আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
215 views
in ওয়াসওয়াসা by (4 points)
edited by
প্রশ্ন ১) আমি ফেসবুক চালাচ্ছিলাম।তখন চোখে পড়লো আমার স্ত্রীর ফেসবুক থেকে একটি পোস্ট করা হয়। আমার স্ত্রীর  পোস্ট টি আমার পছন্দ হয় নি। সেই পোস্ট যেন আমার ফেসবুকের নিউজফিডে না আসে তাই আমি পোস্টের উপরে ডান দিকে একটা ক্রস বাটন থাকে সেটা ক্লিক করলে পোস্টটি আমার ফেসবুকে আর দেখা যাবেনা। তাই আমি ক্রস বাটনে ক্লিক করি, যাতে আমার স্ত্রীর সেই পোস্টটি  আমার ফেসবুকে না আসে। এভাবে যখন ক্রস বাটনে  ক্লিক করলাম আরো একটা অপশন আসে সেখানে যার নাম SNOOZE এবং পাশাপাশি আমার স্ত্রীর নাম কারন একাউন্ট আমার হলেও পোস্ট যেহেতু আমার স্ত্রীর তাই সেখানে তার নাম ছিল । সেখানে লিখাছিল  "SNOOZE ফারজানা"। আমি কৌতুহল বসত সেখানেও ক্লিক করি অপশন টা বুঝার জন্য। সেখানে ক্লিক করার পর
"SNOOZE ফারজানা for 30 days"( এটা ক্লিক করলে এই আইডির পোস্ট ৩০ দিনের জন্য আমার ফেসবুকে দেখাবেনা)

"SNOOZE ফারজানা For 30 days" এই লিখাটা দেখে আমি একটু বিচলিত হই এবং ঘাবড়ে যাই কারন আমি এটার অর্থ জানিনা কেনায়া শব্দ কিনা বুঝতে পারছিলাম না।পরে google সার্চ করে জানতে পারলাম SNOOZE শব্দের অর্থ তন্দ্রা ,ঝিমুনি। আর কেনায়া শব্দ হয়ে থাকলেও আমার যেহেতু নিয়ত নেই তাই আর টেনশন না করার সিদ্ধান্ত নেই। কিন্তু আমি ওয়াসওয়াসার রোগী ।দীর্ঘ দেড় বছর ধরে এই রোগে আক্রান্ত ।মাঝখানে সাড়ে তিনমাস ভালো ছিলাম ।এখন আবার আগের মত অবস্থা।

মূল সমস্যা হচ্ছে যখন ক্লিক করেছি তখন আমার কোন নিয়ত ছিলোনা এবং আমি এটা মনে মনেও বলি যে আমার নিয়ত নেই। কিন্তু এর অল্পকিছুক্ষন পর আবার একই চিন্তা মাথায় আসতেই থাকে। যেহেতু আমি গুগল করে জানি এর অর্থ তন্দ্রা ,ঝিমুনি ,তাহলে এটা কেনায়া শব্দ ও না তাই আমি ওয়াসওয়াসা কে পাত্তা না দেয়ার চেষ্টা করি , আমার ধারনা ছিলো এর দারা ইনশাআল্লাহ কোন সমস্যা হবে না।

তারপরেও ওয়াসওয়াসা আসতেই থাকে  মনের মধ্যে যে এর দারা ***** হয়ে যাবে ,আরো নানান চিন্তা মনের মধ্যে আসতেই থাকে।

তখন আমি ওয়াসওয়াসা পাত্তা নে দেওয়ার জন্যে ,আমি মনে মনে চিন্তা করি

 "যদি হয়ে যায় তখন আর কি করার ।হয়ে গেলে হয়ে যাবে ।"

আমি মুলত এমন চিন্তা করার কারন হচ্ছে ওয়াসওয়াসাকে পাত্তা না দেওয়া । কিন্তু এমন চিন্তা করার পরে ওয়াসওয়াসা আরো বেড়ে যায়।

আমার প্রশ্ন হচ্ছে

"যদি হয়ে যায় তখন আর কি করার ।হয়ে গেলে হয়ে যাবে "

আমার এমন চিন্তা দারা কোন সমস্যা হবে কিনা?

আর পুরো ঘটনায় **** কোন সমস্যা হবে কিনা ?

