাহ হবে,ইনশাআল্লাহ।
সূরা ফুরকান এর ৭৪ নং আয়াতে মহান আল্লাহ্পাক বলেন
وَالَّذِينَ يَقُولُونَ رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا
এবং যারা বলে, হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের স্ত্রীদের পক্ষ থেকে এবং আমাদের সন্তানের পক্ষ থেকে আমাদের জন্যে চোখের শীতলতা দান কর এবং আমাদেরকে মুত্তাকীদের জন্যে আদর্শস্বরূপ কর।
অনেক উলামায়ে কেরাম এই আয়াতের ফজিলত স্বরুপ বলেছেন যে এই আয়াতে রাব্বুল আলামিন আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি দোয়া শিখিয়েছেন।
এই দোয়া টি নিয়মিত পাঠ করলে আশা করা যায় যে নিজের স্ত্রী,সন্তানাদী চক্ষু শীতলকারি, দ্বীনদার পরহেযগার হবে,ইনশাআল্লাহ ।
যারা মহান আল্লাহর কাছে উত্তম জীবনসঙ্গী লাভের প্রত্যাশা করে, তাদের উচিত মহান আল্লাহর কাছে তারই শেখানো ভাষায় আবেদন করা। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনুল কারিমে বান্দাকে উত্তম স্বামী/স্ত্রী ও সন্তান লাভের দোয়া শিখিয়েছেন। যেসব স্বামী/স্ত্রী ও সন্তান একে অন্যের চোখকে শীতল করবে। কুরআনুল কারিমের এ আয়াতের আমলে আল্লাহ তাআলা প্রত্যেক পুরুষকেই এমন উত্তম স্ত্রী ও সন্তান দান করবেন, যাদের দেখে পুরুষদের মন শান্ত হয়ে যাবে।
পক্ষান্তরে যে সব নারী এ দোয়ার আমল করবে, আশা করা যায়, আল্লাহ তাআলা সেসব স্ত্রীদেরকেও নয়নজুড়ানো স্বামী ও সন্তান দান করবেন।
,
দ্রুত বিবাহের জন্য আপনি ছলাতুল হাজত এর নামাজ পড়ে বেশি বেশি দুয়া করতে পারেন।
ইনশাআল্লাহ দ্রুত বিবাহ হবে।
প্রশ্নে উল্লেখিত আমল কুরআন হাদীসের কোথাও নেই।
হয়তোবা কোনো বুযুর্গ ব্যক্তি বলেছেন।
সুতরাং এই আমল সংখ্যা নির্দিষ্ট না করে দ্বীনের কাজ এবং আবশ্যকীয় কাজ মনে না করে করতে পারেন।
নতুবা বিদ'আত হবে।