ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ওলি উদ্দিন ইরাকি রাহ বলেন,
"هذا التحريم محله في هجرانٍ ينشأ عن غضب لأمر جائز لا تعلق له بالدين ، فأما الهجران لمصلحة دينية من معصية أو بدعة : فلا مانع منه ، وقد أمر النبي صلى الله عليه وسلم بهجران كعب بن مالك وهلال بن أمية ومرارة بن الربيع رضي الله عنهم ، قال ابن عبد البر : وفي حديث كعب هذا دليل على أنه جائز أن يهجر المرء أخاه إذا بدت له منه بدعة أو فاحشة يرجو أن يكون هجرانه تأديباً له وزجراً عنها ، وقال أبو العباس القرطبي : فأما الهجران لأجل المعاصي والبدعة فواجب استصحابه إلى أن يتوب من ذلك ولا يختلف في هذا ، وقال ابن عبد البر – أيضاً - : أجمع العلماء على أنه لا يجوز للمسلم أن يهجر أخاه فوق ثلاث إلا أن يخاف من مكالمته وصلته ما يفسد عليه دينه أو يولد به على نفسه مضرة في دينه أو دنياه ، فإن كان كذلك رخص له في مجانبته ، ورب صرم جميل خير من مخالطة مؤذية" .
মর্মার্থ-
ব্যক্তিগত কোনো বিষয় নিয়ে রাগারাগি করে কথা না বলা নাজায়েয ও হারাম।তবে দ্বীনী কোনো বিষয় নিয়ে শরয়ী মুছলিহাতে তথা গোনাহ বা বিদ'আত মূলক কোনো বিষয় নিয়ে কথা না বলা জায়েয রয়েছে।যেমন রাসূলুল্লাহ সাঃ তাবুকের যুদ্ধে না যাওয়াতে কা'ব ইবনে মালিক,হেলাল ইবনে উমাইয়্যা,মুরারাহ ইবনে রাবী গংদের সাথে কথা না বলার নির্দেশ দিয়েছিলেন।.... যদি কারো সাথে কথা বললে দ্বীনি ও দুনিয়াবি ক্ষতির আশংকা থাকে,তাহলে ভদ্রতার সাথে তাকে পরিত্যাগ করা তার সাথে সম্পর্ক স্থাপনের চেয়ে উত্তম।
(তরহুত তাছরিব-৮/৯৯)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
যারা ক্ষতি করে বা জুলুম করে এদের সাথে কথা বন্ধ করা বা সম্পর্ক ছিন্ন করার রুখসত থাকলেও কথা বলাটাই উত্তম হিসেবে বিবেচিত হবে।