আমি ওয়াসওয়াসার রোগী ।পরে আবার টেনশন হবে যে আমি কি প্রশ্ন টা বুঝিয়ে বলতে পেরেছি কিনা। প্রশ্নটা যদি বুঝে থাকেন একটু জানাবেন আর না বুঝলেও জানাবেন।বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করবো ।

প্রশ্ন ২) এই ঘটনার মত সারাদিন সামান্য বিষয় নিয়ে এমন টেনশন করতে হয় আমার। সারাদিন টেনশনে কাটে আমার। আমি প্রত্যেক কথায় কথায় নিয়ত করতে হয় আমার ।শুধু কেনায়া বাক্যের ভয় হয় যে কোন কেনায়া বাক্য মুখ দিয়ে বের হয়ে গেল কিনা। তাই সাথে সাথে মনে মনে আবার কখনো উচ্চারণ করে বলি আমার কোন নিয়ত নেই। আমার কি করা উচিৎ পরামর্শ চাই। আমি ওয়াসওয়াসা রোগ থেকে মুক্তি চাই ।ডাক্তারের মেডিসিন, আমল সব কিছুই করতেছি। আমিসুস্থ মাথায় কিছু চিন্তা করি একরকম কিন্তু ওয়াসওয়াসায় চিন্তার মধ্যে বাজে চিন্তায় ডুবে থাকি সারাদিন।

1 Answer

0 votes
by (575,580 points)
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 


(০১)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك أَنَّهُ سَمِعَ ابْنَ شِهَابٍ يَقُولُ فِي الرَّجُلِ يَقُولُ لِامْرَأَتِهِ بَرِئْتِ مِنِّي وَبَرِئْتُ مِنْكِ إِنَّهَا ثَلَاثُ تَطْلِيقَاتٍ بِمَنْزِلَةِ الْبَتَّةِ قَالَ مَالِك فِي الرَّجُلِ يَقُولُ لِامْرَأَتِهِ أَنْتِ خَلِيَّةٌ أَوْ بَرِيَّةٌ أَوْ بَائِنَةٌ إِنَّهَا ثَلَاثُ تَطْلِيقَاتٍ لِلْمَرْأَةِ الَّتِي قَدْ دَخَلَ بِهَا وَيُدَيَّنُ فِي الَّتِي لَمْ يَدْخُلْ بِهَا أَوَاحِدَةً أَرَادَ أَمْ ثَلَاثًا فَإِنْ قَالَ وَاحِدَةً أُحْلِفَ عَلَى ذَلِكَ وَكَانَ خَاطِبًا مِنْ الْخُطَّابِ لِأَنَّهُ لَا يُخْلِي الْمَرْأَةَ الَّتِي قَدْ دَخَلَ بِهَا زَوْجُهَا وَلَا يُبِينُهَا وَلَا يُبْرِيهَا إِلَّا ثَلَاثُ تَطْلِيقَاتٍ وَالَّتِي لَمْ يَدْخُلْ بِهَا تُخْلِيهَا وَتُبْرِيهَا وَتُبِينُهَا الْوَاحِدَةُ قَالَ مَالِك وَهَذَا أَحْسَنُ مَا سَمِعْتُ فِي ذَلِكَ

মালিক (রহঃ) বলেনঃ তিনি ইবন শিহাব (রহঃ)-কে বলিতে শুনিয়াছেন, যে ব্যক্তি তাহার স্ত্রীকে বলিলঃ “আমার তোমা হইতে দায়িত্বমুক্ত হইয়াছি। তুমিও আমা হইতে দায়িত্বমুক্ত।” ইহা দ্বারা তালাকাই আল-বাত্তা-এর মতো তিন তালাক প্রযোজ্য হইবে।

যে ব্যক্তি নিজের স্ত্রীকে বলিলঃ (أَنْتِ خَلِيَّةٌ أَوْ بَرِيَّةٌ) “তুমি দায়মুক্ত” (أَنْتِ بَائِنَةٌ) “তুমি আমা হইতে পৃথক।” মালিক (রহঃ) বলেনঃ সে স্ত্রী যাহার সঙ্গে সহবাস করা হইয়াছে এইরূপ হইলে তবে তাহার স্বামীর উপরিউক্ত বাক্যগুলির দ্বারা তাহার উপর তিন তালাক বর্তাইবে। আর যদি সেই স্ত্রী এমন হয় যাহার সহিত সহবাস করা হয়নি, তবে ধর্মত স্বামীকে বিশ্বাস করা হইবে এবং তাহার নিকট জিজ্ঞাসা করা হইবে-সে উপরিউক্ত বাক্যগুলি দ্বারা এক তালাক উদ্দেশ্য করিয়াছে, না তিন তালাক। যদি সে এক তালাক উদ্দেশ্য করিয়াছে বলিয়া প্রকাশ করে তাহা হইলে এই বিষয়ে সেই ব্যক্তিকে হলফ দেওয়া হইবে। (যেহেতু স্বামীর উক্তির দ্বারা স্ত্রীর প্রতি এক তালাক বায়েন প্রযোজ্য হইয়াছে, তাই পুনর্বিবাহ ছাড়া স্বামী সেই স্ত্রীকে গ্রহণ করিতে পারবে না) তাই সে বিবাহের প্রস্তাবকারী হিসাবে অন্য লোকদের মতো একজন বলিয়া পণ্য হইবে। ইহার কারণ এই যে, যে স্ত্রীর সহিত সঙ্গম করা হইয়াছে সেই স্ত্রী তিন তালাক ছাড়া দায়িত্বমুক্ত বা স্বামী হইতে পৃথক হইবে না। আর যাহার সহিত সঙ্গম হয় নাই সেই স্ত্রী এক তালাক দ্বারা দায়িত্বমুক্ত ও পৃথক হইয়া যায়।

মালিক (রহঃ) বলিয়াছেনঃ এ বিষয়ে যাহা আমি শুনিয়াছি তন্মধ্যে ইহাই আমার নিকট উত্তম।
(মুয়াত্তা মালিক ১১৬৫)

ফাতওয়ার কিতাবে আছেঃ 

وَالضَّرْبُ الثَّانِي: الْکِنَايَاتُ، وَلاَيَقَعُ بهَا الطلاَقُ إلاَّبِنِيَةٍ، اَوْ دَلالَةٍ حَالٍ. وَهِيَ عَلَی ضَرْبَيْنِ: مَنْها ثَلاَثَةُ اَلْفَاظٍ يَقَعُ بهَا الطّلاقُ الرَّجْعِيُّ،وَلاَيَقَعُ بهَا إِلا وَاحَدَةٌ، وَهِيَ قَوْلُهُ: اعْتَدِّي، وَاسْتَبْرِئِي رَحِمَکِ، وَاَنْتِ وَاحِدَةٌ، وَبَقِيَةُ الْکِنَايَاتِ إِذا نَوَی بهَا الطلاَقَ کَانَتْ وَاحِدَةً بَائِنَةً، وَإِنْ نَوَی بِهَا ثَلاَثاً کَانَتْ ثَلاَثاً، وَإِنْ نَوَی اثْنَتَيْنِ کَانَتْ وَاحِدَةً، وَهَذَا مِثْلُ قَوْلِهِ: اَنْتِ بَائِنٌ، وَبَتَّةٌ، وَبَتْلَةٌ، وَحَرَامٌ، وَحَبْلُکِ عَلَی غَارِبِکِ، وَالْحَقی بِاَهْلِک، وَخَلِيَةٌ، وَبَرِيّةٌ، وَوَهَبْتُکِ لاهْلِکِ، وَسَرَّحْتُکِ، وَاخْتَارِيْ، وَفارَقْتُکِ، وَاَنْتِ حُرَّةٌ، وَتَقَنَّعِي، وَتَخَمَّرِي، وَاسْتَتِرِيْ، وَاغْرُبِيْ، وَابْتَغِي الاَزْوَاجَ، فَإِنْ لَمْ يَکُنْ لَهُ نِيَةٌ لَمْ يَقَعْ بِهٰذِهِ الاَلْفَاظِ طَلاَقٌ؛ إِلا اَنْ يَکُوْنَا فِيْ مُذَاکَرَةِ الطّلاَقِ؛ فَيَقَعُ بِهَا الطّلاَقُ فِيْ الْقَضَاءِ، وَلاَيَقَعُ فِيْمَابَيْنَةُ وَبَيْنَ اﷲِ تَعَالَی إِلاَّ اَنْ يَنْوِيَهُ، وَإِنْ لَمْ يَکُوْنَا فِيْ مَذَاکَرَةِ الطّلاَقِ، وَکَانافِيْ غَضَبٍ اَوْ خُصُوْمَةٍ، وَقَعَ الطّلاَقُ بِکُلِّ لَفْظٍ لاَ يُقْصَدُ بِهِ السَّبُّ وَالشَّتِيْمَةُ، وَلَمْ يَقَعْ بِمَا يُقْصَدُبِهِ السَّبُّ وَالشَّتِيْمَةُ إِلاَّ اَنْ يَنْوِيَةُ.
احمد بن محمد البغدادي المعروف بالقدوري، مختصر القدوري: 363. 364، موسسة الريان للطباعة والنشر والتوزيع، بيروت
برهان الدين علي المرغيناني، الهداية شرح البداية، 1: 241، المکتبة الاسلامية

সারমর্মঃ  
২য় প্রকার,কেনায়া বাক্য।
এর দ্বারা তালাক হবেনা,কিন্তু তালাকের নিয়ত অথবা অবস্থার ভিত্তিতে তালাক হবে। কেনায়া বাক্য দুই প্রকার। এর মধ্যে তিনটি শব্দ এমন আছে, যার দ্বারা  তালাকে রজয়ী পতিত হয়। 
সেগুলো হলোঃ- তুমি ইদ্দত পালন করো,তুমি তোমার গর্ভাশয় মুক্ত করো,তুমি এক।

আর কেনায়া তালাকের অন্যান্য শব্দ,যেক্ষেত্রে তালাকের নিয়ত করলে বায়েন তালাক হয়। তিন তালাকের নিয়ত করলে তিন তালাক পতিত হয়। 
যদি দুই তালাকের নিয়ত করে,সেক্ষেত্রে এক তালাক পতিত হয়।
যেমনঃ- তুমি বিচ্ছিন্ন, তুমি সম্পর্ক মুক্ত,তুমি ভিন্ন,তুমি হারাম,তুমি শুণ্য,তুমি মুক্ত,তোমার রশি তোমার কাঁধে,তুমি তোমার পরিবারবর্গের সাথে মিলিত হও,আমি তোমাকে তোমার পরিবারের জন্য হেবা-দান করলাম,আমি তোমাকে মুক্ত করে দিলাম,আমি তোমাকে বিচ্ছিন্ন করে দিলাম,তোমার বিষয় তোমার হাতে,তুমি আযাদ,তুমি ঘোমটা পড়,তুমি ওড়না দ্বারা নিজেকে আবৃত করো,তুমি আড়াল হও (পর্দা করো), তুমি বিদূরিত হও, তুমি বের হয়ে যাও,তুমি চলে যাও,তুমি দন্ডায়মান হও (দাঁড়িয়ে যাও), তুমি অন্য স্বামী খুজো।
স্বামীর যদি এখানে নিয়ত না থাকে,তাহলে এ সব বাক্য দ্বারা তালাক হবেনা। তবে মুযাকারায়ে তালাকের ক্ষেত্রে হলে কাযা'আন তালাক হবে। দিয়ানাতান তালাক হবেনা।
(কুদুরী ৩৬৩.৩৬৪. হেদায়া শরহুল বিদায়াহ ১/২৪১,শরহে বিকায়াহ ২/৭৭)

বিস্তারিত জানুনঃ- 

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে তালাক হবেনা। 

"যদি হয়ে যায় তখন আর কি করার ।হয়ে গেলে হয়ে যাবে "

আপনার এমন চিন্তা দ্বারা কোন সমস্যা হবেনা।

উপরোক্ত পুরো ঘটনায় তালাক সংক্রান্ত কোন সমস্যা হবেনা। আপনাদের বৈবাহিক সম্পর্ক আগের মতোই বহাল রয়েছে।  আলহামদুলিল্লাহ। 

(০২)
আপনি এগুলো মাথাতেই আসতে দিবেননা।
মাথায় আসলে অন্য কাজে মনোযোগ দিবেন।

এ বিষয়গুলিকে পাত্তা দিবেননা।
এগুলো শয়তানের ওয়াসওয়াসা,তাই এক্ষেত্রে বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে পানাহ চাইবেন। 
পরামর্শ থাকবে, 
এ সংক্রান্ত কোনো মাসয়ালা পড়বেননা,এ সংক্রান্ত কোনো প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করবেননা।

এহেন চিন্তা মাথায় আসলেই 
أعوذ بالله من الشيطان الرجيم 
لا حول ولا قوة الا بالله العلي العظيم 
বেশি বেশি পড়বেন।

আরো করনীয় জানুনঃ- 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 290 views
...